পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ཨ།fཊི་ཝ་ཤུ--༧1ཝམ་ཅམས་གྲྭ་ গৌর-নিত্যানন্দোপাসক গ্ৰন্থকারের ত্রেতাযুগীয় স্বোপাস্ত-দেবাবতার-লীলা-বর্ণন--- ত্রেতা-যুগে হইয়া যে শ্ৰীরাম-লক্ষণ। নানা-মাত লীলা করি’ বধিলা রাবণ ৷৷ ১৭০ ৷৷ দ্বাপরযুগীয় স্বোেপাস্য-দেবাবতার-লীলা বর্ণন— হইলা দ্বাপর-যুগে কৃষ্ণ-সন্ধর্ষণ। मांनl-भढङ कब्रिएलम लू छांद्र शं७न ॥ ७१ ॥ বিগ্ৰহ এবং দেবতা ও জীবাধিষ্ঠানের সর্বশ্ৰেষ্ঠ সেব্য স্বয়ংরাপবিগ্ৰহ। বৈকুণ্ঠ-ঈশ্বর-চতুর্দশ-ভুলনাতীত বিরজা ও ব্ৰহ্মলোকের অতীত সকাল-গুণবজিত ও মায়িক-প্ৰপঞ্চাতীত BDDD DkESDBBDBSKBSBB BD DuDuBK KDS লক্ষ্মীকান্ত,-মূল বৈকুণ্ঠের অধিষ্ঠাত্রী-দেবী শ্ৰীলক্ষ্মীর সেব্য যড়ৈশ্বৰ্য্যপূর্ণ পরলোমনাথ পরাতত্ত্ব শ্ৰীনারায়ণ ।। সীতাকান্ত, —বিষ্ণুর নৈমিত্তিকাবতার ভগবান দাশরথি শ্ৰীরামচন্দ্ৰ ॥১৬৯ শ্ৰীগৌরসুন্দরই অভিন্ন-মাধুৰ্য্যবিগ্ৰহ ব্ৰজেন্দ্রনান্দন শ্ৰীকৃষ্ণ, তাহারই অংশরূপে সকল প্ৰকাশ-তত্ব ও নৈমিত্তিকাবতারাবলী, বৈকুণ্ঠপতি এবং পার্থিবাধিষ্ঠানের বিভূতিসমূহ বৰ্তমান। > R সেই শ্ৰীমুকুন্দ-অনন্তই কলিযুগে শ্ৰীগৌৰ-নিতাই--- ‘মুকুন্দ’, ‘অনন্ত’ র্যারে সর্ববেদে কয়। শ্ৰীচৈতন্য নিত্যানন্দ সেই সুনিশ্চয় ॥১৭২ ৷৷ शैक्लस्टेरुङछा मिङामन्त्र-छान्न जाम। বৃন্দাবন দাস। তছু পদযুগে গান ৷ ১৭৩ ৷৷ ইতি শ্ৰীচৈতন্যভাগবতে আদিখণ্ডে তৈর্থিক-বিপ্ৰান্নভোজনং भग १,१9tग४१1}श: । সেই স্বয়ংরূপ শ্ৰীকৃষ্ণই শ্ৰীগৌরসুন্দর ; তদভিন্ন স্বয়ংপ্ৰকাশতত্ত্ব শ্ৰীবলদেবই শ্ৰীনিতানন্দ প্ৰভু । সত্যযুগের পর ত্ৰেতাযুগে তাহারা উভয়েই অংশলীলাবতার-স্বরূপে শ্ৰীরামলক্ষ্মণ ভ্ৰাতৃদ্বয়ৰূপে রাবণাদির বধ লীলা প্ৰদৰ্শন করেন। দ্বাপরে কৃষ্ণবলরাম(সঙ্কর্ষণ) প্রাতৃদ্বয়ারূপে শিশুপালাদি অসুর নিধন এবং কোরবকুল ধ্বংস করিয়া ভূ-ভার হরণ করেন। সেই সৰ্ব্ববেদকীৰ্ত্তিত শ্ৰীঅনন্তদেব ও মুকুন্দ-নামক মহাপুরুষদ্বয়ই যে কলিBB gBBBDBDS BuuTTDS DBB gKKDD DDDD D DBD शेश्छंन, शेश८ठ श्र! नभङ नशे ॥ १०->१२ ॥ टेंठि 65ोौश-ड) ११ अक्षांग्र । t gggo ger quumus सर्छ अक्षाश ষষ্ঠ অধ্যায়ের কথাসার এই অধ্যায়ে নিমাইর ‘বিদ্যারম্ভ”, একাদশী-দিবসে জগদীশ ও হিরণ্য-পণ্ডিতের গৃহে বিষ্ণুনৈবেদ্যা-ভিক্ষণ ও নানাবিধ বালাচাপল্যাদি বর্ণিত হইয়াছে। শ্ৰীজগন্নাথমিশ্ৰ গৌর-গোপালের “হাতে-খড়ি' এবং ‘কৰ্ণবোধ’ ও ‘চুড়াকরণ-সংস্কার' সমাপন করিলেন। নিমাই দৃষ্টিমাত্রই সমস্ত অক্ষর লিখিতে আরম্ভ করিলেন ; দুইতিন দিনের মধ্যেই সমস্ত ফলা, বানান প্ৰভৃতি পড়িয়া ফেলিলেন, এবং নিরন্তর কৃষ্ণনাম-মালা লিখিতে ও পড়িতে থাকিলেন। গৌর-গোপাল কখনও বা আকাশে উড়ীয়মান পক্ষী, কখনও বা আকাশের চন্দ্ৰনক্ষত্র-সমূহকে আনিয়া দিবার জন্য পিতা-মাতার নিকট অতিশয় আবদাল করিতেন, এবং ঐসকল বস্তু না পাইলে অত্যন্ত ক্ৰন্দন করিতে থাকিতেন। একমাত্ৰ ‘হরিনাম” ব্যতীত বালককে সান্থনা করিবার আর কোন ও উপায় ছিল না । একদিন সকলে পুনঃ পুন: “হরিনাম’ করিতে থাকিলে ও নিমাইর ক্ৰন্দন-নিবৃত্তি না ত ওয়ায় ক্ৰন্দনের কারণ অনুসন্ধানোদেশে নিমাইকে জিজ্ঞাসা করিয়া জানা গেল যে, নিমাই নবদ্বীপস্থ শ্ৰীজগদীশ ও হিরণ্যপণ্ডিত-নামক দুইজন বৈষ্ণব-ব্ৰাহ্মণের গৃহে, একাদশী-দিবসে যে-সকল বিষ্ণুনৈবেদ্য প্ৰস্তুত হইয়াছে,