م yی নিত্য কৰ্ত্তব্য রূপে গীত। শাস্ত্রে উপদিষ্ট । কোন কোন তর্ক প্রিয় পণ্ডিত গীত। শাস্ত্রকে অভেদ রহ্মবাদ মত পোষক শাস্ত্র বলিয়া সিদ্ধান্ত করিয়া থাকেন। তাছাদের মত প্রবর্তক ভগবদাদেশপালকবিতার শ্ৰীমচ্ছঙ্করাচার্য্য ভগবদগীতার যে ভাষ্য প্রস্তুত করেন, তাহাকেই লক্ষ্য করিয়া তাহার উক্ত কুতর্কের প্রতিষ্ঠা করিয়া থাকেন । যে সকল গ্রন্থে কৰ্ম্ম বা জ্ঞানকে চরম উদ্দেশ্য বলিয়া স্থির করা হইয়াছে, ঐ সকল গ্রন্থ তত্তদ্ব্যবস্থার অধিকারী দিগের পক্ষেই কল্যাণ প্ৰদ । সেই সেই ব্যবস্থার নিষ্ঠ উৎপত্তি করিলার জন্য সেই সেই ব্যবস্থাকে চরম ব্যবস্থা বলিয়। নিদিষ্ট ন কলিলে তাহ। ত্যাগ কবিগ ব্যবস্থ স্তর স্বীকার স্থলে সেই ব্যবস্থার অধিকারী দিশের নিতান্ত অমঙ্গল হইবার সম্ভাবনা, এরূপ বিবেচনা করিয়া কৰ্ম্ম শাস্ত্ৰে কৰ্ম্মকে ও জ্ঞান শাস্ত্রে জ্ঞানকে সৰ্ব্বোস্তুম, বলা হইয়াছে . এই প্রকার কৌশল অবলম্বন কর। কৰ্ত্তব্য কিনা তাহ। বিচার করা যাইতেছেন, কেবল উক্ত কৌশল বহুতর শাস্থে অবলম্বিত DBBB DDSD SBBB BBB BB BBD BBB BBB BBSBBSBBB ভূ । ভক্তি ও ফল কালে নিরুপাধিক প্রীতি উপদিষ্ট হইয়াছে, সেই গ্রন্থই সৰ্ব্ব জীবের নিতান্ত শ্রেণ। উপনিষৎ সমূহ, ব্রহ্ম স্বত্র, ও ভগবদগীত BBBBB BB BB BB S BB BBBB BBBB BBB BBS BBS মুক্তি, ব্ৰহ্ম লাভ ইত্যাদি বিষয়ের বিশেষ আলোচনা ঐ সকল শাস্ত্রে পরিলক্ষিত হয়, কিন্তু চরম মীমাংস স্থলে শুদ্ধ ভক্তি ব্যতীত আর কিছুই উপদিষ্ট হয় নাই । গীতা শাস্ত্রের পাঠক দিগকে দুই ভাগে বিভাগ করা যাইতে পারে। এক ভাগের নাম স্থল দর্শী এবং অপর ভাগের নাম স্বপ্নদর্শী। স্থল দর্শী পাঠকের কেবল বাক্যার্থ লইয়া সিদ্ধান্ত করে। স্বল্পদর্শী পাঠকের শাস্ত্রের তাত্বিক অর্থ অনুসন্ধান করেন। স্থল দর্শী পাঠকগণ আদ্যোপান্ত গীতা পাঠ করিয়া ইহাই সিদ্ধান্ত করেন যে বর্ণাশ্রম বিহিত কৰ্ম্ম নিত্য, অতএব সমস্ত গীত শ্রবণ করত অর্জুন যুদ্ধ রূপ ক্ষত্রিয় ধৰ্ম্ম স্বীকার করিলেন। অতএব বর্ণ ধৰ্ম্ম বিহিত কৰ্ম্মাশ্রয়ই গীতা শাস্ত্রের তাৎপৰ্য্য। স্বল্পদর্শী .পাঠকের এরূপ জড় সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট হননা। তাহারা হয় ব্রহ্মজ্ঞান ব। পর ভক্তিকে গীত তাৎপৰ্য্য a বলিয়া স্থির করেন। তাছার বলেন যে
পাতা:শ্রীশ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (কেদারনাথ দত্ত).djvu/৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।