পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bòV) নিত্যানন্দকে একমাত্ৰ প্ৰভু-জ্ঞানে তদাস্ত-সম্বন্ধ-সুত্রে গৌর-ভজনে গ্ৰন্থকারের লালসা— সর্বভাবে স্বামী যেন হয় নিত্যানন্দ। ষ্ঠার হইয়া ভজি যেন প্ৰভু গৌরচন্দ্ৰ ৷৷ ২৩১ ৷৷ ইষ্টদেব নিত্যানন্দ-স্থানে ভাগবতধ্যায়নার্থ সাক্ষাদব।াসাবতার গ্ৰন্থকারের আশানিত্যানন্দস্বরূপের স্থানে ভাগবত । জন্মে-জন্মে পড়িবাঙ, —এই অভিমত ৷৷ ২৩২ ৷৷ আমি সেই সকল অপ্রয়োজনীয় বিষয়ের মধ্যে প্রবিষ্ট না হইয়া সেই নিত্যানন্দের পাদপদ্মকে আমার নিত্যারাধ্য প্ৰভুछ८ञ श्रु6 •१छ्°न āि ॥ २२७ २२8 ॥ পরিহার,-দোষ পানয়ন, দোষীশ্বালন ; সমৰ্পণ ; বর্জন, উপেক্ষা ৷৷ শ্ৰীনিত্যানন্দের মহিমায় ঈৰ্ষাপর হইয়। যে-সকল নারকী তঁহার নিন্দ করে, তাহাদিগের ভগবন্মৰ্য্যাদা-লঙ্ঘনের পুনঃচেষ্টা চিরতরে অপনোদন করিয়া নিত্যকল্যাণ-সাধন ও সুমতি-আনয়নের নিমিত্ত মস্তকে পদাঘাত করিতেও প্ৰস্তুত আছি। মহা-পাষণ্ডীর প্রতিও অমন্দোদয়-দয়াময় শ্ৰীঠাকুরমহাশয়ের উক্তিদ্বারা শুদ্ধ সরস্বতী-দেবী জগতে অত্যুজ্জলঅক্ষরে তাদৃশ শ্ৰীনিতানন্দ-গুরু-সেবকের দৃঢ়নিষ্ঠা-প্ৰদৰ্শনপূর্বক এই তাৎপৰ্য্য শিক্ষা দিলেন যে, স্ব-হিত্য-সাধনে নিতান্ত পরামুখ ও নিরয়-পথে ধাবিত হইবার নিমিত্ত্বে বদ্ধপরিকর, শ্ৰীনিতানন্দত বানভিজ্ঞ মূঢ়-লোকের নিকট বিরাগভাজন BDBDDg TBDBS DBDBBYE BB BDBDDBDB BDS DDDDSDB DS প্রচারকারী শুদ্ধভক্তগণ দীন-জীবের প্রতি নিঃস্বাের্থ অহৈতুককৃপাময়। শ্ৰীনিতানন্দ-গুরুদাস সাক্ষাদ ব্যাসাবতার বৈষ্ণবাচাৰ্য শ্ৰীল ঠাকুর-বৃন্দাবনের অপ্রাকৃত-পদাঘাতাভিনয়-কালে একটা ধূলিকণাও যে-সকল সৌভাগ, ঋষ্টিনন্দকের শিরে পতিত হইবে, তাহদের সর্বতোভাবে সুমঙ্গল অর্থাৎ অনৰ্থনিবৃত্তি অবশ্যম্ভাবী। শ্ৰীবিষ্ণু-বৈষ্ণবের এতাদৃশী মহা-করুণা —স্ব-হিতাহিতানভিজ্ঞ নিৰ্ব্বোধী অভক্তের বুদ্ধির বা কল্পনার অতীত। সাক্ষাৎ শ্ৰীব্যাসাবতার ঠাকুর-শ্ৰীবৃন্দাবনের অনুগত শুদ্ধ-গৌরীকৃষ্ণভক্তির আচার ও প্রচারকারিগণের নিত্যমঙ্গলময় প্ৰযত্ন ও ব্যবহারে একদিকে যেমন বিমুখ পতিত હાશિમા 5 