পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৫৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&१२ প্রীচৈতন্যচরিতামৃত।। মধ্য। ১৪ পরিচ্ছেদ । মত জগন্নাথ করেন ভোজন । এই সুখে মহাপ্রভুর জুড়ায় নয়ন ॥ ১৬ ৷ কেয়া-পত্রদ্রোণি আইল বোঝ। পাচ সত । একেক জনে দশদ্রোণী দিল একেক পাত ৷ কীৰ্ত্তনীয়ার পরিশ্রম জানি গৌররায় । তা সবাকে খাওয়াইতে প্রভূর মন ধায় ॥ ১৭ ৷ পাতি পাতি করি ভক্তগণ বসাইলা । পরিবেশন করিবারে আপনে লাগিলা ৷ প্ৰভু না খাইলে কেছ না করে ভোজন স্বরূপগোসাঞি তবে কৈলা নিবেদন ॥ আপনে বৈসহ প্রভু ভোজন করিতে । তুমি না খাইলে কেহো না পারে থাইতে ॥১৮ তবে মহাপ্ৰভু বৈসে নিজগণ লঞা । ভোজন করাইল সবাকে আকণ্ঠ পুরিঞ ॥ ভোজন করি বসিলা প্রভু করি আচমন । প্রসাদ উবরিল সন্তোষ জন্মিল। জগন্নাথ এই প্রকার ভোজন করেন, এই সুখে মহাপ্রভুর নয়ন পরিতৃপ্ত হইল ॥ ১৬ ॥ তৎপরে বোঝ। পাচ সাত কেওয়াপত্রের দ্রোণি আসিল, একেক জনকে দশ দশ দ্রোণ ও এক এক পত্র অর্পিত হইল। গৌরাঙ্গ দেব কীৰ্ত্তণীয়ার পরিশ্রম জানেন, সুতরাং সেই সকলকে ভোজন कनाईएऊ गश्tथङ्कद्र भन शांबिऊ श३श ॥ २१ ॥ অনন্তর তিনি পঙক্তি পঙক্তি করিয়া ভক্তগণকে বসাইয়। আপনি পরিবেশন করিতে লাগিলেন। প্রভু না খাইলে কেহ ভোজন করিতেছেন না, স্বরূপ গোস্বামী নিবেদন করিলেন, প্রভো ! আপনি ভোজন না করিলে, কেহ ভোজন করিতে পারে ন! ॥ ১৮ ॥ তখন মহাপ্রভু নিজগণ লইয়া ভোজন করিতে বসিলেন এবং সকলকে আকণ্ঠ পূর্ণ করিয়া ভোজন করাইলেন। মহাপ্ৰভু ভোজনানন্তর আচমন করিয়া উপবেশন করিলেন, ভোজনাবশেষে যত প্রসাদ অবশিষ্ট রছিল, তাহাতে এক সহস্ৰ লোকের ভোজন হইতে পারে ॥১৯ 懿 鑿