পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سو গুচি ও অশুচি-ভেদে সকল দেশ ও কুলে ভগবানের নিজ নিত্যমুক্ত পার্ষদগণকে অবতারণ অতএব সর্বদেশে নিজভক্তগণ । অবতীর্ণ কৈলা শ্ৰীচৈতন্য-নারায়ণ ৷৷ ৫২ ৷৷ স্বীয় প্রভুর ধাম নবদ্বীপে আসিয়া প্ৰত্যুর সঙ্কীৰ্ত্তন-লীলাKBE KBDDD BDSJD SEYD uBBDBDS নাম-পন্থানে অবতীর্ণ হৈলা ভক্তগণ। চনৰ ৰীপে আসি’ সবার হইল মিলন ৷৷ ৫৩ ৷৷ লবীপে হইব প্রভুর অবতার। অতএব নবীপে মিলন সবার ॥ ৫৪ ৷৷ ভক্তের অভাব-হেতু সেই দেশ-প্ৰায়শ্চিন্তােহঁ। পাণ্ডবগণকৃষ্ণের স্বরূপ, ঠাহ বা যেস্থানে রাজ্য বিস্তার করেন নাই, সেই হীন দেশ হরিভক্তি-বিবৰ্জিত হইয়া জড়-বিষয়-সেবায় মগ্ন ছিল । দ্বাপরে কৃষ্ণলীলায় পাণ্ডবদিগকে বিভিন্ন-প্রদেশে পাঠাইয়া ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ স্বীয় ভক্তবাৎসল্য দেখাইয়াছিলেন, কলিযুগে উদার-লিগ্ৰত শ্ৰীগৌরসুন্দর এই লীলায় অসামান্য বদ্যান্যতা দেখাইয়া শ্ৰীকৃষ্ণের অননুগৃহীত প্ৰদেশগুলিকে ও অনুগৃহীত করিবার জন্য উহাদিগকে নিজ-প্ৰিয-লীলাপরিকর বা পার্ষদগণের আবির্ভাব-ভূমিরূপে পরিণত করিলেন ৷৷ ৪৬-৪৭ ৷৷ শোচস্কুলে,-দুৰ্জাতিত্ব- প্রশমিত পুণ্যবান জনগণই অশোচ্য-ব্রাহ্মণকুলে জন্ম গ্ৰহণ করেন। ক্ষত্ৰিয়,বৈশ্য, শূদ্ৰ ও অন্ত্যজাদির উত্তরোত্তর ক্রমশঃ শোচাকুল। পাপের ফলেই কৰ্ম্মকােণ্ডরত জনগণ শোচস্কুলে জন্ম গ্ৰহণ করে ; কিন্তু বিষ্ণুসেবাপর বৈষ্ণবগণ-বিষ্ণুসদৃশ ; ঠিহার। যাবতীয় শোচ্যদেশ ও শোচ্যকুলকেই পবিত্র করিতে সমর্থ। শাস্ত্ৰেও দেখা যায়,-“কুলং পবিত্ৰং জননী কৃতাৰ্থ বসুন্ধর বা বসতিশ্চ ধন্য। নিত্যন্তি স্বৰ্গে শি। তেষা” ফুলে বৈষ্ণব-নামধেয়ম৷” * "আপন-সমান',-বৈষ্ণবগণ-জগদগুরু, স্বয়ং ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের অচিন্তা-ভেদাভেদ-প্রকাশ-বিগ্রহ এবং সাক্ষাৎ মূৰ্ত্তিমান ওঁকারমূৰ্ত্তি চিদবিলাস বিষ্ণুপাদ ; তাহদের দ্বারাই শ্ৰীকৃষ্ণ জড়িীয় বর্ণাশ্রম ও জাতিবুদ্ধি-সম্বন্ধি হরিবৈমুখ্য হইতে যেষাং 岛岛沁5屯可g州丐 তৎকালীন নবীপের অবস্থা-বর্ণন ত্ৰিজগতে se अलूलनौघ्र औcऔद्रयग्राङ्गभि- d 'मय हौत्र'-6श्म diम जिडूवहन माहै। যহি অবতীর্ণ হৈলা চৈতন্য-গোসাঞি ॥ ৫৫ ৷৷ SBS DDDuDuD DBDSDBii SMBOB DD DBBBuBuHu নবদ্বীপের অখিলসম্পদ‘অবিতরিবেন প্ৰভু জানিয়া বিধাতা। সকল সম্পূর্ণ করি।” খুইলেন তথা ৷৷ ৫৬ ৷৷ - (১) জন-সম্পদ,-বহুজনাকীর্ণ নবদ্বীপ-সম্পত্তি কে বৰ্ণিবারে পারে ? একো গঙ্গাঘাটে লক্ষ লোক স্নান করে ৷ ৫৭ ৷৷ মায়া মুগ্ধ জীবকুলকে উদ্ধার করেন ; এজন্যই সাত্বত-শাঙ্গ তারস্বরে উচ্চকণ্ঠে বলিতেছেন,-“অবৈষ্ণবোপদিষ্টেন মন্ত্রেণ নিরয়ং ব্ৰজেৎ । পুনশ্চ বিধিনা সম্যগ গ্রাহীয়েদ বৈষ্ণবাদগুয়ো:৷” শুদ্ধবৈষ্ণব ব্যতীত অন্য কেহই আচাৰ্য্যের কাৰ্য্য সুষ্ঠুরূপে সম্পাদনা করিতে পারে না | শুদ্ধবৈষ্ণব ব্যতীত সকলেই কৰ্ম্মফলভোগী মায়াবদ্ধ জীব, আর বিষ্ণুসেবা-পরায়ণ বৈষ্ণবই কেবলমাত্র বৈকুণ্ঠবস্তু—মায়া-জয়ী, সুতরাং বিষ্ণু সদৃশ ; তিনিই গুণত্ৰয়াতীত, শুদ্ধসত্ত্ব বা মুক্ত, তিনিই বিষ্ণুর নিত্যপার্ষদ, একমাত্ৰ তিনিই সাধন ভক্তির উপদেশ-দ্বারা মায়ার বিক্ষেপাত্মিক ও আবরণী-শক্তিদ্বয়ের পরাক্রম হইতে মায়া, পদ্ধজীবকে রক্ষা করিতে সম্যক সমর্থ। বৈষ্ণব ব্যতীত ইত্যর ব্যক্তি বিষ্ণুসেবা-রহিত হইয়া মায়ার দাস্য করিতে করিতে বিষ্ণু ব্যতীত অন্য অসৎ বস্তুকে ‘ঈশ্বরী’ বলিয়া জ্ঞান করেন। পরিশেষে নিৰ্ব্বিশিষ্ট-বিচারাবলম্বনে অভক্তিমার্গে বা নাস্তিকতায় পতিত হইয়া নিত্য কৃষ্ণসেবা-প্ৰবৃত্তি হারাইয়া ফেলে ৷ বৈষ্ণব ‘অবতরে'-পূর্ববৰ্ত্তী ৩৫সংখ্যার ভাষ্য দ্রষ্টব্য ॥৫০ মহাভাগবত বা পরমহংস। বৈষ্ণব স্বীয় দৈন্য বশে আপনাকে ‘অশুচি” জ্ঞান করিয়া নিজের পবিত্রতা-বিধানের জন্য তীর্থে গমন করেন, জড়লোককে ঐ রূপ বঞ্চন-লীলাভিনয় প্ৰদৰ্শন করেন বটে, কিন্তু বাস্তব-বিচারে তিনি যাবতীয় পুণ্যতীর্থকেও পবিত্ৰ করিয়া থাকেন। অতীর্থ-স্থানে বৈষ্ণব উপস্থিত হইলে डैश डैशन अभिलेॉन-6श्लू डीौंडूड श्न। ( उा २२७१० শ্লোকে শ্ৰীবিদুরের প্রতি যুধিষ্ঠিরের উক্তি- ) “ভবদবিধা