পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২১৬

नचिकटून४बद्र-अन्निब्र-'नाजवाळा भिवद्दण नरब्रग्घ्नानि नटeग ミO> [zननाजौ ८मद्वग्न, अॅ४बट्ब्रव्र नानौ--नरनाब्रौन्न मानज़] (মনোমোহনের প্রতি)—“তুমি রাগই কর আর যাই কর—রাখালকে বল্পমে ঈশ্বরের জন্য গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়ে মরেছিস এ কথা বরং শনবো; তব কাররে দাসত্ব করিস, চাকরী করিস, এ কথা যেন না শনি। “নেপালের একটি মেয়ে এসেছিল। বেশ এসরাজ বাজিয়ে গান করলে। হরিনাম গান। কেউ জিজ্ঞাসা করলে—তোমার বিবাহ হয়েছে ? তা বললে, আবার কার দাসী হব ? এক ভগবানের দাসী আমি।” “কামিনী-কাঞ্চনের ভিতরে থেকে কি করে হবে ? অনাসক্ত হওয়া বড় কঠিন। একদিকে মেগের দাস, একদিকে টাকার দাস, আর একদিকে মানবের দাস, তাদের চাকরী করতে হয়। “একটি ফকির বনে কুটীর করে থাকতো। তখন আকবর শা দিল্লীর বাদশা। ফকিরটির কাছে অনেকে আসতো। অতিথিসৎকার করতে তার বড় ইচ্ছা হয়। একদিন ভাবলে যে, টকা-কড়ি না হলে কেমন করে অতিথিসৎকার হয় ? তবে যাই একবার আকবর শার কাছে। সাধু ফকিরের অবারিত বার। আকবর শা তখন নমাজ পড়ছিলেন, ফকির নমাজের ঘরে গিয়ে বসলো। দেখলে আকবর শা নমাজের শেষে বলছে, হে আল্লা, ধন দাও দৌলত দাও, আরো কত কি। এই সময়ে ফকিরটি উঠে নমাজের ঘর থেকে চলে যাবার উদ্যোগ কত্তে লাগলো। আকবর শা ইসারা করে বসতে বললেন । নমাজ শেষ হলে বাদশা জিজ্ঞাসা কল্পেন—আপনি এসে বসলেন, আবার চলে যাচ্ছেন? ফকির বললে,—সে আর মহারাজের শনে কাজ নাই, আমি চল্লম। বাদশা অনেক জিদ করাতে ফকির বললে—আমার ওখানে অনেকে আসে। তাই কিছু টাকা প্রাথনা কত্তে এসেছিলাম। আকবর বললে—তবে চলে যাচ্ছিলেন কেন? ফকির বললে, যখন দেখলুমু, তুমিও ধন দৌলতের ভিখারী— তখন মনে করলাম যে, ভিখারীর কাছে চেয়ে আর কি হবে ? চাইতে হয় ত আল্লার কাছে চাইব।” [পৰকথা–হৃদয় মখায্যের হকি ডাক—ঠাকুরের সত্ত্বগণের অবস্থা] নরেন্দ্ৰ—গিরিশ ঘোষ এখন কেবল এই সব চিন্তাই করে। শ্রীরামকৃষ্ণ—সে খুব ভাল। তবে এত গালাগাল মুখ খারাপ করে কেন ? সে অবস্থা আমার নয়। বাজ পড়লে ঘরের মোটা জিনিস তত নড়ে না, কিন্তু শাসি ঘট ঘট করে। আমার সে অবস্থা নয়। সত্ত্বগণের অবস্থায় হৈ চৈ সহ্য হয় না। হৃদে তাই চলে গেল ;–মা রাখলেন না। শেষাশেষী বড় বাড়িয়েছিল। আমায় গালাগালি দিত। হাঁকড়াক করতো। [नटब्रन्छ कि जबछाब्र बटणम ? नटब्रन्छ ऊाशौब्र थाक-नट्ब्रटन्छब्र शिफ़र्शबळग्नाश] “গিরিশ ঘোষ যা বলে তোর সঙ্গে কি মিললো ?”