পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৬৭

আদিখণ্ড-প্ৰথম অধ্যায় W 8él (৩১) শ্ৰীবাসের পুত্ৰমুখে জীবের জন্মমৃত্যু-রহস্ত-বৰ্ণন— মধ্যখণ্ডে, শ্ৰীবাসের মৃতপুত্ৰ-মুখে। জীবতত্ত্ব কহাইয়া ঘুচাইলা দুঃখে৷৷ ১৪৭ ৷৷ শ্ৰীবাসগৃহের “শোক-শাতন”— চৈতন্যের অনুগ্রহে শ্ৰীবাস-পণ্ডিত। - পাসরিলা পুত্ৰশোক,-জগতে বিদিত ৷৷ ১৪৮ ৷৷ SSDDDDSSSBDDD BDOB DSL BBDDDSDBDDBB DDBBBJS भक्ष7२८७, १छाश अgिशों छू६थ *iदेश। मिडामन्न-शब्रिज्ञान अनिल जूलिना ! S8s ॥ (৩৩) শ্ৰীবাস ভ্ৰাতৃকন্যা নারায়ণীর দেবদুল্লভ প্রভৃচ্ছিষ্ট-লাভ— মধ্যখণ্ডে, চৈতন্যের অবশেষ-পাত্ৰ। ব্ৰহ্মার দুল্লভ নারায়ণী পাইলা মাত্ৰ ॥ ১৫০ ৷৷ (৩৪) জীবোদ্ধার-নিমিত্ত প্ৰভুর সন্ন্যাস-গ্ৰহণ--- भक्ष7थ७, जब डीन छकांद्र-कक्षe । সন্ন্যাস করিতে প্ৰভু করিলা গমনে ৷৷ ১৫১ ৷৷ শ্ৰীবাসের পরলোকগত পুত্রের মুখে জীবের গতি প্ৰভৃতি বর্ণন করাইয়া তৎপরিজনবর্গের বিরহাদুঃখ নিবারণ করিয়াছিলেন ৷ ১৪৭ ৷৷ পাশরিল-ভুলিয়া গেলেন ৷ ১৪৮ ৷৷ মহাপ্রভু-মূল পর্যতত্ত্ব-বস্তু ; তাহার উচ্ছিষ্ট জগতের মূলপুরুষ বিধাতারও দুস্তপ্রাপ্য বস্তু। ভক্ত এবাসের ভ্রাতুষ্পপুঞ্জী নারায়ণী দেবী সেই উচ্ছিষ্টের অধিকারিণী হাইকার সৌভাগ্য লাভ করেন। এই নারায়ণী-দেবীর পুত্ৰ ঠাকুর-বৃন্দাবনই এই গ্রন্থের লেখক ৷৷ ১৫ • ৷ জীবের জীবনের চারিট অবস্থা ; তন্মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠাবস্থাই ‘সন্ন্যাস”। সকল অবস্থার জীবগণই সন্ন্যাসীর উপদেশ গ্ৰহণ করিয়া থাকেন এবং তদ্বারা নিজ-নিজ সংসারবন্ধন হইতে বিমুক্ত হন। শ্ৰীগৌরসুন্দর সেই তুৰ্য্যাশ্ৰম স্বীকার করায় সকল জীবের স্ব-স্ব বিষয় হইতে মুক্তিলাভ ঘাঁটিয়াছিল; যথা, শ্ৰীচৈতন্যচন্দ্ৰামৃতে ১৩৩ শ্লোকে-“স্ত্রীপুত্রাদিকথাং জিহু বিষয়িণঃ শাস্ত্ৰ প্ৰবাদং বুধা যোগীন্দ্রা বিজহুর্মরুন্নিয়মজক্লেশং তাপ স্তাপসাঃ । জ্ঞানাভ্যাসবিধিং জহুশাচ যতয়শ্চৈতন্যচন্দ্রে পরামাবিষ্ণুৰ্ব্বতি