পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

魏 o 2ओरेन्नडनr इब्रिडाइड। , "לף প্রভূ রাত্রি দিনে, গায় শুনে পরম আনন্দে ॥৩৯1সুরীর বাৎসল্য মু রামানন্দের শুদ্ধ সখ্য, গোবিন্দাদ্যেরশুদ্ধ দাস্য রস গদাধর জগদানন্দ, স্বরূপের মুখ্য রসানন্দ, এই চারি ভাবে প্রভূবশ ॥৪০ লীলাশুক মর্ত্যজন, তার হয় ভাবোদগম, ঈশ্বরে সে কি ইহা বিস্ময় । তাহে মুখ্য রসাশ্রয়, হইয়াছেন মহাশয়, তাতে হয় সৰ্ব্ব ভাবোদয় ॥৪১। পূর্বে ব্রজরিলাসে, এই তিন অভিলাসে, যত্নেহে ভাস্বাদ না হইল। স্ত্রীরাধার ভাব সার, মহা প্রভু পরম আনন্দ সহকারে স্বরূপ ও রামানন্দরায়ের সঙ্গে দিব। রাত্র চণ্ডিদাম, বিদ্যাপতি, রামানন্দরায়ের জগন্মাথবল্লভনাটক, | কৃষ্ণকর্ণামৃত এবং গীতগোবিন্দ অর্থাৎ জয়দেব এই পাঁচ খানি গ্রন্থ গান এবং শ্রবণ করেন ৷৷ ৩৯ ৷ ঈশ্বরপুরী গোস্বামির বাৎসল্য রস প্রধান, রামানন্দের বিশুদ্ধ সখ্যরস, গোবিন্দাদির বিশুদ্ধ দান্ত রস এবং গদাধর, জগদানন্দ ও স্বরূপ: গোস্বামির মধুর রস, মহাপ্রভু এই চারিভাবে বশীভূত হয়েন ॥ ৪০ লীলাশুক অর্থাৎ বিল্বমঙ্গল ঠাকুর ইনি মনুষ্য, ইহঁর যখন ভাবেদগম হইয়াছিল, তখন যে ঈশ্বরের ভাবৌদগম হইবে ইহা আশ্চৰ্য্য কি ? যে হেতু মহাপ্রভু মুখ্যরসের আশ্রয়, সুতরাং তাহাতে সমুদায়ভাবের উদয় হইয়া থাকে ॥ ৪১ ৷ এই মহাপ্রভু পূর্বে যখন ব্রজবিলাস করিয়াছিলেন । সেই কালে যত্ন করিয়াও যে তিনটা ভাব ৪ আস্বাদন করিতে পারেন নাই এ জন্য

  • / আবেগোন্মাদ জড়ত স্তথা মোহোদয়ে৷ ইপিচ।

অস্তার্থ। অতীষ্টদশন ও লাভাদি জনিত চিত্তের প্রসন্নতার নাম হর্ষ, ইহাতে | রোমাঞ্চ, ঘৰ্ম্ম, মগু, মুখের প্রফুল্লত, স্বর, উন্মাদ, জড়ত এবং মোহ প্রভৃতি হই থাকে।

  • আদিলীলার প্রথম পরিচ্ছেদ ধষ্ঠ শ্লোকে স্বথা ॥, ।