পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ । () अग्रश्रु চকুণরেণুজু্যামহং अ३ि বৃন্দাবনে কিমপি গুল্মলতো ধীনাম। যা দুস্তজং স্বজনমাৰ্য্যপথঞ্চ হিত্বা ভেজু মুকুন্দপদবীং শ্রুতিভিবিমূগ্যাম ৷ वैीछभयcठ ( ३०le१७३ ) অর্থাৎ আহোঁ আমি যেন ব্রজসুন্দৱীদিগের পাদরেণুসেবী বৃন্দাবনের গুল্মলিত বা ওষধির মধ্যে কোন কিছু হইয়া জন্মগ্রহণ করিতে পারি। যেহেতু এই ব্রজসুন্দরীগণ দুস্তজ স্বজন ও আৰ্য্যপথ পরিত্যাগ করিয়া শ্ৰীতিগণের অন্বেষণীয় মুকুন্দপদটী, ভজনা করিয়াছেন। “কান্তাভাবে শ্ৰীকৃষ্ণের ভজনই সাধ্যতত্ত্বের অবধি”, রায় শ্ৰীল রামানন্দের মুখে এই কথা শুনিয়া মহাপ্ৰভু সন্তুষ্ট হইয়া বলিলেন, “তা বটে, সাধ্যের সীমা এই পৰ্য্যন্তই বটে, তাহাতে আর কোন সন্দেহ নাই, ইহা আমারও স্বীকাৰ্য্য। যদি ইহার পরে আরও কিছু বলিবার থাকে দয়া করিয়া বল ।” রায় মহাশয় বিস্মিত হইলেন । তিনি সাধ্যসাধনতত্বের চরম সীমা বলিয়া, মহাপ্রভুর তৃষ্ণ নিবারণ করিতে পারিলেন না। তিনি কোথা হইতে আরম্ভ করিয়া কোথা আসিয়াছেন ! ইহার পরে ভজনের আদর্শ আর কি হইতে পারে ? মানুষ, সাধনের উচ্চতমু। সোপানে আরোহণ করিলে ব্ৰহ্মজ্ঞান লাভ করে। ব্ৰহ্মজ্ঞান-লাভােস্তর চিত্ত ভগবদুয়ুখ হইলে উহারই প্ৰথম বিকাশ,-শাস্তভক্তি। ক্রমে যতই নৈকট্য বন্ধিত হইতে থাকে, ততই দাঙ্গ, সখ্য, বাৎসল্য ভাবে চিত্তবৃত্তি পরিপুষ্ট হইয়া অঙ্গীৰে সাঁথক তম ভাবগুলি ক্ৰমে বিকশিত হয়। এক এক শ্রেীয় গুক্তি এক এক গ্ৰাফী BDBD BDB D DD EBD BDB DS DBDBDD YuDBuB BDSLS