শ্ৰীগোপালচম্পর ভূমিকা । voዓ চতুর্থ কৃষ্ণ-সন্দর্ভের আলোচ্য। “কৃষ্ণই যে স্বয়ং ভগৰান” ত্যাহা এই সন্দর্ভে আলোচ্য। প্ৰসঙ্গ ক্ৰমে গোলোকাদি ধাম এবং প্ৰেয়সীদিগেরও তত্ত্ব মীমাংসা করা হইয়াছে। সুতরাং প্ৰধানতঃ ইহাতে ৪টা তত্ত্ব সাঙ্গোপাঙ্গভাবে পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। ১ । স্বয়ং ভগবৎ তত্ত্ব । ২ । ধামতত্ত্ব । ৩ । লীলাতত্ত্ব । ৪ । প্ৰেয় সীতত্ব । এই ৪টি তত্ত্ব কৃষ্ণ-সন্দর্ভের আলোচ্য। “এতে চাংশকাল: পুংসঃ কৃষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ং।” এই মহাবাক্যই কৃষ্ণ-সন্দর্ভের মূল অবলম্বন । সমস্ত অবতার হইতে কৃষ্ণই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ অনন্য অবতার অংশ বা কলা । এই প্রসঙ্গে প্রথমতঃ; ২১টী অবতারের কথা বলা তইয়াছে যথা- ১ । পুরুষাবতার। ২। শূকরাবতার। HSS OBBBDDLS 0S S BBDBEK DD0S S S L S S S BBKBBBB SS SSS দত্তাত্ৰেয় অবতার। ৭। যজ্ঞাবতার। ৮। ঋষভাৰতার । ৯ । পৃথ, অবতার ১০ । মৎস্যাবতার। ১১ । কুৰ্ম্মাব তার । ১২। ধন্বন্তরী অবতার। ১৩ । মোহিনী অবতার। ১৪ । নরসিংহাব তার । ৫। বামন অবতার। ১৬।
- 森ぐ9マistママ万国 I > ? I マ川河fRマ f歪 I ンレ | リ557|マや1マ I >s | 3f平কৃষ্ণাবতার। ২০ । বুদ্ধাবতার। ২১ । কান্ধি অবতার। এই ২১টা অবতারের বিষয় উল্লেখ করিয়া ৩য়গ্ৰীব, হরি, হংস, পৃশ্নিগৰ্ভ, বিভু, সত্যসেন, বৈকুণ্ঠ, অজিত, সাব্বভৌম, বিশ্বক সেন, ধৰ্ম্মসেতু, সুধাময়, যোগেশ্বর, বৃহৎভানু এবং শুক্লাদি অবতারের নামোল্লেখ করিয়া বলিয়াছেন -
অবতার হােশংখ্যোয়া হরে: সত্ত্বনিধেদ্বিজাঃ । যথা বিদাসীন: কুল}াঃ সরাসাঃ সু সহস্রশঃ ॥ অর্থাৎ অপক্ষয় শূন্য সরোবর হইতে যেরূপ অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কৃত্রিম নদী সকল বহিৰ্গত হইয়া থাকে, সেইরূপ সত্ত্ব গুণের আশ্রয় স্বয়ং ভগবান ঠাইতে অসংখ্য অবতার প্রকাশ পাইয়াছেন ৷ ইত্যাদি কথার পর অংশগত বাক্য সকলের সমাধান, মহাকাল ও কেশাবতারত্ব নিরাস লীলা, গুণ ও পুরুষাবতার পুরস্কারে কৃষ্ণের পুর্ণতা সমস্ত শ্রোতা এবং বক্তার তাহাতেই তাৎপৰ্য্য এবং অভ্যাস । মতান্তর খণ্ডন, নাম মহিমা, গীতাদি শাস্ত্রের কৃষ্ণানুগত্য, বলদেবান্দর মহাসঙ্কটণত্ব কৃষ্ণে সমস্ত অংশের প্রবেশ । কৃষ্ণরূপহী নিত্যরূপ এবং তাহতেই
