পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যমঙ্গল.djvu/৯২

সূত্রখণ্ড দংশিল সকল লোকে কলি-কালসপে। নিরন্তর দগধ মুগধ মায়া-দৰ্পে ॥ ৩২ ৷ শিশ্নোদরপরায়ণ জগত ভরিয়া । মূৰ্ছিত সকল লোক-কৃষ্ণ পাশরিয়৷ ॥ ৩৩ ৷ লোভ, মোহ, কাম, ক্রোধ, মদ, অভিমানে । নিরন্তর সিঞ্চে হিন্ধা—অমিয়া সেচনে ॥ ৩৪ ॥ এ আমি আমার বলি মরে অকারণে । ৰুে আপনি কে আপন--কিছুই লা জনে ॥ ঐছন লোকের দুঃখ দেখি মহ মূলি । অন্তরে চিন্তিত হঞ মনে মনে গুণি ॥ ৬৪ । ঘেণর কলিক।লে লোকের লা দেখি নিস্তার , ভ্ৰমিয়ত ভ্ৰমিতে গেল দ্বারকার দ্বার ॥ ৩৭ ৷ দ্ব রূপার ঠাকুর- দেল দেন শিরোমণি । BBBBBBSBB BBB BBBB BBBB SBSS ওভি তে ঠিয় কৈল মে লিপি চিন্ত । রুক্মিণীর ঘর লাল -- করিল ইঙ্গি ভ ॥ ৩৯ ৷ বুঝির রুক্মিণীদেপা আপল। মঙ্গল । ধরিতে ন পারে ভঙ্গ করে টলমল ॥ ৯০ ৷ গৃহসম্ম গুর্জন করে রঙ্গেয় সুবেশ । • নাবিধ বাছা বাজে...--তানন্দ অশেষ ॥৭১ { স্তম জল পূৰ্ণঘট - ঘুভ-দাতি জলে । প্রভু শুভ আগমন হ’ল হেনকালে ॥ ৪১ ৷ মিত্রবৃক্ষ লগ্নজিভ সুশীল। সুবল । প্রভু নিমঞ্জন করে আনন্দে বিহবল ৷ ৩ : সুনাসিত ,স্ক জল প্রভু কাছে অগনি । পদ প্রক্ষালন করে দেবী শ্রীরুক্মিণী ॥ ৪৪ i আপন-সম্পৎ-পদ ধরি নিজ-বুকে । অনুরণগে নেহরই—ক্ষণে দেই বুকে ॥ ৪৫ ৷ হৃদয়ে শ্ৰীপদ ধরি কান্দয়ে রুক্মিণী । বিস্মিত হইয়৷ কিছু পুছে চক্রপাণি ॥ ৪৬ ৷ কান্দলার হেতু কিছু না বুঝি তোমার। কি লাগি কান্দহ দেবি কহ সমাচার ॥ ৪৭ ৷ তুমি প্রাণাধিক মোর-জগজনে জালি। তোমার অধিক কেবা—কহত অণপলি ॥ ৪৮ ৷৷ ૨ বোলে দেবী রুক্মিণী, § কিবা অবজ্ঞায় ভোমার আজ্ঞা না পালিল । স্বরূপে কহ না দেবি কি দোষ করিল ৷ ৪৯ " একমাত্র পূরুবে যে পরিহাস কৈল । আজিহ অন্তরে ভোর সে দুঃখ অগছিল ৷ ৫ ৷ কত বা মিনতি কৈল কাতর হইয়া । তভু না ঘুচিল ভোর এ কঠিন হিয়া ॥ ৫১ ॥ ঐছন নিঠুর বাণী প্রভু-মুখে শুনি । সরস সরোমে কিছু কহয়ে রুক্মিণী ॥ ৫২ ৷ অন্তর কঠিন মোর-কন্তু নহে ভাল । এক মঙ্গল্প। গ্য সবে তুমি মোর প্র\ণ , তোর পদ-অরবিন- ভৌম ক্তে অধিক । অণজিহ নাচয়ে শিব - পিবই মাপীপ । জগতে যতেক সল তোয় সু.েfiচর । মলে ন জণনহ পদ প্রেমার উত্তর ॥ ৫ n · মপি রাপণ ভাল হৃদে কর ভম (রে পণ । তলে সে জানিলে নিজ প্রেমার লক্ষণ ॥ 0 1 । এ বোল শুনিএ প্রভু হিয়া চমৎকার । কি কৈলে কি লৈলে দেবী কহ অণরবার ॥৫৭ ভালমতে না শুনিল-- যে দলিলে তুমি , ঐছন কি তাছে—যাহা নাহি জানি আমি । এ হেন ভুল-ভ কথা শুনি মোর হিয় । লtঢ়য়ে আরতি কিছু পিম্ময় পাইয়। ॥ ৫৯ ৷ হেন কি আছয়ে এ তুল"ভ ত্ৰিজগতে । তাশ্চর্য্য মানিয়ে ষাহ দেখিতে শুনিতে ॥৬৭ তোর মুখে শুলি— মোর অগোচর তলছে : আনন্দে আমার মন কি জানি কয়িছে ॥৬১ কহ কহ কহ দেবি এহেন বিশ্বাস । চরণ-মহিমা কহে এ লেপচনদণস ॥ ৬১ ৷ ” ধানশা বাগ—দীর্ঘছন্দ । শুন প্ৰভু চিত্তে কিছু না করিহ আন। . যা লাগি কান্দিয়ে আমি, সে কথা ন জঙ্গল তুমি, তার যত যত সব জাল ॥৬৩ ॥