পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫৪৭

ষোড়শ পরিচ্ছেদ । (VY সেই গ্রন্থ দেখিয়াই এই গ্ৰন্থ বিরচনা করেন। তিনি স্বীয় গ্রন্থে স্পষ্টতঃই তাহার উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন তদযথা :- আশৈশবং প্ৰভু চরিত্ৰবিলাসবিজ্ঞৈঃ কেচিন্মুরারিরিতিমঙ্গলনামধেয়ৈ: । যদযদি বিলাসললিতং সমলেখি তজজ্ঞৈ স্তত্তদ্বিলোক্য বিলিলেখি শিশুঃ সা এষঃ ॥ এখন কথা এই ষে শ্ৰীল রামানন্দের বিনিৰ্য্যাণ সম্বন্ধে শ্ৰীল মুরারিগুপ্ত কিছু লিখিয়াছেন কি না ? শ্ৰীল মুরারিকৃত শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যচরিতামৃতে শ্ৰীল রামর্যায়ের অন্তৰ্দ্ধানের সম্বন্ধে কোন সংবাদ দেখিতে পাওয়া যায় না । কিন্তু শ্ৰীগৌরাঙ্গসুন্দর শ্ৰীবৃন্দাবন হইতে নীলাচলে প্ৰত্যাগত হওয়ার পরেও যে রামর্যায়ের সহিত তঁাহার পুনৰ্ম্মিলন হইয়াছিল, তাহার উল্লেখ আছে । উক্ত গ্রন্থের চতুর্থ প্রক্রিমের পঞ্চদশ সর্গে শ্ৰীবৃন্দাবন হইতে পুরুষোত্তমক্ষেত্রে প্রভুর প্রত্যাগমন পৰ্যন্ত বর্ণিত হইয়াছে। ষোড়শ সর্গের প্ৰায়ন্তে লিখিত হইয়াছে :- ততো গজপতিরাজ্য দর্শনাৰ্থং মহাপ্ৰভোঃ ॥ সার্বভৌমং সমাহয় রামানন্দসমন্বিতম। এতদ্ব্যতীত অন্যান্য লীলা সম্বন্ধেও সুত্ররূপে বর্ণনা আছে। ইহাতে জানা যাইতেছে, মহাপ্ৰভু শ্ৰীবৃন্দাবন হইতে প্রত্যাগত হইলে পর গজপতি প্রতাপরুদ্রদেব মহাপ্রভুর দর্শনে ব্যগ্ৰ হইলেন এবং তৎপরামর্শের নিমিত্ত সাৰ্ব্বভৌম ও রামানন্দকে আহবান করিলেন। শ্ৰীল মুরারিকৃত শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যচরিতামৃত্যু, গ্ৰন্থই যে কবিকর্ণপুরের আদ্য আলেখ্য, তাহাতে আর সন্দেহ নাই। কিন্তু ইহাতে যখন স্পষ্টতঃই দেখা যাইতেছে যে শ্ৰীবৃন্দাবন হইতে প্রত্যাগত হওয়ার পরেও মহাঙুৰ্ভুিঞ্জ সহিত শ্ৰীল রােমরাষ্মের অনেক কাল পৰ্যন্ত একত্র অবস্থান হইতাছে, রাबांब नाम अनक भौगोत्र गरिङ चिक्र्डि ब्रैश्विt६, ७५न ४ई अt५