পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৯২৪

隔 - * 爵 *२२ স্ত্রচৈতন্যচরিতামৃত মধ্য। ২১ পরিচ্ছেদ। ఇ• যথা রাগঃ ॥ সনাতন, কৃষ্ণমাধুর্য্য অমৃতের সিন্ধু । মোর মন সন্নিপাতী, সব পীতে করে মতি, দুৰ্দৈব বৈদ্য না দেয় এক বিন্দু ৷ কৃষ্ণাঙ্গ লাবণ্যপুর, মধুর হৈতে সুমধুর,তাতে যেই মুখ সুধাকর । মধুর হৈতে সুমধুর,তাহ হৈতে স্বমধুর, তার যেই স্মিতজ্যোৎস্নাভর ॥ ১ ॥ মধুর হৈতে সুমধুর, তাহা হৈতে স্বমধুর, তাহা হৈতে অতি সুমধুর। আপনার এক কণে, ব্যাপে সব ত্রিভুবনে, দশদিক্‌ ব্যাপে যার পূর ॥ ২ ॥ স্মিতকিরণ | হুকপূরে, পৈশে অধর মধুপুরে, সেই মধু মাতায় ত্রিভুবনে বংশী | ছিদ্র আকাশে, তার গুণ শব্দে পৈশে,ধনিরূপে পাঞা পরিণামে ॥৩ সে ধ্বনি চৌদিকে ধায়, তাও ভেদি বৈকুণ্ঠ যায়, বলে পৈশে জগতের যথারীগ { মহা প্ৰভু কহিলেন হে সনাতন ! কৃষ্ণমাধুর্য্য অমৃতের সিন্ধু, আমার মন সন্নিপাত রোগযুক্ত, সমুদায় পান করিতে ইচ্ছা করিতেছে, দুৰ্দৈবরূপ বৈদ্য একবিন্দু পান করিতে দিতেছে না। শ্ৰীকৃষ্ণের অঙ্গ লাবণ্যে পরিপূর্ণ, তাহামধুর অপেক্ষাও সুমধুর, তাহাতে যে মুখ রূপ স্বধাকর অাছে তাহা মধুর হইতে সুমধুর এবং তাঁহাতে যে মন্দহাস্যরূপ জোৎস্ন। সমূহ আছে, তাহ আবার সর্বাপেক্ষ স্বমধুর। ১। প্রথমতঃ শ্ৰীকৃষ্ণের অঙ্গ মধুর হইতে সুমধুর, তাহ হইতে মুখ সুমধুর এবং মুখ হইতে আবার ঈষৎ হাস্য অতি সুমধুর। উহ। আপনার এক কণায় ত্রিভুবনকে র্যাপিয়া রহিয়াছে,যাহার প্রবাহ দশদিক্‌ ব্যাপিয়া যাইতেছে ॥২ ঈষৎহাস্যরূপ কপূর অধর মধুতে প্রবেশ করায় সেই মধু ত্রিভুবনকে | মত্ত করিয়া বংশী ছিদ্ররূপ আকাশের গুণ যে শব্দ তাহার মধ্যে প্রবেশ । করিয়া ধ্বনিরূপে পরিণত হইয়াছে। ৩। সেই ধ্বনি চতুর্দিকে ধাবমান হইয়L অণ্ডভেদপূর্বক বৈকুণ্ঠে গমনকরত বলপ্রকাশ পুরঃ সর 壓 翰 驗 ميدييصيبينهم- العضد