পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ున రి শ্ৰীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত । [ 1884, 19th September. “সে দিন সে মাগী এসেছিল। তার চাহুনির রকম দেখলাম বড় ভাল নয় । তারি ভাবে বললাম, হরিপদকে নিয়ে যেমন কচ্চো কর— কিন্তু অন্যায় ভাব এনে না ।” SLYBBBBDD BBS BBD BDBS MKD BuB ত্যাগ | সন্ন্যাসী স্ত্রীলোকের চিত্ৰপট পর্য্যন্ত দেখবে না । আমি ওদের বলি, মেয়ে মানুষ ভক্ত হলেও তাদের সঙ্গে বসে কথা কবে না ;— দাড়িয়ে একটু কথা কবে । সিদ্ধ হলেও এইরূপ করতে হয়—নিজের সাবধানের জন্য,-—আর লোকশিক্ষার জন্য । আমিও মেয়েরা এলে একটু পরে বলি, তোমরা ঠাকুর দেখগে । তাতে যদি না উঠে, নিজে উঠে পড়ি । আমার দেখে আবার সবাই শিখবে । পূর্বকথা—ফুলুই শ্যামবাজার দর্শন ১৮৮০ । অবতারের আকর্ষণ । ] “আচ্ছ এই যে সব ছেলেরা আসছে, আর তোমরা সব আসছে, এর মানে কি ? এর (অর্থাৎ আমার) ভিতর অবশ্য কিছু আছে, তা না হলে টান হয় কেমন করে—কেন আকর্ষণ হয় ? “ওদেশে যখন হৃদের বাড়ীতে (কামারপুকুরের নিকট, সিওড়ে ) ছিলাম, তখন শ্যামবাজারে নিয়ে গেল। বুঝলাম গৌরাঙ্গভক্ত। গায়ে ঢোকবার আগে দেখিয়ে দিলে। দেখলাম গৌরাঙ্গ ! এমনি আকর্ষণ—সাত দিন সাত রাত লোকের ভিড় । কেবল কীৰ্বন আর নৃত্য। পাচিলে লোক! গাছে লোক ! “নট বস্তুর গোস্বামীর বাড়ীতে ছিলাম। সেখানে রাত দিন ভিড় । আমি আবার পালিয়ে গিয়ে এক তাতীর ঘরে সকালে গিয়ে বসতাম। সেখানে আবার দেখি, খানিক পরে সব গিয়েছে । সব খোল করতাল নিয়ে গেছে !—আবার ‘তাকুটী ! তাকুটী!" করছে । খাওয়া দাওয়া বেল তিনটার সময় হতো ! । “রব উঠে গেল—সাতবার মরে, সাতবার বঁাচে, এমন এক লোক, এসেছে ! পাছে আমার সরদিগরমি হয়,হৃদে মাঠে টেনে নিয়ে যেতো ;— সেখানে আবার পিপড়ের সার! আবার খোল করতাল –তাকুটী ! তাকুটী ! হৃদে বক্লে,আর বল্লে, “আমরা কি কখনও কীৰ্ত্তন শুনি নাই ?