পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণভাগবত.djvu/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয কল্প ] অবতাবাধ্যায । እ¢ পর্য্যায়ে সে ভাব কথা করিযা বিস্তার, প্রচারিব রামকৃষ্ণ লীলা কি প্রকার। ৮৩ জীবভাবে নহে তার ভবে আবির্ভাব, লীলায প্রকট বিভু সবে সমভাব। ৮৪ জীবের কলুষরাশি কবিয়া বহন, লীলাদেহ প্রতিদানে হয বিসর্জন । ৮৫ জন্মগ্রহণ করেন । শ্ৰীমদ্ভাগবতে ১ম স্বন্ধে ৩য অধ্যায়ে ২৬ শ্লোকে যথা : "অবতারাহ:সংখ্যোঃহরেঃ সত্বনিধেদ্ধিজাঃ। যথা বিদাসিনঃ কুলাঃ সরসঃ সু সহস্রশঃ" ॥ পূর্ব শ্লোকে ভাগবতে অসংখ্য অবতারের কথা বলিয়া শেষে বলিলেন – "এতে চাংশ কলাঃ পুংসঃ কৃষ্ণস্তু ভগবান স্বযং। ইন্দ্রির ব্যাকুলং লোকং মৃডয়স্তি যুগে যুগে” । পরে রামকৃষ্ণ চরিত্র বিশেষ আলোচনা করিধা দেখিলে বুঝা যায়, শ্ৰীশ্রীরামকৃষ্ণ भूमीबडांब, कांब५ उश्रदान डङ्कक बजब्रांश cमवरक ज्ञईग्र भूर्न, किड ♚डीब्रांशङ्कक चग्नर সৰ্ব্বতোতাৰে সম্পূর্ণ। অর্থাৎ উক্ত অবতারগণও সদাকর্ষণকারী স্বয়ং কৃষ্ণ ভগবান, ইত্রিয়নিগ্রহকারণ ও লোকতোষণার্থ পরমপুরুষের অংশ ও কলারূপে যুগেই অবতীর্ণ হইয়াছেন ও হইয় থাকেন। এখানে ইহার তাৎপৰ্য্য ব্যাখ্যা এই যে, জগতে কামিনীকাঞ্চনই যখন সমগ্র ইন্দ্রিয়প্রবৃত্তির উত্তেজক, তখন কেবল মাত্র কামিনীকাঞ্চন ত্যাগ করিতে পারলেই যে ইন্দ্রিয় সমস্ত নিগ্ৰহ হইল, তাহ আর বুধিতে বাকি থাকে না । তাই বলিলাম গ্রীরামকৃষ্ণ স্বয়ং ভগবানরূপে কলিতে অবতীর্ণ হইয়াছেন, কারণ কামিনী কাঞ্চন ত্যাগই উহার সাধনার মূলমন্ত্র । ভবিষ্য পুরাণে কষ্কিঅবতার ব্যতীত কলিতে তিন অবতারের বিষয় বর্ণিত আছে। ১৯ শঙ্করাচার্য্য, ২য় চৈতন্ত, পরে ৩টি বাকি থাকে। সেই ৩য় অবতার ধরিলেও রামকৃষ্ণ সেই স্থান অধিকার করেন। পূৰ্ব্ব কথিত LLLSBBSBBD BB BBB BBB BBB BB BBB BBS BB BBBB BB ইন্দ্রের যে সমস্ত অঙ্গর শক্র, তাহাই বুঝায়, কিন্তু কলিতে ইন্দ্রগরি দ্বারা লোকে কিরূপে ব্যাকুলিত হক্টৰে ? স্বতৰাং ইন্দ্রারি শব্দ স্থলে ইঞ্জিয় শব্দ প্রয়োগ হইলে অর্থ বোধ হয়। বিশেষত শ্ৰীকৃষ্ণ অবতারে তিনি ইন্ত্রের গৰ্ব্ব খৰ্ব্ব করিবার জন্ত ইন্দ্ৰযজ্ঞ প্রখ উঠায় দিয়া গোবদ্ধনগিরির পূজা প্রথা গোকুলে প্রবর্তন করেন। অতএব ইন্দ্রারির পরিবর্তে ইঞ্জিয় শব্দ থাকিলেই অর্থবোধ হয়। অবতার সম্বন্ধে পৰমহংসদেবের মত লীলা বর্ণন স্থলে বর্ণিত হইবে।