পথে যাইতে কিছুদিন বিলম্ব হুইব কালি প্রাতে খড়দহে লোক পঠাইব ॥ ঐছে কহি শ্ৰীজাহ্নবী ঈশ্বরী সাক্ষাতে। পী লেখাইয়া দিলা সন্তোষের হাতে ॥ আচার্য্য ঠাকুরে এক পত্রিক লিগিল । দুষ্ট পুত্ৰী দিয়া দূতে শীঘ্ৰ পঠাইল । হইল সময় সন্ধ্য আরতি দর্শন। খ্ৰীঈশ্বরী সঙ্গে গেলা প্রভুর প্রাঙ্গণে ॥ শ্ৰীমাধব আচার্য্যাদি সভে শীঘ্ৰ আইল । প্রভুর আরতি হর্ষে দশন করিলা । শ্ৰীজাহ্নবী ঈশ্বরী মন্দিরে প্রবেশিয় । করিলেন দর্শন ভঙ্গীতে কিবা কৈয় ॥ কতক্ষণ করিলেন কীৰ্ত্তিন শ্রবণ । শ্ৰীঈশ্বরী কৈলা নিজ বাসায় গমন । মাধব আচাৰ্য্য আদি সভে বাসা গেল । প্রভূর প্রাঙ্গণে রামচন্দ্রাদি রহিল। প্রভুর প্রসাদি পঙ্কান্নাদি শীঘ্ৰ লৈয়। ভুঞ্জাইলা সভারে পরম যত্ন প{ঐ । 'পথশ্রমেতে লভে করিলা শয়ন । শ্ৰীসন্তোষ আদি কৈল চরণ সেবন । রামচন্দ্র ঈশ্বরী সর্মীপে শীঘ্ৰ গেল । কিঞ্চিৎ প্রসার্দি দুগ্ধ পান করাইল । শ্ৰীঈশ্বর সঙ্গেতে যত ছিল বিপ্ৰ নারী। র্ত সভারে কিছু ভুঞ্জাইল যত্ন করি । শ্রীশ্বল্পী শয়ন করিলে মহাশয় ।
- মটক্স সহ আইল প্রচুর অ্যালয়,
শ্ৰনরোত্তম বিলাস । ৯৩ রামচন্দ্ৰ গোবিন্দ দি সভারে লইয়া । ভুঞ্জিলা প্রসাদ মঈশষ হর্ষ হৈয়া ॥ অবসর গাইয়া ঠাকুর মহাশয়ে। শ্ৰীগোবিন্দ কবিরাজ যত্নে নিবেদয়ে ॥ গোস্বামী সকল যে কঠিতে আজ্ঞ কৈল । তই কঠি পেপল বিরুদাবলি দিলা ॥ শুনিয়া মহাশয় রহিনে মৌন ধরি। হইল অধৈর্য্য যৈছে কহিতে না পারি | কতক্ষণে আপুন প্রবেধি স্থির হৈল । গোপাল বিরল বলি রামচন্দ্রে দিলা ॥ তথাপি ব্যাকুল হৈয়া করিলা শবন। স্বপ্নচ্ছলে লোকনাথ মিল রেশন | নরোত্তম পড়িঃ গোস্বামী পদতলে । পাদপদ্ম দিক্ত কৈল নয়নের লে। নরোত্তম সোস্বামী করিয়া আলিঙ্গন। কহিল অমৃতময় প্রধেiধ বচন । নরোত্তমে মহামো করির প্রদান । মন মন্দ হাসিয়া ভৈল অন্তৰ্দ্ধান ৷ শ্ৰীঠাকুর মহাশয় মত হয় হৈলা । শ্ৰণাম গ্রহণে রাত্রি প্রভাত করিলা | সভে প্রান্ত:ক্রিয় করি নরোত্তমে লৈয়া । নগ্ন হৈল শ্রীবৃন্দাবনের কথা কৈয়া ৷ ঐছে নষ্ট মন্দে গে ঙাইল দিন চারি। পূৰ্ব্ব মত পাক আদি করিলা ঈশ্বরী। যে আনন্দ প্রক। কলি চাপি দিনে । পে পণিতে পারে ; দেখিলে তাগান্ধানে ।
