পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰী রায় রামানন্দ । সে বিনয়মাখা মধুর কথা শুনিলেই লোক বিমুগ্ধ হইত। তাহার উপরে যখন তিনি করুণস্বরে দীনভাবে কোন কথা বঁলিতেন, শ্রোতৃবৰ্গ তাহাতে প্রকৃতই মন্ত্ৰমুগ্ধবৎ হইয়া পড়িতেন। শ্ৰীল রামরায় প্রভুর কথা শুনিয়া, একবারে বিহবল হইয়া পড়িলেন, তিনি ভূলোকে আছেন, কি দুলোকে আছেন, তিনি বিদ্যানগরে আছেন, কি গোলকে আছেন, ক্ষণকাল তাহা ঘুবিয়া উঠিতে পারিলেন না। কিয়ৎক্ষণ পরে একান্ত অবশের ন্যায় রাম রায় বলিলেন “প্রভো, আমাকে এ সকল কথা কেন জিজ্ঞাসা করিতেছ? আমি মূঢ় ইহার কি জানি ? এই যে এতক্ষণ তোমার নিকট কি বলিয়াছি, তাহা কি আমি বলিয়াছি ? তুমি হৃদয়ে প্রবেশ করিয়া যাহা বলিয়া দিতেছিলে, আমি তোমার নিকট তাহাই বলিতেছিলাম। লোকে যেমন শুক পাখীকে কৃষ্ণনামাবলী শিখাইয়া আবার তাহারই মুখে নাম শ্রবণ করিয়া আহলাদিত হয়, তুমিও সেইরূপ হৃদয়ে প্ৰবেশ করিয়া আমার দ্বারা তত্ত্বকথা বলিতেছ, আবার নিজে সেই সকল কথা শুনিয়া আহলাদিত হইতেছ। তুমি যে সাক্ষাৎ ঈশ্বর, আমি তাহা বুঝিতে পারিতেছি। তোমার নাট কে বুঝিবে ? “তোমার শিক্ষায় পড়ি যেন শুকোয় পাঠ । সাক্ষাৎ ঈশ্বর তুমি কে বুঝে তোমার নাট ৷ হৃদয়ে প্রেরণ করাও, জিহ্বায় কহাও বাণী। কি কহিয়ে ভালমন্দ কিছুই না জানি।” যেমন শিষ্য, তেমনই প্ৰভু ! প্ৰভু বলিলেন “সে কি কথা ! আমি बांद्रावांौ ग:ब्रागैौ,-ङख्रिख्रश्त्र कि झांनि? भाग्रांबांत आभांब बन মলিন হইয়া , গিয়াছে, সৌভাগ্যক্রমে সাৰ্ব্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্যেয় কৃপা হইল, তিনি দয়া করিয়া হঁহার কৃপণাসঙ্গলাভে আমায় অধিকার দিলেন। তাহার সঙ্গ পাইয়া আমার চিত্ত নিৰ্ম্মল হইয়া উঠিল। নিৰ্ম্মল চিত্ত না হইলে