পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कर्गणकाऊाग्न छडर्यान्नटब्र ♚ौब्राधकृक ՀoԳ মাস্টার—যোগীনবাব তোমার কি মুখ শকুচ্চে ? যোগীন্দ্র—না; বোধ হয়, ওঁর গরম হয়েছে। এ‘ড়েদার যোগীন ঠাকুরের অন্তরঙ্গ; একজন ত্যাগী ভক্ত। ঠাকুর এলোথেলো ভাবে বসে আছেন। ভক্তেরা কেহ কেহ হাসিতেছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ–যেন মাই দিতে বসেছি। (সকলের হাস্য)। আচ্ছা, মাখ শকুচ্চে, তা ন্যাশপাতি খাব ? কি জামরুল ? বাবরাম—তাই বরং আনি গে—জামরাল। শ্রীরামকৃষ্ণ—তোর আর রৌদ্রে গিয়ে কাজ নাই। মাস্টার পাখা করিতেছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ—থাক, তুমি অনেকক্ষণ— মাস্টার—আজ্ঞা, কট হচ্চে না। শ্রীরামকৃষ্ণ (সস্নেহে)—হচ্চে না ? মাস্টার নিকটবতী একটি স্কুলে অধ্যাপনা কায করেন। তিনি একটার সময় পড়ান হইতে কিঞ্চিৎ অবসর পাইয়া আসিয়াছিলেন। এইবার স্কুলে আবার যাইবার জন্য গাত্ৰোখান করিলেন ও ঠাকুরের পাদবন্দনা করিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি)–এক্ষণই যাবে ? একজন ভক্ত—স্কুলের এখনও ছয়টি হয় নাই। উনি মাঝে একবার এসেছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (হাসিতে হাসিতে)—যেমন গিন্নি-সাত আটটি ছেলে বিয়েন-- সংসারে রাত-দিন কাজ-–আবার ওর মধ্যে এক একবার এসে স্বামীর সেবা করে যায়। (সকলের হাস্য)। चिबङौन्न श्रृब्रिट्क्लल শ্রীষত্তে বলরামের বাটীতে অন্তরঙ্গসঙ্গে চারটের পর স্কুলের ছয়টি হইল, মাস্টার বলরামবাবর বাহিরের ঘরে আসিয়া দেখেন, ঠাকুর সহাস্যবদন, বসিয়া আছেন। সংবাদ পাইয়া একে একে ভক্তগণ আসিয়া জটিতেছেন। ছোট নরেন ও রাম আসিয়াছেন। নরেন্দ্র আসিয়াছেন। মাস্টার প্রণাম করিয়া আসন গ্রহণ করিলেন। বাটীর ভিতর হইতে বলরাম থালায় করিয়া ঠাকুরের জন্য মোহনভোগ পাঠাইয়াছেন, কেন না, ঠাকুরের গলায় বিচি হইয়াছে। শ্রীরামকৃষ্ণ (মোহনভোগ দেখিয়া, নরেন্দ্রের প্রতি)–ওরে মাল এসেছে! মাল! মাল খা! খা! (সকলের হাস্য) ।