পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शिब्रिथ-अग्निट्ब्र-छढनट्ध्न थ्रीब्राबकृक कौखनानह्णन వS& [ श्रन्थः स्वान बा ख्ठानककf-आब्र नभार्गवब्र नब्र खान-बिनाब्र जाभि ] শ্রীরামকৃষ্ণ-কেউ কেউ জ্ঞানচর্চা করে বলে মনে করে, আমি কি হইছি। হয়ত একটা বেদান্ত পড়েছে। কিন্তু ঠিক জ্ঞান হলে অহঙ্কার হয় না, অর্থাৎ যদি সমাধি হয়, আর মানুষ তাঁর সঙ্গে এক হয়ে যায়, তা হলে আর অহঙ্কার থাকে না। সমাধি না হলে ঠিক জ্ঞান হয় না। সমাধি হ’লে তাঁর সঙ্গে এক হওয়া যায়। আর অহং থাকে না। “কি রকম জানো? ঠিক দরপর বেলা সযে ঠিক মাথার উপর উঠে। তখন মানুষটা চারিদিকে চেয়ে দেখে, আর ছায়া নাই। তাই ঠিক জ্ঞান হ’লে 4সমাধিস্থ হলে—অহংরপ ছায়া থাকে না। আমি দাস আমি’। সে ‘অবিদ্যার আমি নয়। “আবার জ্ঞান ভক্তি দুইটিই পথ—যে পথ দিয়ে যাও, তাঁকেই পাবে। জ্ঞানী এক ভাবে তাঁকে দেখে, ভক্ত আর এক ভাবে তাঁকে দেখে। জ্ঞানীর ঈশ্বর তেজোময়, ভক্তের রসময়।” [वैौब्राभकृषe भाकf८°फब्रक-फौर्बाणfङ अनब्दब्रबिनाटलब्र अध*] ভবনাথ কাছে বসিয়াছেন ও সমস্ত শুনিতেছেন। ভবনাথ নরেন্দ্রের ভারি অনুগত ও প্রথম প্রথম ব্রাহ্মসমাজে সবদা যাইতেন। ভবনাথ (গ্রীরামকৃষ্ণের প্রতি)—আমার একটা জিজ্ঞাস্য আছে। আমু চণ্ডী বুঝতে পারছি না। চণ্ডীতে লেখা আছে যে, তিনি সব টক টক মারছেন। এর মানে কি ? O শ্রীরামকৃষ্ণ—ও সব লীলা। আমিঞ্চ ভাবতুম ঐ কথা। তারপর দেখলম সবই মায়া। তাঁর সস্টিও মায়া, তাঁর সংহারও মায়া। o ঘরের পশ্চিম দিকের ছাদে পাতা হইয়াছে। এইবার গিরিশ ঠাকুরকে ও ভক্তদিগকে আহবান করিয়া লইয়া গেলেন। বৈশাখ শক্লো দশমী। জগৎ হাসিতেছে। ছাদ চন্দ্রকিরণে পলাবিত। এ দিকে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে সম্মুখে রাখিয়া ভক্তেরা প্রসাদ পাইতে বসিয়াছেন। সকলেই আনন্দে পরিপণ"। ঠাকুর "নরেন্দ্র” “নরেন্দ্র” করিয়া পাগল। নরেন্দ্র সম্মুখের পঙক্তিতে অন্যান্য ভক্তসঙ্গে বসিয়াছেন। মাঝে মাঝে ঠাকুর নরেন্দ্রের খবর লইতেছেন। অধোক খাওয়া হইতে না হইতে ঠাকুর হঠাৎ নরেন্দ্রের কাছে নিজের পাত থেকে দই ও তরমাজের পানা লইয়া উপস্থিত। বলিলেন, “নরেন্দ্র তুই এইটুকু খা।” ঠাকুর বালকের ন্যায় আবার ভোজনের আসনে গিয়া উপবিষ্ট হইলেন।