পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/২৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কলিকাতা—শ্ৰীশ্রীরথযাত্রা উপললক্ষে বলরামমন্দিরে ভক্তসঙ্গে। ২৪৯ সঙ্গে সঙ্গে বেড়ায় !—মাই খায় –কথা কয় ! নরেন্দ্র শুনে কাঁদলে ! “আমিও আগে অনেক দেখতুম। এখন আর ভাবে তত দর্শন হয় না। এখন প্রকৃতিভাব কম পড়ছে। বেটা ছেলের ভাব আসছে । তাই ভাব অন্তরে, বাহিরে তত প্রকাশ নাই । “ছোট নরেনের পুরুষভাব,—তাই মন লীন হয়ে যায়। ভাবাদি নাই । নিত্যগোপালের প্রকৃতিভাব । তাই খ্যাচা ম্যাচা ; —ভাবে তার শরীর লাল হ’য়ে যায় ।

  • =>ജ

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । কামিনীকাঞ্চনত্যাগ ও পূর্ণাদি । [ বিনোদ, দ্বিজ, তারক, মোহিত, তেজচন্দ্র, নারা’ণ, বলরাম, অতুল । ] শ্রীরামকৃষ্ণ ( মাস্টারের প্রতি ) । আচ্ছা, লোকের তিল তিল ক’রে ত্যাগ হয়, এদের কি অবস্থা ! “বিনোদ বল্লে, ‘স্ত্রীর সঙ্গে শুতে হয়, বড়ই মন খারাপ হয়।’ “দেখো, অনঙ্গ হউক আর নাই হউক, এক অনঙ্গে শোল্লা ও খারাপ। গায়ের ঘর্ষণ, গায়ের গরম ! “দ্বিজর কি অবস্থা ! কেবল গা দোলায় আর আমার পানে তাকিয়ে BBB S BB BB S BB BB BBB BB BBBB এলো, তা হলে তো অনবই হ’লে৷ ৷ [ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ কি অবতার ? ] “আমি আর কি ?—তিনি। আমি মন্ত্র, তিনি মন্ত্রী । এর ( আমার ) ভিতর ঈশ্বরের সত্তা রয়েছে ! তাই এত লোকের আকর্ষণ বাড়ছে। ছুয়ে দিলেই হয় । সে টান সে আকর্ষণ ঈশ্বরেরই আকর্ষণ । “তারক ( বেলঘরের ) ওখান থেকে (দক্ষিণেশ্বর থেকে ) বাড়ী ফিরে যাচ্চে ! দেখলাম, এর ভিতর থেকে শিখার ন্যায় জ্বল জ্বল করতে ক’রতে কি বেরিয়ে গেল,—পেছু পেছু ! “কয়েক দিন পরে তারক আবার এলো ( দক্ষিণেশ্বরে ) । তখন সমাধিস্থ হয়ে তার বুকে পা দিলে—এর ভিতর যিনি আছেন।