পাতা:শ্রীশ্রীগোপালচম্পূঃ.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীগোপালচম্পর ভূমিকা। òd ২৬ । এবং সপ্তম সন্দর্ভ অর্থাৎ ক্ৰমসনদর্ভ । ছয় খানি সন্দর্ভকে একখানি পরিলে সাকুলো ২৬ খানি এবং লঘুতোষণীকে পৃথক ধরিলে ২২। খানি হয়। অপিচ শ্ৰী রূপ রূ ত স্তবমােলাকে শ্ৰীজীৰ সংগ্ৰহ করেন তাঙ্গা লইয়। শ্ৰী জীবগোস্বামীর প্রণীত গ্ৰন্থ ২২ খান হয়। ষষ্ট্ৰসন্দর্ভকে ও “ভাগৰ তসিন্দৰ্ভ” বলা যায়। কারণ উহা শ্ৰীমদ্ভাগবতের টীকা বিশেষ। এবং ষটুসন্দর্ভোবও প্রকৃত নাম ভাগবত সন্দর্ভ। যেহেতু উক্ত কয়টা সন্দৰ্ভে শ্ৰীমদ্ভাগবতকেই প্ৰধান দুপজীব্য করিয়া তাহার সিদ্ধান্ত নিরূপণ পুৰ্ব্বক তত্ত্ব নিশ্চয় করিয়াছেন। এই খানিকে গৌড়ীয় বৈষ্ণবের প্রধান দৰ্শন বলা যাইতে পারে। কারণ এরূপ পাণ্ডিত্য আর কুত্ৰাপি দৃষ্টি গোচর হয় না। ইনি ষট্ৰসন্দর্ভের গ্রন্থারম্ভে লিখিয়াছেন যে, মাধব সম্প্রদায়ী প্ৰাচীন বৈষ্ণবগণ প্রথমতঃ সুত্ররূপে ইহার সিদ্ধান্তের মূল তথ্যগুলি সংগ্রহ করেন। দক্ষিণা ৩। গোপাল ভট্ট তাহাকেই মীমাংসা দ্বারা বিস্তু দ্য কযেন অথচ তাহা ক্ৰমবদ্ধ ছিল না, তৎপরে শ্ৰী জীবগোস্বামী পাদ্য দেখিলেন যে, ইহার কোথাও ক্রম আছে, কোথাও নাই এবং কোথাও বা খণ্ডিত হইয়া গিয়াছে। এই ভাবিয়া শ্ৰী জীবগোস্বামী উচ্চা যথাক্রমে রচনা বিন্যাস পূৰ্ব্বক পরিপাটীরূপে ( গ্ৰন্থাকারে) লিখিয়া রাখেন। এই বিষয়টীি ষটসন্দর্ভের প্রথমে ৪র্গ ও ৫ শ্লোকে দৃষ্ট হয় । এই কারণে ষটসিন্দভকে শ্ৰীপাদ গোপাল ভট্টেরও বলা যাইতে পারে। যাহা হৌক, এক্ষণে শেষ কথা বক্তব্য । পুর্বে যে শ্ৰীনিবাসের কথা বলা হইয়াছে, সেই শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য ; নরোত্তম ঠাকুর ও গ্রামানন্দ, সনাতন, রূপ এবং জীবগোস্বামীর সমস্ত গ্ৰন্থ অধ্যয়ন করতঃ গৌড় দেশে 'আনয়ন করেন। ৩াচা তাহদের চরিতে বিশেষরূপে বিবৃত আছে। বাহা হৌক, নরোত্তম এবং শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য ও শ্যামানন্দ প্ৰভু এই তিন মহাত্মাষ্ট গোস্বামিত্ৰয়ের এবং রঘুনাথদাস গোস্বামীর ভক্তি গ্ৰন্থ ও ভক্তিমত বঙ্গ ও উৎকাল দেশে প্রচার করেন।', হাটপাত্তন নামক একটী ক্ষুদ্র প্রবন্ধে নরোত্তম দাস ঠাকুর মহাশয় রূপকচ্ছলে ইঙ্গা বিশেষ বৰ্ণিত করিয়াছেন, তাত এস্থলে উদ্ধত হইল। Re “প্ৰভু পাঠাইল তারে শ্ৰীবৃন্দাবন । - / তাহা যাই কৈল রূপ টাকশাল পত্তন৷৷