পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ । বাৎসল্যের অধিকার কত ? প্ৰেমজ তাড়ন-বন্ধন ও ভৎসনা প্ৰভৃতি বাৎসল্যে যে ভাবে প্ৰকাশ পায়, সখ্যের সে উচ্চ অধিকার নাই। বাৎসল্যে শ্ৰীভগবানের প্ৰেমেসেবা এইরূপ বিবিধ কারণে সখ্য হইতে অধিকতর গাঢ়। তাই শ্ৰীল রামরায় সখ্যের পরে বাৎসল্য-প্রেমতত্ত্বের সাধ্যতা নির্দেশ করেন । বাৎসল্য রসে কোমলাঙ্গ বিনয়ী সর্বলক্ষণসম্পন্ন ইত্যাদি গুণযুক্ত শ্ৰীকৃষ্ণ বিষয়ালম্বন। মমতাযুক্ত, বাৎসল্যসেবাপরায়ণ, শ্ৰীভগবান্নিষ্ঠ পিত্ৰাদি আশ্ৰয়ালম্বন । ব্ৰজে ব্ৰজেশ্বরী, ব্রজরাজ, রোহিণী, উপনন্দ, অন্যত্র দেবকী বসুদেব ও কুন্তী প্রভৃতি বাৎসল্যরসের আশ্রয়ালম্বন। হাস্য, মৃদুমধুর বাক্য ও বালচেষ্টাদি,-উদ্দীপন বিভাব। মন্তকাম্রাণ ও লালন পালনাদি-অনুভব । স্তম্ভ স্বেদাদি ও স্তন্যক্ষরণ-সাত্বিকভাব । হর্ষ শঙ্কা প্ৰভৃতি ব্যভিচারী ভাব। এই রসে বাৎসল্য রতি স্থায়ীভাব। প্রেম নেহ ও রাগ এই তিনটী উহার উত্তরোত্তর অবস্থাত্রায় । ইহাতেও বিয়োগে পূর্বের ন্যায় দশটা দশা সংঘটিত হয়। শাস্ত, দাস্তা, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর,-ব্রজের এই পাঁচ ভাব। শান্তভাব ব্রজের মুনি ঋষিদের। ইহঁাদিগের হৃদয়েও কৃষ্ণনিষ্ঠ প্ৰেম আছে, কিন্তু তাহ আবৃত। দান্তেই প্রেমের প্রথম বিকাশ, কিন্তু এই দান্তে শান্ত, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর এই চারি ভাবই বিদ্যমান। সখ্যVives প্রেমে যে এক নব ভাব প্রকািটত হয়, ইতঃপূর্বে তাহা বর্ণিত হইয়াছে। বাৎসল্যের স্নেহ-প্রেমেরই ঘনবস্থা। তাই মহাপ্ৰভু বাৎসল্যকে "উত্তম” বলিয়া স্বীকার করিলেন। কিন্তু স্নাৰ স্নায় তখনও 鷺褐 ኴዮ rჩ: . z تھا؟ ' ক্ষে, וך 唱 ,需”,

Yo y

. ר |

  • க 懿{筑 事幫 ফল r

' fi , , , , ,אי-יי " የገ * * ዞ ̈“፡