পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট । GN) রামানন্দ কি শূদ্র বর্ণোস্তব ? শ্ৰীচৈতন্য চরিতামৃতের বর্ণনায় রায় রামানন্দকে শূদ্র বলিয়াই জানা যায়। কিন্তু রায় মহাশয় শূদ্র ছিলেন কি না ইহা বিচাৰ্য্য। রামরায় উড়িষ্যার রাজা বলিয়াই খ্যাত ছিলেন। রায় শব্দটী ক্ষত্ৰিয় বর্ণেই ব্যবহৃত হইত। বিদ্যানগরের বুক্ক রাজবংশ ক্ষত্ৰিয় ছিলেন । ইহাদের যে বংশাবলী আছে তাহা “রায়বংশাবলী নামে খ্যাত । উড়িষ্যার রাজগণ ক্ষত্ৰিয় । প্ৰতাপরুদ্রও ক্ষত্ৰিয় ছিলেন। বর্তমান সময়েও উড়িষ্যায় যে সকল প্ৰাচীন রাজবংশ আছেন, তঁহাদের মধ্যে প্ৰায় সকলেই ক্ষত্ৰিয় । রায় ভবানন্দ শূদ্র বা কারণ ছিলেন, এমন মনে হয় না। শ্ৰীল লোচনদাস কৃত শ্ৰীচৈতন্যমঙ্গল পাঠে জানা যায় রায় ভবানন্দও রাজা ছিলেন এই গ্রন্থে রামানন্দকে কুঞ্চিনগরের রাজপুত্র বলা হইয়াছে যথা— প্ৰভু কহে রাজপুত্রে জানাহি বচন । এই গ্ৰন্থপাঠে আরও জানা যায় রামানন্দের একাধিক রাণী ছিলেন, ፵ዥ ።– রাণীগণ দেখে ক্যান্দে আনন্দিত মনে । সন্ন্যাসীর বেশে ফিরে রাধায় রমণে ॥ বিস্তানগরের রাজবংশের অনেক রাজারই একাধিক রাণী ছিলেন। এই প্ৰথা তৎকালে রাজবংশের সম্মানরূপে গণ্য হইত। uBDBDDDBLOS SDD BBDBDDBD S DBBBDED DDDB DBD হইয়াছে । ক্ষত্রিয়োচিত বিবিধ ভার যে তাহার উপরে অর্পিত ছিল, যুদ্ধাদি ব্যাপারের জন্য যে অগণ্য সৈন্য, হস্তী, অর্থ ও বিবিধ সমর সজ্জা তাহার পরিচালনায় নিযুক্ত থান্ধিত, তৎসম্বন্ধে যথেষ্ট প্রমূখ। উক্ত । এই দেখিতে পাওয়া যায়। সেই সকল বিবরণ পাঠ স্পষ্টতই মনে