পাতা:শ্রীশ্রীগোপালচম্পূঃ.pdf/৩৬৭

शूर्व०, ७ १० । ] গোপালচম্পং । SOV) শুদ্ধমেব চ। প্ৰসিদ্ধং, পিতৃভ্যাং পুত্ৰতয়া তদ্ধারণে কারণঞ্চ মুনিভিক্ষ্মান এব। মন্যতে। “আনিবেশাংশভাগেন মন আনকদুন্দুভেঃ”। ইত্যাদেঃ । “দধার সর্বাত্মকমাত্মভুতং, কাষ্ঠী যথানন্দকরং মনস্তাঃ” ইত্যাদেশচ। শ্ৰীব্রজরাজাভ্যামপি মনসা ধারণং তস্য কাৰ্য্যান্যথা নুপপত্তিসিদ্ধেন ভক্তিস্বাভাব্যেনৈব সম্ভাব্যতে। তন্ত্ৰ চ। সতি সাম্প্রতন্তু বিশেষত এবং সাম্প্রতিং পরাবস্থামনু কৃতাসক্তৌ হি ভক্তৌ তদুদয়ঃ স্যাৎ । তস্মাত্ত,বৈবাত্মজস্তস্য বসুদেবস্ত তু কৃচিৎ কাৰ্য্যে নিমিত্তে জাতঃ প্ৰাদুভূতি ইতি ॥ ৫৫ ৷৷ S0YBDSK BDS KSDEESSS BDDK YS BBDS S DBBBBDS KB DDBBuBDBSSSBDDBSS BBBDES তথা তুতায়াং ভক্তৌ। তদুদয়স্তস্য পুত্রভাবস্য উদয়: স্যাৎ ভলেদিতি ॥ ৫৫ ৷৷ নিরন্তর বৃদ্ধিবিষয়ে উন্মুক্ত এবং বিশুদ্ধ বলিয়া বিখ্যাত । পুলভাব থাকাতে মাতা ও পিতা তাহাকে যে হৃদয়ে স্থাপন করিতে পারেন, মুনিগণ মনকেই ইহার কারণ পলিয়া নির্দেশ করেন । শ্ৰীমদ্ভাগবতের ১০ম স্কন্ধের ১য় অধ্যায়ে ১১শ শ্লোকে “ভগবান বসুদেবের মনে অংশকালার সহিত অর্থাৎ পূর্ণরূপে প্ৰবেশ করিলেন” এই দ্বিীপে এবং ১য় অধ্যায়ে ১৩শ শ্লোকে “পূৰ্ব্বদিক যেমন আনন্দ প্ৰদ চন্দ্ৰকে ধারণ করে সেইরূপ শ্ৰীদেবকীদেবী হৃদয়দ্বারা শূরসুত বসুদেবের আহিত আত্মপদার্থ ধারণ করিয়াছিলেন.” এইরূপে ঐ ভােব বর্ণিত আছে। শ্ৰী বজরাজ ও শ্ৰীবজেশ্বরী ও যে মনে মনে সেই পদার্থ ধারণ করিয়াছিলেন, তাহা কেবল কাৰ্য্যের অন্যথা অনুত্পত্তিসিদ্ধ ও ভক্তিস্বভাবেই সম্ভাবিত হইতে পারে. এইরূপ হইলে সম্প্রতি কিন্তু বিশেষরূপে পরমোৎকর্ষ প্রাপ্ত আসক্তিসম্বলিত ভক্তির উদ্রেকে সেই পুত্রভাব যে আবিভূতি হুইবে তাহা উপযুক্তই বটে, অতএব সেই শ্ৰী কষঃ তোমার অর্থাৎ নন্দেরই আত্মজ কিন্তু বহ্মদেবের পুত্ররূপে কোন কার্যাবশতই জাত অর্থাৎ প্রাতৃভূত হইয়াছিলেন ॥ ৫৫ ৷৷