পাতা:শ্রীশ্রীনরোত্তমবিলাস.djvu/২৭

শ্ৰীনরোত্তম-বিলাস । 总● سمہمہ محب۔--سمیہی یہ ہے. শুনিয়া ঠাকুর অতি আনন্দ অন্তরে । কহে বারবার শীঘ্র আনহ তাহারে ॥ তার লাগি সদা মোর উদ্বিগ্ন হৃদয় । যৈছে ভক্তি চেষ্ঠা তাহা কহিলে না হয় ৷ দীক্ষামন্ত্ৰ লৈয়া এথা রহি কথো দিন । নিতাই চৈতন্য চান্দে কৈল প্রেমাধীন ॥ কত যত্ন করি পাঠাইলু বৃন্দাবন । তথা গিয়া ভক্তিশাস্ত্র কৈল অধ্যয়ন ॥ নিজ মনোবৃত্তি মোরে লিখি পাঠাইল । তার:আৰ্ত্তি দেখি তারে তৈছে আজ্ঞ দিল নিকুঞ্জ সেবায় রত হৈল অনিবার। পাইল মুথ স্যামানন্দ নাম হৈল তার ॥ বৃন্দাবনে সকলেই অতি কৃপা কৈলা । এথাতে আসিব পূৰ্ব্বপত্রী পাঠাইলা ॥ নিতাই চৈতন্ত কৃপা করি তার দ্বারে । যে কাৰ্য্য সাধিব তাহা বাপিব সংসারে । মোর প্রিয় শিষ্য সেই করিলু তোমায়। অনেক দিনের পরে দেখিব তাহার ॥ এত কহিতেই শুমানন্দ উপনীত । পড়িলা চরণতলে হৈয়া সাবহিত ॥ শ্ৰীহৃদয়-চৈতন্ত ঠাকুর বাৎসলোতে । ধরিলেন শ্ৰীচরণ শুমানন্দ মাথে ৷ আলিঙ্গন করিতেই দূরে গিয়া রয়। ভাসে নেত্রজলে মহা উল্লাস হৃদয় ॥ তথাপি ঠাকুর আলিঙ্গিয় সেইক্ষণে । প্রেমুরেশে লৈলা প্রভু মন্দির প্রাঙ্গনে | | নিতানন্দ চৈতন্য চরণে সমৰ্পিল। প্রভু দেখি শুমানন্দ অধৈৰ্য্য হইলা ॥ যে ভাব বিকার তাহ কহিতে ন পারি। নিজস্থানে ঠাকুর আনিলা সঙ্গে করি ॥ নিজ ভুক্ত শেষ মুখে দিলা শুামানন্দে । ভুঞ্জিলেন শ্রামানন্দ পরম আনন্দে ॥ তবে ঐঠাকুর সমাচার জিজ্ঞাসিলা । আদ্যোপাত্ত শু্যামাননা সকলি কহিলা ॥ অতিপ্রিয় শিষ্য শুমানন্দের কথায় । যে আনন্দ হৈয় তাহা কহ নাহি যা ৷ কথোদিন শুনানন্দ:রহি গুরু পাশে । গুরুসেবা করে মহা মনের উল্লাসে ॥ একদিন হৃদয় চৈতন্ত দয়াময়। শুীমানন্দে অতি সুমধুর বাক্যে কয় ॥ না কর বিলম্ব এবে উৎকল যাইতে । ৰহুকার্য্য সিদ্ধ হৈবে তোমার দ্বারাতে ॥ এত কহি নিতাই চৈতন্ত আগে লৈলা । শ্ৰীমাল প্রসাদ শুমাননে আনি দিলা ॥ মহাশক্তি সঞ্চারিয়া করিলা বিদায় । শ্ৰামানন্দ ব্যাকুল কান্দয়ে উভরায় | যৈছে শুমানন্দ কৈল উৎকল গমন । এথা বিস্তারিয়া তাহ না হয় বর্ণন ॥ উৎকলেতে ছিল:যে পাষণ্ড দুরাচার। গুমানন্দ তা সভার করিল নিস্তার ॥ ঐরসিকানন আদি বহু শিষ্য কৈলা । র্তা সভার কৃপালেশে দেশ ধন্য হৈলা