পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/১১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

旅, 鳶 মধ্য। ২৫ পরিচ্ছেদ । ক্রীচৈতন্যচরিতাযুত । ১১৪৩* হয় মতি ॥ ৪৮। প্রভু, কহে আমি জীব অতিতুচ্ছ জ্ঞান | ব্যাস- • সূত্রের গম্ভীরার্থ ব্যাস ভগবান । তার সূত্রের অর্থ কোন জীৰ নাছি জানে। অতএব আপন সূত্রের করিয়াছে বুখানে ॥ যেই সূত্রকর্ড। সে যদি করয়ে ব্যাখ্যান। তবে সূত্ত্বের অর্থ লোকের হয় জ্ঞান। ৪৯ ৷ প্ৰণবের বেই অর্থ গায়ত্রীতে সেই হয়। সেই.অর্থ চতুঃশ্লোকে বিবরিঞা কয় ব্ৰহ্মারে নারায়ণ চতুঃশ্লোক যে কহিল। ব্ৰহ্মা নারদে { শ্লোক উপদেশ কৈল ॥ সেই অর্থ নারদ, ব্যাসদেবেরে কহিল । শুনি বেদব্যাস তাহ বিচার করিল। এই অর্থে আমার সূত্রের ব্যাখ্যামুরূপ। শ্ৰীভাগবত করি সূত্রের ভাষ্যস্বরূপ চরিমেদ উপনিষদে যত কিছু হয় । তার অর্থ লঞা ব্যাস সঞ্চয়, য়েই সূত্রে যেই ঋক শুনিতে ইচ্ছা হইতেছে ॥৪৮ • মহাপ্রভু কহিলেন অ'মি জীব, মামার যৎসামান্য জ্ঞান, ব্যাস সূত্রের অর্থ অতি গভীর; ব্যাস ভগবৎস্বরূপ, • কোন জীব তাঁহার : সূত্রের অর্থ জানে না, এজন্য ব্যাসদেব আপনি আপনার সূত্রের ব্যাখ্যা করিয়াছেন। যিনি সূত্রকর্ড। তিনি.যদি নিজে ব্যাখ্যা করেন, তাহা । হইলে লোকের সূত্রার্থ জ্ঞান হয় ॥ ৪৯ ৷ প্ৰণবের (ওঙ্কারের) যে অর্থ, তাহাই গায়ীঠে আছে, চতুঃশ্লোকী ভাগবত সেই অর্থ "বিস্তার করিয়া বলিয়াছেন। নারায়ণ ব্রহ্মাকে চারি শ্লোকে যাই কহিলেন, ব্রহ্ম নারদকে সেই চারি শ্লোক উপদেশ করিলেন। নারদ আবার সেই অর্থ ব্যাসদেবকে কহিলেন। | বেদব্যাস তাহ শুনিয়া বিচার করিলেন যে, এই অর্থে আমার সূত্রের ! অনুরূপ ব্যাখ্যা আছে। অতএব সূত্রের ভাষারূপ শ্ৰীমদ্ভাগবত রচনা, করি, এই বলিয়া চরিবেদ ও "উপনিষদে যে কিছু অর্থ আছে 朗 .ব্যামদেব সেই অর্থ লইয়া সঞ্চয় করিলেন। যে সূত্রে যে ঋক্ (মন্ত্র) |