পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৬৫২

সাক্ষান্নিত্যানন্দ-সেব্য গৌবসুন্দবোৰ কথাব্য অপ্ৰতীন্তিযুক্ত ব্যক্তি নিৰ্বোধহেন আজ্ঞা, যাহা নিত্যানন্দ শিরে বহে। ইথে অপ্রতীত যার, সে সুবুদ্ধি নহে ॥১৩৷৷ LSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSq SMTSLLLLLS আনন্দ-সমুদ্রে অবস্থিত হন। শব্দসমূহ যখন কৃষ্ণে তব বস্তুর নির্দেশক হয়, সে সময বদ্ধজীবী আসম্বরূপ বিস্তুত হইয়া আপনাকে ভোক্তৃপদে বৰণ করেন। সেইকালে তাহাব ইন্দ্ৰিযসমূহ হৃষীকেশেব সেবা-বিমুখ হইয, অপস্বর্থবশে হৃষীকেশেৰ বহিবঙ্গা শক্তি বা উপব প্ৰভুত্ব কবিতে থাকে। 'শ্ৰীকৃষ্ণ'-শব্দ কীৰ্ত্তন কবি,--শ্ৰী ভগবানেল এই আজ্ঞা— মহাবিদ্যান্যতাব প্রবৃষ্টি পবিচস । 'কৃষ্ণ’ শব্দই—“অভিন্ন কৃষ্ণএকথা কৃষ্ণই গুকাররূপে শিক্ষা দিতে পাবেন। সেই শিক্ষাষ দীক্ষিত হইযা তাদৃশী শিক্ষাবি প্ৰচাবিপরীতাই শ্ৰীচৈতন্যদাস্য-ইহা বুঝাইবাবি জ্যষ্ঠ শ্ৰীনিতানন্দ-প্ৰভু ও শ্ৰীনামাচাৰ্য্য হাবিদাস ভগবদজ্ঞা পালন কবিযাছিলেন । যিনি শ্ৰীনিত্যানন্দ-প্ৰভুকে শ্ৰীগুক- তবুেল আক|ব জানিম এবং সংসাববন্ধন হইতে মুক্ত ঠাই যা, শ্ৰীনাম!! চাৰ্য হাবিদাসেব মুখে সম্বোধনেব পদারূপে অবতীর্ণ ‘কৃষ্ণ' শব্দ উচ্চারণ করিবেন, তিনিই প্রাপঞ্চিক সকল বাধা ঠাইতে উন্মুক্ত হইঘা জীবেব স্বরূপ-প্ৰযোজন কৃষ্ণপ্ৰেম লা গু কবিতে পাবিবেন । শ্ৰীগৌবসুন্দব শ্ৰীনিত্যানন্দ-প্ৰভু-দ্বাৰা মানব মাত্রকেই কৃষ্ণকীৰ্ত্তন কবিবােব অধিকাৰ প্ৰদান কবিঘাছেন । যিনি এই অধিকার প্রদান কবেন, তিনি কৃষ্ণ ব্যতীত অন্য কোন বস্তু হইতে পাবেন না। যেহেতু 'হ'ব তােদশ দেয বস্তু না থাকে, তিনি উহা কোথা ঠাইতে দিবেন ? নাম-নামীDDBDS DDDD DDDBgtB gBD BB0SKK DBDDDBB -একথা কৃষ্ণই বলিতে পাবেন। কৃষ্ণে তব চিন্তামায জনগণেব উহা দুস্তপ্রাপ্য বলিয়া কৃষ্ণকীর্তন ব্যতীত ইতাল শব্দেব BDBDBYJD DTS0 SDDDDSSSS S SDBLSED DBBD DDD কৃষ্ণ কীৰ্ত্তন করুক'-এই আজ্ঞা আকব-তত্ত্ব শ্ৰীজঞ্জীমদেব ও শ্ৰীনামাচাৰ্য্যের প্রতি উক্ত হইলেও, ঐ দুই আঁচাৰ্য্য যখন ভগবদাজ্ঞা পালন করেন, তখন যে সকল সুকৃতিসম্পন্ন জন উহা গ্ৰহণ কবেন, তাহাবাই আচাৰ্য্যেব কাৰ্য্য কবিতে DBDDDDBBD DD DD KLBBDYSDBB uDTDDBDB শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যভাগবত গৌরভক্তি পবিত্যাগ কবিয়া অদ্বৈতের বিমুখমোছন মাযাবাদে আস্থায় অদ্বৈতের দ্বাবা সংহাবকরয়ে অদ্বৈত-সেবা, চৈতন্য না মানে। অদ্বৈত তাহারে সংহারিবে ভাল মনে ॥