পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ। “y শুনিতে আমার বড় সাধ হইল। তাই তঁহার নিকট কৃষ্ণ-ভক্তি-তত্ত্ব শুনিতে চাহিলাম। তিনি বলিলেন “এ সকল কথা আমার কিছুমাত্র জানা নাই, কেবল এক রামানন্দ রায় জানেন । কিন্তু তিনি তো এখানে নাই।” * আমি সাৰ্বভৌম মহাশয়ের নিকট তোমার মহিমা শুনিয়াই তোমার DD BBDS BD DBDDBBD DBBDBBS DBD DD DDBDB DBBB সন্ন্যাসী মনে কবিয়া আমার স্তুতি করিতেছ। সন্ন্যাসী সর্ববর্ণের গুরু। লোকে সন্ন্যাসী দেখিলে গুরু বলিয়া তাহার চরণাধুলি গ্ৰহণ করে, তঁহাকে ঈশ্বর বলিয়া মানে। কিন্তু সে স্বতন্ত্র কথা । কৃষ্ণতত্ত্ববেত্তাই 2V vs “কিবা বিপ্ৰ কিবা ন্যাসী শূদ্র কেনে নয়! যেই কৃষ্ণতত্ত্ববেত্তা সেই গুরু হয় ৷ সন্ন্যাসী বলিয়া মোরে না কর বঞ্চন । কৃষ্ণ-রাধা-তত্ত্ব কহি পূর্ণ করা মন ৷” কৃপাময় পাঠক, এরূপ সরস, সুন্দর সারগর্ভ সংক্ষিপ্ত আলাপ আয় কোথাও পাঠ করিয়াছেন কি ? প্ৰভু ও ভক্তের মধ্যে তত্ত্ব কথার আলাপ হইতেছে। এই আলাপের মধ্যে তত্ত্ব-কথার সঙ্গে সঙ্গে ঐ যে বিনয়েৱ । পবিত্রতম ধারা হইতেও অধিকতর সুশীতল ও পবিত্রতর। রামরায় প্রভুকে, “ঈশ্বর” বলিলেন। কিন্তু প্ৰভু ভক্তের স্তুতিবাক্য এত সহজে গ্রহণ করিলেন না। তাহার প্রকাশ,-ক্ৰমবিকাশের ভাবপূর্ণ। রামরায় তাহাকে BDDS DBBBDB DD DDBD DBBD BB BBDBDDD BDDDD BDBBB BDS তিনি বলিলেন “একি কথা । “তোমার ঠাই আইলাম তােমার মহিষা শুনিয়া। তুমি মোরে স্তুতি কর সন্ন্যাসী জানিয়া ” "" **,** Aft ” {ቀኳ፡ y