পাতা:শ্রীশ্রীনিত্যানন্দচরিতামৃত.pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যখণ্ড । 魚 Գ{է আমারে তারিয়া যত তোমার মহিমা । ততোধিক এ দুয়ের উদ্ধারের সীমা ॥” হাসি বলে বিশ্বস্তর “হইল উদ্ধার । ষেইক্ষণে দরশন পাইল তোমার ॥ বিশেষে চিন্তহ তুমি এতেক মঙ্গল । , অচিরাতে কৃষ্ণ তার করিব কুশল ॥” শ্ৰমুখের বাক্য শুনি ভাগবতগণ । জয়-জয়-হরি-ধবনি করিলা তখন ॥ “হইল উদ্ধার” সবে মানিলা হৃদয় । অদ্বৈতের স্থানে হরিদাস কথা কয় ॥ “চঞ্চলের সঙ্গে প্রভু, আমারে পাঠায় । অামি থাকি কোথা, সে বা কোন দিগে যায় ॥ বসাতে জাহ্নবী জলে কুম্ভীর বেড়ায় । সাতার এড়িয়া তারে ধরিবারে ষায় ৷ কুলে থাকি ডাক পাড়ি, করি ‘হায় হয় । সকল-গঙ্গার মাঝে ভাসিয়া বেড়ায় ; যদি বা কুলেতে উঠে বালক দেখিয়া । মারিবার তরে শিশু, যায় খেদাড়িয়া ॥ তার পিতা মাতা আইসে হাতে ঠেঙ্গ লৈয় । তা সবা’ পাঠাই অামি চরণে ধরিয়া ॥ গোয়ালার ঘৃত দধি লইয়া পলায় । অামারে ধরিয়া তারা মারিবারে চায় ৷ সে ই সে করয়ে কৰ্ম্ম, যেই যুক্তি নহে । কুমারী দেখিয়া বলে করিব বিবাহে ॥ চড়িয়া ষাড়ের পিঠে ‘মহেশ’ বলায় । পরের গাভীর দুগ্ধ—ছহি ছুহি’ খায় ৷ আমি শিখাইলে গালি পাড়য়ে তোমারে । “কি করিতে পারে তোর অদ্বৈত আমারে । চৈতন্য—বলিস যারে ঠাকুর করিয়া । সে বা কি করিতে পারে আমারে আসিয়া ॥” কিছুই না কহি আমি ঠাকুরের স্থানে । দৈব যোগে আজি রক্ষা পাইল পরাণে ॥