পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৫৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

མས]ས་ཀྱི་ཁམས་ Ves (2 Oy তুমি সে প্ৰহলাদ-লাগি” কৈলে অবতার। ख्रिश्s; बझि*नद्भजि९?-ब्रांब बांद्भ ॥ऽ३९॥ সৰ্ব্বদেবী চুড়ামণি তুমি বিজরাজ। তুমি সে ভোজন কর নীলাচল-মাঝ ॥১২৩৷৷ তোমারে সে চারি-বেদে বুলে অন্বেষিয়া। তুমি এথা আসি’ রহিয়াছ লুকাইয়া ॥১২৪৷৷ লুকাইতে বড় প্ৰভু তুমি মহাবীর। ভক্তজনে তোমা ধরি’ করয়ে বাহির ॥১২৫৷৷ সঙ্কীৰ্ত্তন-আরম্ভে তোমার অবতার। অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডে তোমা বই নাহি আর ॥১২৬৷৷ এই তোর দুইখানি চরণ-কমল । ইহার সে রসে গৌরী-শঙ্কর বিহবল ৷৷ ১২৭৷৷ এই সে চরণ রমা। সেবে একমনে। ইহার সে যশ গায় সহস্ৰবদনে ॥১২৮৷৷ এই সে চরণ ব্ৰহ্মা পূজয়ে সদায়। শ্ৰদ্যুতি-স্মৃতি-পুরাণে ইহার যশ গায় ॥১২৯৷৷ সত্যলোক আক্ৰমিল। এই সে চরণে। বলি-শির ধন্য হৈল ইহার অর্পণে ॥১৩০৷৷ এই সে চরণ হৈতে গঙ্গা-অবতার। শঙ্কর ধরিলা শিরে মহাবেগ যার ॥১৩১৷৷ কোটি বৃহস্পতি জিনি’ অদ্বৈতের বুদ্ধি। ভালমতে জানে সেই চৈতন্তের শুদ্ধি ॥১৩২৷৷ ছিলেন। গুহ-ববাদাতা-চণ্ডালকুলে আবিভূতি গুহককে যিনি বব দান কবিয়াছিলেন। অহল্যা-মোচন-যিনি অহল্যাকে মুক্ত কবিয়াছিলেন ৷ ১২১ ৷৷ নীলাচল শ্ৰীপুরুষোত্তমক্ষেত্রে তুমি অৰ্চাবিগ্ৰহে অবস্থিত হইয়া ভক্ত-প্রদত্ত নৈবেদ্য গ্ৰহণ করা। শ্ৰীদুৰ্গাদেবী। ‘নীলা’ নামে কথিত । জগদ্ৰপিণী। ‘নীল’ তাহার বরণীয় ভগরানকে প্ৰপঞ্চে শ্ৰীঅৰ্চামূৰ্ত্তিতে প্ৰকট করান। সেখানে নৈবেদ্যরূপে প্রদত্ত ভোজ্যবস্তু ভগবান গ্ৰহণ করেন। তিনি জগতের নাথ হইলেও স্বয়ং বৈকুণ্ঠবস্তু, বৈকুণ্ঠধামেই নিত্য বিরাজমান। জগতের অধিবাসিগণের নিকট হইতে তিনি সেবা-গ্ৰহণ-মানসে প্ৰপঞ্চে আৰ্চামূৰ্ত্তিতে আবিৰ্ভত ।। ১২৩ ৷৷ স্তব কবিতে করিতে অদ্বৈতেব প্ৰভূপদতলে পতনবৰ্ণিতে চরণ-ভাসে নয়নের জলে। পড়ি... দীঘল হই’ চরণের তলে ॥১৩৩৷৷ সৰ্ব্বভুত অন্তৰ্য্যামী শ্ৰীগৌরাঙ্গ-রায়। চরণ তুলিয়া দিলা অদ্বৈত-মাথায় ॥১৩৪৷৷ অদ্বৈতেব হৃদগত ভাবিজ্ঞাত মতাপ্ৰভুব অদ্বৈতশিবে নিজ পাদপদ্ম-স্থাপনচরণ অৰ্পণ শিরে করিলা যখন । “জয় জয়’ মহাধ্বনি হইল। তখন ॥১৩৫৷৷ অপূৰ্ব্ব-দর্শনে সকলের হবি-কোলাহল ও विडिभ उठांद (?कiaঅপুর্ব দেখিয়া সবে হইল বিহবল ৷ “হরি, হরি’ বলি’ সবে করে কোলাহল ॥১৩৬৷৷ গড়াগড়ি যায় কেহ, মালসাট মারে। কারো গলা ধরি’ কেহ কান্দো উচ্চৈঃস্বরে ॥১৩৭৷৷ নিজশিরে শ্ৰীচৈতন্য-চবণ লাভে অদ্বৈতের মনোভীষ্ট-পবিপূৰ্ত্তিসন্ত্রীকে অদ্বৈত হৈলা পূৰ্ণ মনোরথ । পাইয়া চরণ শিরে পূর্ব-অভিমত৷৷১৩৮৷৷ কীৰ্ত্তনে নৃত্যাৰ্থ অদ্বৈতকে মহাপ্ৰভুর আদেশঅদ্বৈতেরে আজ্ঞা কৈলা প্ৰভু বিশ্বম্ভর। “আরো নাড়া ! আমার কীৰ্ত্তনে নৃত্য কর।” ১৩৯৷৷ শ্ৰীবামনদেবেব পাদপদ্ম সমগ্ৰ সত্যলোক আববণ করিয়াছিল (-ভাঃ ৮৷৷২০৩৩-৩৪ শ্লোক দ্রষ্টব্য) । শ্ৰীভগবাচ্চরণ ব্যতীত অন্য কোন প্ৰকাবা সত্যের প্রতিষ্ঠা থাকিতে পারে না। অপর কাল্পনিক সত্য-সমূহ কুছ কাবৃত। ভগবানই সত্য-স্বরূপ। শ্ৰীমদ্ভাগবতেব আদি শ্লোকে এবং “সত্যব্ৰতং সত্যপরং ত্রিসত্যং” ( ১০ ৷৷২২৬) প্ৰভৃতি শ্লোক-সমূহে ইহা উদাহৃত আছে ৷ ১৩০ ৷৷ শ্ৰীচৈতন্যদেবেব পবিতত্ত্ববিষয় শ্ৰীঅদ্বৈত-প্ৰভু সর্বাপেক্ষা অধিক অবগত আছেন। তাহাব নিৰ্ম্মলা বুদ্ধি কোটিসংখ্যক বৃহস্পতির বুদ্ধি অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ॥ ১৩২ ৷৷ দীঘল-(দীর্ঘল-শব্দজ ) দীর্ঘাকার, দীর্ঘ। দীর্থভাবে লন্বিত হইয়া পড়িলেন ৷ ১৩৩ ৷৷