পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

णिद्रिव्य-अन्नहुङ्ग–कल्लजद्दण्ण छैोब्राबङ्गक कौखनानद्वन्न ఇSS সহজে অবলা, তাহে কুলবালা, গরজেন জৱালা ঘরে। সে হেন নাগরে, আরতি বাঢ়য়ে, কেমনে পরাণ ধরে ॥ ভাবিয়া চিন্তিয়া, মনে দঢ়াইন, পরাণ জহিবার নয়। কহত উপায় কৈছে মিলয়ে, দাস উদ্ধবে কয় ॥ “আহা সকল মাধ্যময় কৃষ্ণনাম " এই কথা শুনিয়া ঠাকুর আর বসিতে পারিলেন না। একেবারে বাহ্যশন্যে, দণ্ডায়মান। সমাধিস্থ। ডানদিকে ছোট নরেন দাঁড়াইয়া। একট প্রকৃতিপথ হইয়া মধর কণ্ঠে “কৃষ্ণ” “কৃষ্ণ” এই কথা সাশ্রনয়নে বলিতেছেন। ক্রমে পনবার আসন গ্রহণ করিলেন। কীত্তনিয়া আবার গাইতেছেন। বিশাখা দৌড়িয়া গিয়া একখানি চিত্রপট আনিয়া শ্ৰীমতীর সম্মুখে ধরিলেন। চিত্রপটে সেই ভুবনরঞ্জন রপ। শ্ৰীমতী পটদশনে বলিলেন, এই পটে যাঁকে দেখছি, তাঁকে যমুনাতটে দেখা অবধি আমার এই দশা হয়েছে। কীত্তন—শ্ৰীমতীর উত্তি— যে দেখেছি যমনাতটে। সেই দেখি এই চিত্রপটে। যার নাম কহিল বিশাখা। সেই এই পটে আছে লেখা। যাহার মরলী ধৰনি। সেই বটে এই রসিকমণি। আধমুখে যার গণ গাঁথা। দন্তীমুখে শুনি যার কথা ॥ এই মোর হরিয়াছে প্রাণ । ইহা বিনে কেহ নহে আন ॥ এত কহি মরেছি পড়য়ে। সখীগণ ধরিয়া তোলয়ে ॥ পনেঃ কহে পাইয়া চেতনে। কি দেখিন দেখাও সে জনে ॥ . সখীগণ করয়ে আশ্বাস। ভণে ঘনশ্যাম দাস ॥ ঠাকুর আবার উঠিলেন, নরেন্দ্রাদি সাঙ্গোপাঙ্গ লইয়া উচ্চ সংকীৰ্ত্তন করিতেছেন— e to (১)—যাদের হরি বলতে নয়ন ঝরে তারা তারা দুভাই এসেছে রে। (যারা আপনি কে’দে জগৎ কাঁদায়) (যারা মার খেয়ে প্রেম যাচে) (যারা ব্রজের কানাই বলাই) (যারা ব্লজের মাখন চোর) (যারা জাতির বিচার নাহি করে) (যারা আপামরে কোল দেয়) (যারা আপনি মেতে জগৎ মাতায়) (যারা হরি হয়ে হরি বলে)। (যারা জগাই মাধাই উদ্ধারিল) (যারা আপন পর নাহি বাচে)। জীব তরাতে তারা দুভাই এসেছে রে। (নিতাই গৌর)। (২)–নদে টলমল টলমল করে, গৌর প্রেমের হিল্লোলে রে। ঠাকুর আবার সমাধিস্থ ! ভাব উপশম হইলে আবার আসন গ্রহণ করিলেন। , শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি)—কোন দিকে সমখে ফিরে বসেছিলাম, এখন মনে নাই । "to \