ভক্তিযোগপদবীং নৈবাচ্চ আসীদৱসঃ ” ১৫১ ৷৷ ॐ°-*शैलु *४)९७°কীৰ্ত্তন করিয়া ‘আদি’, অবধি ‘সন্ন্যাস”। এই হৈতে কহি “মধ্যখণ্ডে'র বিলাস ৷৷ ১৫২ ৷৷ মধ্যলীলাসম্বন্ধে গ্রন্থকারের ভবিষ্যদবাণীমধ্যখণ্ডে আছে আর কত-কোটি লীলা। বেদব্যাস বৰ্ণিবেন। সে-সকল খেলা ৷৷ ১৫৩ ৷৷ অভ্যখণ্ডেগুলো লীলাস্ত্ৰ-নিবদ্ধভাল,— · (১) প্রভুর সন্ন্যাসগ্রহণ ও ‘শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য’-নাম-প্ৰকটনÇeret(e), frvist isfati VIIJiri i ‘শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য’-নাম তবে পরকাশ ৷৷ ১৫৪ ৷৷ (২) কেশ-শিখা-মুণ্ডনাভিনয়, (৩) শ্ৰীঅদ্বৈতের ক্ৰন্দন – শেষখণ্ডে, শুনি’ প্রভুর শিখার মুণ্ডন। বিস্তর করিলা প্ৰভু অদ্বৈত-ক্ৰন্দন ॥ ১৫৫ ৷৷ (8) °फैशाउान्न छ:नश् ठू:९- শেষখণ্ডে, শচী-দুঃখ- অকথ্য-কথন। চৈতন্য-প্ৰভাবে সবার রহিল জীবন ৷ ১৫৬ ৷৷ মধ্যখণ্ডে, ঈশ্বরপুরী হইতে শ্ৰবণ করিয়া মহাপ্ৰভুর হরিকীৰ্ত্তন প্রচারলীলা হইতে আরম্ভ করিয়া। নবদ্বীপ পরিহারপূর্বক সন্ন্যাসগ্রহণলীলা পৰ্য্যন্ত বর্ণিত। এই গ্রন্থে বর্ণিত প্রভুর লীলাসমূহ ব্যতীত ও তাঙ্গার অনন্ত-কোটি লীলা আছে। শ্ৰীব্যাসদেব ভবিষ্যৎকালে সেই সকল লীলা-কথা বর্ণন করিবেন । বিরুদ্ধ সিদ্ধান্ত ও রসাভাসযুক্ত কোন কাল্পনিকলীলা ভগবানে আরোপ করিতে গেলে অপরাধ হয় এবং DBD DDBuuTDS DBDBD DBBDBS BBB DDDSSSDSDSS জড়বিষয়াভিনিবেশ-পরিত্যাগের নামই ‘সন্ন্যাস” ; ভোগsOKB D DDBDSDSDSDL0D BBB BB LDBDDBDS নামে প্ৰসিদ্ধ। মহাপ্ৰভু যদি ও জ্ঞানীর ন্যায় সন্ন্যাসলীলা দেখাষ্টয়াছিলেন, তথাপি তাহার শ্ৰীমদ্ভাগবত ১১শ স্কন্ধ ২৩ অঃ বর্ণিত ত্ৰিদণ্ডি-যতির আনুষ্ঠানিক অভিনয়ই উদ্দিষ্ট ছিল, --তন্মুখে “এতাং সমাস্থায়”-শ্লোকের ভিক্ষুগীতিই তাহার মুকুন্দসেবাপর যতিবেষ-ধারণের প্রমাণ। অহংগ্রঙ্গোপাসকের ন্যায়। সারূপ্যলাভের বিচার জীবশিক্ষক প্ৰভু আদৌ গ্ৰহণ করেন নাই । ত্ৰিদণ্ডি-সন্ন্যাসীর বেষে বাহাদর্শনে শিখাস্ত্ৰাদি পরিদৃষ্ট হয়