পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৯৪

Po te औब्रांश अभिनना । ফলতঃ শ্ৰীকৃষ্ণ তত্ত্ব, ও শ্ৰীরাধান্তৰ প্ৰতির কিঞ্চিৎ জ্ঞান না হইলে ব্ৰজরসের জ্ঞান লাভ অসম্ভব, স্বাদগ্ৰহণতো দূরের কথা। ব্ৰজরস বা অকৈতবা কৃষ্ণপ্ৰেম বুঝাইবার জন্যই পরম দয়াল গৌরচন্দ্ৰ শ্ৰীপাদ স্বরূপদামোদর ও শ্ৰীল রামানন্দ রায় মহাশয় দ্বারা এই সকল তত্ত্বপ্রকটত করেন । সুতরাং তত্ত্বালোচনা না করিয়া কেবল রসের আলোচনায় স্নসের বিশুদ্ধি-সংরক্ষণ অসম্ভব হইয়া পড়ে এবং তাহা হইতেই সমাজে নানাপ্রকার দুষ্টমত প্ৰচলিত হইতে আরব্ধ হয়। ব্রজের রস বুঝিবাব ম্পূহ হইলে, পরম কারুণিক শ্ৰীপাদ গোস্বামিপাদগণের শ্ৰীগ্রন্থের মৰ্ম্ম যৎকিঞ্চিৎ বুঝিবার প্রয়াস পাওয়া একান্ত কৰ্ত্তব্য। তবে ভজননিষ্ঠ সাধকগণের পক্ষে স্বতন্ত্র কথা । ভজন-সাধনীবলে তঁহাদের হৃদয়ে যে তত্ত্বের স্মৃৰ্ত্তি হয়, অধীয়ানগণ কোটি কোটি জন্মেও তাহা লাভ করিতে পারেন না । কিন্তু ইহাও ব্যক্তিব্য যে শ্ৰদ্ধাভক্তি সহকারে লীলা ও তত্ত্ব অধ্যয়ন বা শ্ৰবণ করাও সাধন-বিশেষ । কেন না। তাহাতেও শ্ৰীভগবানেই চিত্তাকৃষ্ট হইয়া থাকে। শ্ৰীরামানন্দের উপদেশ আলোচনা করিতে যাইয়া শ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্বাদি সম্বন্ধে কতকগুলি শাস্ত্রীয় কথা লইয়া কেন প্ৰবন্ধ-বিস্তার করা যাইতেছে তৎ সম্বন্ধে প্রাগুক্ত যুক্তিই আমার একমাত্ৰ কৈফিয়ৎ । এখন আবার প্রকৃত প্ৰস্তাবের অনুসরণ করা যাইতেছে। মায়াবাদ বৌদ্ধবাদেরই ছায়া বিশেষ। বৌদ্ধ দর্শন ব্ৰহ্ম স্বীকার করেন। না, মায়াবাদ-ব্ৰহ্ম স্বীকার করেন, কিন্তু সে ব্ৰহ্ম কেবল একটী কথার BB DLLS S SBBBS DDBBDB BBDO DDD DSS S SDDD শ্ৰীকৃষ্ণ-শক্তি। সকেল উপায়ে পদার্থের অস্তিত্ব উপলব্ধ হয়, মায়াবাদীদের ব্রহ্মে তাহার কোনও পরিচয় পাওয়া যায় না । মায়াবাদীর ব্ৰহ্ম সৰ্ব্বশক্তিবিবর্জিত। অথচ ব্ৰহ্ম-সুত্রের ভাস্থ্যে মায়াবাদী বলেন, “ব্ৰহ্ম হইতেই এই জগতের উৎপত্তি স্থিতি ওঁ লয়” । অদ্ভুত অসামঞ্জস্ত ! শাহ হুউক, বৈষ্ণব বেদান্তীরা ব্লন্ধে শক্তিয় অস্তিত্ব স্বীকার করেন।