পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गौचरणश्रवद्र-अग्निट्द्र-थ्राणकृहकङ्ग टाँङ ऊंच्टनष्ण-हवनाण्ङ ఫి & নারায়ণ সবধামে যেতে চান না। বরাহ হয়ে আছেন। কতকগুলি ছানাপোনা হয়েছে। তাদের নিয়ে এক রকম বেশ আনন্দে রয়েছেন। দেবতারা বললেন, এ কি হ’লো, ঠাকুর যে আসতে চান না। তখন সকলে শিবের কাছে গেল ও ব্যাপারটি নিবেদন করলে! শিব গিয়া তাঁকে অনেক জেদাজেদি করলেন, তিনি ছানাপোনাদের মাই দিতে লাগলেন। (সকলের হাস্য)। তখন শিব ত্রিশলে এনে শরীরটা ভেঙ্গে দিলেন। ঠাকুর হি হি করে হেসে তখন সবধামে চলে গেছেন।” প্রাণকৃষ্ণ (ঠাকুরের প্রতি)—মহাশয়! অনাহত শব্দটি কি ? শ্রীরামকৃষ্ণ—অনাহুত শব্দ সবদাই এমনি হচ্ছে। প্রণবের ধবনি। পরব্রহ্ম থেকে আসছে, যোগীরা শুনতে পায়। বিষয়াসক্ত জীব শুনতে পায় না। যোগী জানতে পারে যে, সেই ধৰনি একদিকে নাভি থেকে উঠে ও আর একদিকে সেই ক্ষীরোদশায়ী পরব্রহ্ম থেকে উঠে। [পরলোক সম্পবন্ধে শ্ৰীষন্ত কেশৰ সেনের প্রশন | প্রাণকৃষ্ণ—মহাশয়! পরলোক কি রকম ? শ্রীরামকৃষ্ণ—কেশৰ সেনও ঐ কথা জিজ্ঞাসা করেছিল। যতক্ষণ মানুষ অজ্ঞান থাকে, অর্থাৎ যতক্ষণ ঈশ্ববর-লাভ হয় নাই, ততক্ষণ জন্মগ্রহণ করতে হবে। কিন্তু জ্ঞানলাভ হ’লে আর এ সংসারে আসতে হয় না। পথিবীতে বা অন্য কোন লোকে যেতে হয় না। “কুমোরেরা হাঁড়ি রৌদ্রে শকুতে দেয়। দেখ নাই, তার ভিতর পাকা হাঁড়িও আছে, কাঁচা হাঁড়িও আছে ? গরু-টর চলে গেলে হাঁড়ি কতক কতক ভেঙ্গে যায়। পাকা হাঁড়ি ভেঙ্গে গেলে কুমোর সেগুলিকে ফেলে দেয়, তার দুবারা কোন কাজ হয় না। কাঁচা হাঁড়ি ভাঙ্গলে কুমোর তাদের আবার লয় ; নিয়ে চাকেতে তাল পাকিয়ে দেয়, নতন হাঁড়ি তৈয়ার হয়। তাই যতক্ষণ • ঈশবর-দশন হয় নাই, ততক্ষণ কুমোরের হাতে যেতে হবে, অর্থাৎ এই সংসারে ফিরে ফিরে আসতে হবে। “সিদ্ধ ধান পতলে কি হবে? আর গাছ হয় না। মানুষ জ্ঞানানিতে সিদ্ধ হ’লে তার বারা আর নতন সন্টি হয় না, সে মুক্ত হয়ে যায়। [zबनान्ड G अश्ध्काब्र-८बनान्ङ ७ ‘अबन्थाशग्ननाचकौ'-व्डान ७ बिख्खान] “পরাণ মতে ভক্ত একটি ভগবান একটি; আমি একটি, তুমি একটি; শরীর যেন সরা; এই শরীরমধ্যে মন, বাঁধি, অহঙ্কাররাপ জল রয়েছে; ব্রহ্ম, সন্য বরাপ। তিনি এই জলে প্রতিবিম্বিত হচ্ছেন। ভক্ত তাই ঈশ্বরীয় রপে দশন করে। “বেদান্ত (বেদান্ত-দর্শন) মতে ব্ৰহ্মই বস্তু, আর সমস্ত মায়া, স্বপনবৎ, অবস্তু। অহংরাপ একটি লাঠি সচ্চিদানন্দ-সাগরের মাঝখানে পড়ে আছে।