टीबीऐ5उछऊांशयड স্বতন্ত্ৰ-গৌরোিচ্ছা-ক্রেমেই তদিচ্ছা-পরতন্ত্র গ্ৰন্থকারের ইষ্টদেব-পদ-প্ৰাপ্তি ও তদবিচ্ছেদজয় জয় মহাপ্ৰভু শ্ৰীগৌরাঙ্গচন্দ্ৰ। দিলাও নিলাও তুমি প্ৰভু-নিত্যানন্দ ৷৷ ২৩৩ ৷৷ গৌর-সমীপে অভীষ্টদেবযুগল-পদে গ্ৰন্থকারের নিত্যাভিনিবেশ-প্ৰাৰ্থন|- তথাপিহ এই কৃপা করি, মহাশয়। তোমাতে তঁহাতে যেন চিত্তবৃত্তি রায় ৷৷ ২৩৪ ৷৷ জীবের প্রতি স্থূলভাবে দণ্ডের অভিনয়, অপরদিকে তেমনই সুন্মভাবে তৎপ্ৰতি অসীম কৃপা নিহিত ৷৷ ২২৫ ৷৷ কোন শুদ্ধ গৌরভক্তই শ্ৰীনিত্যানন্দ প্রভুর নিন্দ করিতে বা সহ্য করিতে পারেন না। যদি কেহ শ্ৰীনিত্যানন্দ প্রভুর প্রতি শ্ৰীঅদ্বৈত-প্রভুর উক্তিসমূহকে ‘নিন্দা' বলিয়া মনে করেন, তাহা হইলে উহ্য তঁহার বুঝিবার ভ্রম ও অপরাধমাত্র। বস্তুতঃ নিত্যানন্দের স্তব করিবার উদ্দেশেই কথিত নিন্দার ছলনাকে ( ব্যাজিস্তুতিকে ) ‘নিত্যানন্দ-নিন্দা৷” মনে করিয়া সকল জীবের একমাত্র গতি ও আশ্ৰয়স্থল শ্ৰীনিত্যनान्।। 5१८* @ङि ञ**ान श्शेल रुशे6 न ॥ २२७ ॥ নিতানন্দের। আপাত প্ৰতীয়মান নিন্দচ্ছলে অদ্বৈতপ্ৰমুখ শুদ্ধ-গৌরভক্তগণের যে তৎসহ কলহাভিনয়, তাহা শ্ৰীনিত্যানন্দের প্রতি জীবের সেবা-কৌতুহল উৎপাদন বা বৰ্দ্ধন করিবার জন্যই, জানিতে হইবে ; যেহেতু শ্ৰীগৌরভক্তগণ · সকলেই নিত্য শুদ্ধ ও শুদ্ধ তত্ত্বজ্ঞানবান। তাহদের মধ্যে । কোনও ‘অজ্ঞান’ অর্থাৎ “বিষ্ণু-বৈষ্ণবের প্রতি দ্বন্দ্ব, বৈমুখ্য বা বিরোধ-ভাব’ থাকিতেই পারে না ৷৷ ২২৭ ৷৷ যদি কেহ স্বীয় দুর্ভাগ্যক্রমে জড়িভেদ-বুদ্ধি-বশে কৃষ্ণসুখতৎপর সিদ্ধমুক্ত ভক্তগণের প্রণয়কলহকে স্ব-স্ব-ইন্দ্ৰিয়তৰ্পণব্যাঘাত-ক্ষুব্ধ বদ্ধজীবগণের পরস্পর ঘন্দ্ব সদৃশ-জ্ঞানে একপক্ষ গ্ৰহণ করিয়া অপর-পক্ষের নিন্দাবাদ করে, তবে তাহার অদূরদৰ্শিতার ফলে সৰ্ব্বনাশ অবশ্যম্ভাবী। অন্বয়ংজ্ঞান শ্ৰীগৌরীকৃষ্ণের লীলা-পুষ্টির জন্য যে-সকল অপ্ৰাকৃত পরমোপাদেয় অনুকুল ও প্ৰতিকূল পক্ষ অতিচমৎকাররূপে তৎপ্রতি স্ব-স্ব-অনুরাগমহিমা বৰ্দ্ধন করে, তাহা হৃদয়ঙ্গম করিতে না পারিয়া যদি কেহ ভোগবুদ্ধি-মূলে কৰ্ম্মবিচারে একের প্রশংসা এবং অন্যের