পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ। শ্ৰীকৃষ্ণ-তত্ত্ব শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু শ্ৰীল রামর্যায়ের নিকট সাধ্যতত্ত্ব-নির্ণয় শ্রবণ করিালেন । অতঃপর শ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব ও শ্ৰীরাধাতত্ত্বাদি প্ৰকাশ করার জন্য প্রশ্ন করায় শ্ৰীল রাম রায় অতীব বিনয় ও ভক্তি সহকারে বলিলেন f আমি নট, তুমি সূত্ৰধার। যেমন্তে নাচাহ, তৈছে চাহি নাচিবার ॥ মোর জিহবা বীণাযন্ত্র, তুমি বীণাধারী। তোমার মনে ষেই উঠে, তাহাই উচ্চরি৷ ” অধুনা মেজমারিজমের বা মোহিনীবিষ্কার আলোচনা হইতেছে, কিন্তু শ্ৰীনবদ্বীপ-লীলায় সাক্ষাৎ প্ৰভু ভক্তগণকে লইয়া যে মহামেজমারিজমের প্রভাব প্ৰদৰ্শিত করিয়াছেন, জগতের ইতিহাসে সেরূপ ব্যাপার। আর BBBD KSDLDD DDD DS BD BDDB DBBBBDS KBD BDBKK জানিয়া শুনিয়াও অনেক সময়ে এই কৃষ্ণমায়ায় বিহবল হইতেন। প্ৰভু বলিলেন “সন্ন্যাসী বলিয়া মোরে নামকর বঞ্চন । রাধাকৃষ্ণ তত্ত্ব কহি পুর্ণ করা মন ॥” শ্ৰীল রামরায় বুঝিতে পারিতেছেন যে, যিনি তাহার নিকট শিক্ষার্থভাবে উপস্থিত হইয়াছেন, তিনি অনন্তকোটী ব্ৰহ্মাণ্ডের মহাশিক্ষক,-মহাগুরু-সাক্ষাৎ শ্ৰীভগবান ; কিন্তু তথাপি শ্ৰীকৃষ্ণ-মায়ার এমনই প্রভাব, ৰে রামরায় অগত্যা ব্ৰহ্মাকে যেন বেদ বুঝাইতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। শ্ৰীল