পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/১৮

ཤྲཱི་r I ১পরিচ্ছেদ । - স্ত্রীচৈতন্য চরিতামৃত। নিত্যলীলা স্থাপন যাহে ব্রজরসপুর ॥ ৩১ ॥ প্রথম বৎসরে অদ্বৈতাদি ভক্তগণ। প্রভুরে দেখিতে কৈল নীলাদ্রি গমুন ॥ ৩২ i রথযাত্রা দেখি উাহ রহি চারি মাস। প্রভু সঙ্গে নৃত্য গীত পরম উল্লাস ॥ ৩৩ ৷ বিদায় সময়ে প্রভু কহিল। সবারে। প্রত্যব্দ আসিবে সবে গুণ্ডিচ দেখিবারে ॥.৩৪ ॥ প্রভু আজ্ঞায় ভক্তগণ প্রত্যব্দ আসিয়া । গোসাঞি মিলিয়া যায় গুণ্ডিচ দেখিয়া ॥৩৫ চতুৰ্বিংশ বর্ষ ঐছে করে গতাগতি। অন্যোন্যে দোহার দোহ বিনা নাহি স্থিতি ॥ ৩৬ ৷ শেষ আর যেই রহে দ্বাদশবৎসর । কৃষ্ণের বিরহস্ফুর্ভি প্রভুর অন্তর ॥৩৭নিরস্তর রাত্রি দিনে অপর তাহার রচিত শ্ৰীগোপালচন্পু নামক যে গ্রন্থ তাহ অতি মহৎ, তাহাতে ব্ৰজরস সমূহ বর্ণনপূর্বক নিত্য লীলা স্থাপন করিয়া ছেন ৷ ৩১ ৷৷ - - সে যাহা হউক, মহাপ্রভুর সন্ন্যাসের প্রথম বৎসরে অদ্বৈতাদি ভক্তগণ প্রভুকে দর্শন করিবার নিমিত্ত নীলাচলে গমন করেন ॥ ৩২ ॥ এবং তথায় তাহারা চারিমাস অবস্থিতি করত মহাপ্রভুর সঙ্গে নৃত্য গীতে উল্লাস্ট্র প্রকাশ করেন ॥ ৩৩ ॥” । 事 ইহঁারা যখন বিদায় গ্রহণ করেন তৎকালীন মহাপ্রভু তাহাদিগকে কহিলেন আপনার সকলে প্রতি বৎসর গুণ্ডিচ দর্শনে মাগমন করিবেন ॥ ৩৪ | মহাপ্রভুর আজ্ঞানুসারে ভক্তগণ প্রতি বৎসর নীলাচলে আগমন পুৰ্ব্বক গুঙ্গি দর্শন ও মহাপ্রভুর সহিত মিলিত হইয় স্বদেশে গমন করেন । ৩৫ ॥ " - - - এইরূপ চতুর্বিংশতি বৎসর গমনাগমন করেন, পরস্পর দুই ব্যতিরেকে দুইয়ের অবস্থিতি হয় না :৩৬। _ _ অপর সন্ন্যাসের পর যে দ্বাদশ বৎসর অবশিষ্ট থাকে তাহাতে নিরন্তর মহাপ্রভুর কৃষ্ণুধিরহ ফুপ্তি হয়। ৩৭। - [ २ ]