পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/২৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vitfee-varstent vest উভয়ের প্ৰেম-দর্শনে ভক্তগণেরও অনুপম আন নদদেখিয়া বৈষ্ণব সব প্রেমের বিকার। अङ्गूल ख्ञॉमन् मम जन्निण शॉद्र ॥ ४२ ॥ পশ্চাৎ পুরীপাদের পরিচয়-লাভাস্তে ভক্তগণের হর্ষভারে হরিস্মরণপাছে সবে চিনিলেন শ্ৰীঈশ্বরপুরী। প্ৰেম দেখি সবেই সঙরে 'হরি-হরি’ ৷৷ ৮৩ ৷৷ কৈঙ্কৰ্য্যে নিত্যাবস্থিত ‘অদ্বৈত’-নামের সার্থকতা-মূলে 'সৰ্ব্ব'- শব্দে বৌদ্ধ, কৰ্ম্মী, ও কেবলদ্বৈতবাদী নির্বিশেষবাদিগণকেও কৃষ্ণস্বরূপ প্ৰদৰ্শন করাইবেন বলিয়া শ্ৰী অদ্বৈতাচাৰ্য্য স্বীয় সেবা-প্ৰবৃত্তি প্ৰপঞ্চে প্ৰকাশ করিয়াছিলেন। “সৰ্ব্ব’-শব্দে পুৰ্ব্বতন বৈষ্ণব ঋষিগণকে ও মধ্যযুগীয় বুদ্ধবৈষ্ণবের মতানুযায়ী জনগণকেও বুঝিতে হইবে। কৃষ্ণসেবা ব্যতীত কৃষ্ণ-কিঙ্করের অন্য কোনও বিচার নাই। তঁহাদের যাবতীয় ক্রিয়াই কৃষ্ণসুখ-তাৎপৰ্য্যময় । “জগতের সকলেই ভাগবস্তুক্তিতে প্ৰতিষ্ঠিত DBDBkSqJDuBBuBD DBDBBuLLD DBB BBD D BD DDD নাই। কৰ্ম্মমিশ্ৰ ভক্তি কৰ্ম্মগন্ধশূন্য-রূপে পরিণতিতে কেবলভক্তিরূপে পৰ্য্যবসিত হয় ; সেইকালে প্ৰাপঞ্চিক-বিচারোথ ভেদ-প্ৰতীতি দূরীভূত হইয়া ভগবৎসেবকের চিন্ময় ভেদ४ऊँौठि ठठि श्ग्र ॥ ७8 ॥ শ্ৰীঅদ্বৈত প্ৰভু বলিলেনঃ-হে ভক্তপ্ৰাৰ্থিবৰ্গ, তোমরা আর কিছুদিন অপেক্ষা কর। অন্তরে ও বাহিরে তোমরা এখানেই কৃষ্ণকে অনুভব করিবে। তোমাদের ভজন-প্ৰভাবে গোপীরমণ শ্ৰীকৃষ্ণ স্বয়ং তোমাদের মধ্যে শ্ৰীগৌরসুন্দর-মূৰ্ত্তি প্ৰকটিত করাইবেন । তাহার সেবার স্বারাই কৃষ্ণসেবার DDDSDDD DDDB S DD DBBB ssDDBuBBBDD BuDuuDuD “গোপী ছাড়ি গৌরাঙ্গনগরী-বাদ” প্ৰচারিত হয় নাই । শ্ৰীকীৰ্ত্তন-কাৰ্য্যে শ্ৰীগৌরসুন্দরের সেবা-মধ্যেই শ্ৰীগৌরপূজায় শ্ৰীকৃষ্ণ-পূজা এবং শ্ৰীকৃষ্ণ-পূজায় শ্ৰীগৌর-পূজা হইয়া থাকে। মূঢ় অনভিজ্ঞ জনগণ শ্ৰীগৌরসুন্দরকে “কৃষ্ণ” না জানিয়া DBDBDDSB EBDLBB BDBDB DBDD SDKDBBDD DBBD BBD DDSBDBDDS DMDBB DBD DBDBDBB नांक्षकगौणांशंब शरन कब्रांड७ उाशराब टांने अश्रुटि । पहे। वैक्सौगा औcशीश्वनारे नत्डiभ-अशन गोगा ? RòNS দুজ্ঞেয়ভাবে অলক্ষ্য লিঙ্গ পুরীপাদের নবদ্বীপে পৰ্য্যটনএইমতে ঈশ্বরপুরী নবদ্বীপপুরে। অলক্ষিতে বুলেন, চিনিতে কেহ নারে৷ ৮৪ ৷৷ নিমাই পণ্ডিত ও পুরীর সংবাদ-বৰ্ণন ; অধ্যাপনান্তে ५का श्श्रृंशउिभूg९ निभाहेब ठाक्षांशन— দৈবে একদিন প্ৰভু শ্ৰীগৌরসুন্দর। পড়াইয়া আইসেন। আপনার ঘর ॥ ৮৫ ৷৷ উহা প্ৰাপঞ্চিক প্ৰাকৃত-সহজিয়ালাদে আবদ্ধ নহে। শ্ৰীগৌরলীলাকে শ্ৰীকৃষ্ণলীলা হইতে জড়বিলাসবৈচিত্র্যাবৎ পৃথগ বুদ্ধি করিলে সাধক স্বস্থান-চ্যুত হইয়া মায়াবদ্ধ জীব হইয়া পড়ে। তখন তাহার ক্লঞ্চভজন দূরীভূত হইয়া মায়া-প্রসূত কাল্পনিক গৌর-ভোগে কুপ্ৰবৃত্তি দেখা যায়। শুদ্ধগৌরভক্তগণ এই প্রকার শাক্তেয়মতবাদী মায়া-সেবক গৌরভাক্তক্ৰবগণের সঙ্গ করেন না। শুদ্ধভক্তের বিচারে,-বাউল, সহজিয়া, গৌরনাগরী প্ৰভৃতি ত্ৰয়োদশপ্ৰকার বৈষ্ণবক্ৰব উপসম্প্রদায়েট বিদ্ধভক্তি প্ৰবলা ; তাহাদের দুঃসঙ্গবর্জনই শ্ৰীগৌরসুন্দরের প্ৰতি নিষ্কপট ভক্তি । জীবের হৃদয়ে যে-কাল পৰ্য্যন্ত কৃষ্ণসেবাপ্ৰবৃত্তি উদিত না হয়, তৎপূৰ্ব্বে শ্ৰীগৌরসুন্দরের প্রকৃত দর্শন জীবের প্রাপঞ্চিক ভোগ-প্ৰবৃত্তি-জ্বারা আবৃত থাকে। সেই আবরণ উন্মুক্ত হইলে কিয়দিনের মধ্যেই শ্ৰীঅদ্বৈতপ্রভুর আনুগত্যে শ্ৰীগৌরসুন্দরের দর্শন-সৌভাগ্য-লাভ ঘটে। উচ্চৈঃস্বরে যোলিনাম-বত্রিশ-অক্ষরাত্মক কৃষ্ণনামে অর্থাৎ শ্ৰী রাধাগোবিন্দের নামকীৰ্ত্তনে শ্ৰীঅৰৈত প্ৰভু প্ৰেম-বিহবল হইলেন। শ্ৰীদাস-গোস্বামি প্রভুর ‘বিলাপকুসুমাঞ্জলি” স্তবের শেষাংশে “আশাভরৈর মৃতসিন্ধুময়ৈঃ”-প্রমুখ শ্লোকদ্বয়ের বর্ণিত শ্ৰী রাধাকৃষ্ণ-নামই সারস্বতী-বৃত্তিতে যোলিনাম- বত্ৰিশ-অক্ষরে অনুসু্যত । শ্ৰীৱদ্ধ পানুগ-বিরোধী বিদ্ধসম্প্রদায় ভক্তব্রুেব বলিয়া আপনাদিগকে পরিচয় দিতে গিয়া কৃষ্ণনামের স্বরূপ বুঝিতে অসমর্থ হন এবং ষোলনাম বত্ৰিশ অক্ষরকে ‘কৃষ্ণ’-নাম বলিতে কুণ্ঠ বোধ করিয়া ‘মহামন্ত্র’কে সামান্য “মন্ত্র’মাত্ৰ মনে করেন। ইহা অপরাধী নরকব্যাত্ৰিগণের গুরুদ্রোহিতা-মাত্র। “তুণ্ডে তাগুবিনীরতিং” শ্লোক এতৎপ্রসঙ্গে আলোচ্য। শ্ৰীকৃষ্ণনামাভ্যন্তরে অর্থাৎ “হরেকৃষ্ণ’-নামে শ্ৰীরাধাগোবিন্দটি উদ্দিষ্ট এবং ‘হরেরাম-নামেও শ্ৰীরাধাগোবিন্দই লক্ষিত। বাহারা