১৪৷৷ DDDSDBBK DBDBBBD K DDSS SDBBB BDDD SuDDS কৃষ্ণ” শব্দ-জীৰোদ্ধাবক। শ্রবণকাৰী জীবেৰ নিকট যখন উই উপস্থিত হয, তখন তিনি চৈতন্যদেবেবী আজ্ঞা পালন কবিধ| প্রাপঞ্চিকবিচাবমুক্ত হন ও ভগবৎপ্ৰকাশ-স্বরূপ আচার্য। বতাবেবী কাৰ্য্য কবেন। একমাত্র জগদগুরবাদ নিবাস্ত ঠাই যা মহন্ত-গুণাগণে গুরুতবুেল প্রকাশ-সমূহ জীবে দ্ধাবোৰ কাৰ্য্য কবে । ‘ভজ ক্লষ্ণ',--শ্ৰীচৈতন্যদেব প্রচাবিকদ্বযকে বদ্ধজীবকুলেব নিকট কৃষ্ণ ভজন কবিবাব প্রার্থনা জানাইতে আদেশ কবিলেন। জীৰ্ণ কৃষ্ণবিমুখ হইয়া কৃষ্ণেতৰ বস্তুতে আকৃষ্ট হওযয বস্তুসমূহেব দুৰ্ব্বলতা লক্ষ্য কবিয তাহাদিগেব "ঈশ্বব’ হইবােব বাসনাযা ভোগবৃত্তিৰ আশ্ৰয কবে । সুতব|ং কৃষ্ণ ভজন পবিহাল কবিয ইন্দ্ৰিযভোগ্য ব্যাপাবকে ‘বস্তু’- জ্ঞানে তা চাব প্ৰভু হইবাব বাসনা কবে । এরূপ কাৰ্য্যই তাহাব ভজনাবাধিক। কৃষ্ণ ভজন-বিমুখ জনগনেৰ প্ৰপঞ্চে বিবিধ অধিকাব্য (?)। সেইসকল অধিকাব লাভ কবিবাব জন্য কাম-ক্ৰোধাদি বিপুট কেব। সেবায জীব কৃষ্ণভজন ছাডিযা আপনাকে দৃশ্য জগতেৰ ভোক্তা মনে করিয়া অমঙ্গল আবাহন কবে । জীবিকল্যাণার্থ মহাবিদ্যান্য শ্ৰী বিশ্বম্ভব শ্ৰীনিত্যানন্দ ও শ্ৰীহাবিদাস-প্ৰভুদ্বয়াকে নামাশ্রমে কৃষ্ণভজন কবিবাব বিচাবেব প্ৰচাবাৰ্থ আদেশ করিলেন । ‘কবি কৃষ্ণশিক্ষা’-কৃষ্ণই একমাত্র শিক্ষণীয় বস্তু। “কৰ্ত্তবমীশং পুরুষং ব্ৰহ্মযোনিং" জানিয়া যখন স্বরূপোদ্ভূত্ব জনগণ নিত্যচিন্ময় দর্শন কবেন, তখন কৃষ্ণে"তব শিক্ষার অকিঞ্চিৎকবতা উপলব্ধি হয়। কৃষ্ণই জগতের সকল বস্তুর আকর্ষক। তঁহার সৌন্দর্ঘ্য অসামান্য ও অতুলনীয়। তিনি পুর্ণজ্ঞানময় ; তিনিই কৃজ্ঞেতর বস্তুকে বিবাগভাজন করিতে সমর্থ। তিনি কাঞ্চ ব্যতীত অন্য বস্তুব সহিত বিলাস-কাৰ্য্যে বিমুখ। কৃষ্ণশিক্ষাপ্রভাবে জীবের নিত্যত্ব উপলব্ধ হয়। তাদৃশী শিক্ষা জীবের সকল অবিদ্যা ও অজ্ঞান বিনাশ করে