পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गिक्रट्षथ्वत्र-बाँच्नट्ज-धाषङ्कटकब्र धीक फेन्टक्ध—८वक्रान्छ ᎼᏄ ঈশ্বর দশন করে তাঁর সহিত আলাপ, যেন তিনি পরমাত্মীয়; এরই নাম दिख्तान । s “প্রথমে নেতি’ ‘নেতি করতে হয়! তিনি পঞ্চভূত নন; ইন্দিয় নন; মন, বন্ধি, অহংকার নন; তিনি সকল তত্ত্বের অতীত। ছাদে উঠতে হবে, সব সিড়ি একে একে ত্যাগ করে যেতে হবে। সিড়ি কিছু ছাদ নয়। কিন্তু ছাদের উপর পৌঁছে দেখা যায় যে, যে জিনিসে ছাদ তৈয়ারী, ইট, চুন, সরকি,— সেই জিনিসেই সিড়িও তৈয়ারী। যিনি পরব্রহ্ম তিনিই এই জীবজগৎ হয়েছেন, চতুবিংশতি তত্ত্ব হয়েছেন। যিনি আত্মা, তিনিই পঞ্চভূত হয়েছেন। মাটি এত শক্ত কেন, যদি আত্মা থেকেই হয়েছে। তাঁর ইচ্ছেতে সব হতে পারে। শোণিত শক্লে থেকে যে হাড় মাংস হচ্চে সমুদ্রের ফেণা কত শক্ত হয়! [शश्टन्थब्र कि बिख्ञान ह’८ङ नाटब्र-नाथन काई] “বিজ্ঞান হ’লে সংসারেও থাকা যায়। তখন বেশ অনুভব হয় যে, তিনিই জীবজগৎ হয়েছেন, তিনি সংসার ছাড়া নন। রামচন্দ্র যখন জ্ঞানলাভের পর ‘সংসারে থাকবো না বললেন, দশরথ বশিষ্ঠকে তাঁর কাছে পাঠিয়ে দিলেন, বাঝাবার জন্য। বশিষ্ঠ বললেন, "রাম! যদি সংসার ঈশ্বর ছাড়া হয়, তুমি ত্যাগ ক’ত্তে পারো। রামচন্দ্র চুপ করে রইলেন। তিনি বেশ জানেন, যে, ঈশ্বর ছাড়া কিছুই নাই। তাঁর আর সংসার ত্যাগ করা হলো না (প্রাণকৃষ্ণের প্রতি) কথাটা এই দিব্য চক্ষ চাই। মন শািন্ধ হ’লেই সেই চক্ষ হয়। দেখ না কুমারী পজো। হাগা মোতা মেয়ে, তাকে ঠিক দেখলাম সাক্ষাৎ ভগবতী। এক দিকে স্ত্রী, এক দিকে ছেলে, দুজনকেই আদর কচ্চে, কিন্তু ভিন্ন ভাবে। তবেই হলো, মন নিয়ে কথা। শািন্ধ মনেতে এক ভাব হয়। সেই মনটি পেলে সংসারে ঈশ্ববর-দশন হয়; তবেই সাধন চাই । . “সাধন চাই। এইটি জানা যে, সীলোক সম্বন্ধে সহজেই আসক্তি হয়। সন্ত্রীলোক স্বভাবতঃই পরষকে ভালবাসে। পরেষে স্বভাবতঃই সীলোক ভালবাসে—তাই দুজনেই শীগগির পড়ে যায়। “কিন্তু সংসারে তেমনি খুব সুবিধা। বিশেষ দরকার হ'লে হ’লো সবদারা সহবাস করলে। (সহস্যে) মাটার হাসচো কেন?” মাস্টার (স্বগতঃ)–সংসারী লোক একেবারে সমস্ত ত্যাগ পেরে উঠবে না বলে ঠাকুর এই পৰ্যন্ত অনুমতি দিচ্ছেন। ষোল আনা ব্রহ্মচর্য সংসারে থেকে কি একেবারে অসম্পভব ? & হঠযোগীর প্রবেশ । - आफ्छबझैौटङ ७कौझै इटैंट्षाशी कम्नलिन क्षीब्रम्ना आएझ्न । उनि एकदल अध्यक्ष খান, আফিং খান, আর হঠযোগ করেন, ভাত টাত খান না। আফিমের ও দধের পয়সার অভাব। ঠাকুর যখন পঞ্চবটীর কাছে গিয়েছিলেন, হঠযোগীর به حسيج