পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্থ পরিচ্ছেদ । yok করিয়াছেন। তিনি বলেন “এই প্রশ্নের সদুত্তর এই শ্লোকেই প্রদত্ত হইব্লাছে। শ্লোকে বলা হইয়াছে, ইহ জগতে দেখিতে পাওয়া যায় যে মণিমন্ত্রাদির শক্তিই তর্কযুক্তি দ্বারা বুঝা যাইতে পারেনা। কেননা, সকল শক্তিই অচিন্ত্যজ্ঞানগোচর ; মণিমন্ত্রাদির শক্তি যেমন অচিন্ত্যজ্ঞানগোচর ও স্বভাবসিদ্ধ, আগুণের দাহিক শক্তি যেমন অচিন্ত্যজ্ঞানগোচয় ও স্বভাবসিদ্ধ, ব্ৰহ্মের সৃষ্টিপ্রভৃতি কাৰ্য্যও তেমনি অচিন্ত্যজ্ঞানগোচর ও স্বভাবসিদ্ধ। মুতরাং ব্ৰহ্ম, গুণাদিহীন হইলেও ব্ৰহ্ম তিনি অচিন্তাশক্তিমান, তখন এ অবস্থায় জগৎ সৃষ্ট্যিাদি কাৰ্য্য তঁহার পক্ষে অসম্ভব নহে। শ্রুতিতেও লিখিত হইয়াছে :-:- বন তন্ত কাৰ্য্যং কারণঞ্চ বিদ্যতে ন তৎ সমশচাভ্যধিকশচ। দৃশ্যতে। পরাস্ত শক্তি বিবিধৈব শ্ৰয়তে श्रचांङौि छन्नव्यायद्धिञ्ज । cश्रुष्ठ्द्रांत्रिंक्षि-(७{•} মায়ান্তু প্ৰকৃতিং বিদ্যান্মান্বিনন্ত মহেশ্বরম। তস্তাবয়বভূতৈন্তু ব্যাপ্তং সৰ্ব্বমিদং জগৎ ॥ veter-(sss) ফলতঃ মণিমন্ত্রাদির প্রভাব যেমন স্বাভাবিক, ব্ৰহ্মশক্তিও সেইরূপ স্বাভাবিকী এবং উহা তর্কযুক্তির অতীত। এই সম্বন্ধেও একটী শ্রক্তি উজ্জ্বত হইয়াছে যথা :- স বা * সৰ্ব্বক্স বশী সৰ্ব্বেঙ্গেশানঃ সৰ্ব্বভাধিপতিরিত্যাদি ।” ९,इश्ॉब्राक्-(**२३) এই সকল শ্ৰতিদ্বারা স্পষ্টতঃ প্ৰতিপন্ন হইতেছে যে ব্ৰহ্মই এই সকলের হেতু এবং তায় হইতেই এই বিশ্বাণ বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড প্ৰন্থত হইয়াছে ৷ ‘ ·