পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कालौन्दव्र-गिाँव्रण, जाणछेन्न अङ्गाँख लखनटच्ण ২২১ “মহাশয়, কি বলবো! আপনাকে চিন্তা করে আমি কি ছিলাম, কি হয়েছি! আগে আলস্য ছিল, এখন সে আলস্য ঈশ্বরে নিভার হয়ে দাঁড়িয়েছে ? পাপ ছিল, তাই এখন নিরহত্তকার হয়েছি! আর কি বলবো!” * * ভক্তেরা চুপ করিয়া আছেন। রাখাল পাগলীর কথা উল্লেখ করিয়া দুঃখ করিতেছেন। বললেন, দুঃখ হয়, সে উপদ্রব করে আর তার জন্য অনেক কটও পায়। নিরঞ্জন (রাখালের প্রতি)—তোর মাগ আছে তাই তোর মন কেমন করে। আমরা তাকে বলিদান দিতে পারি। রাখাল (বিরক্ত হইয়া)—কি বাহাদরী ! ওঁর সামনে ঐ সব কথা! [र्शािब्रथटक फेणट्क्ल—ोकाब्र आर्नाङ-लम्बावशब्र-छाढाब्र कर्गबबाटजब झवा ] শ্রীরামকৃষ্ণ (গিরিশের প্রতি)—কামিনীকান্টনই সংসার। অনেকে টাকা গায়ের রক্ত মনে করে। কিন্তু টাকাকে বেশী যত্ন করলে একদিন হয় তো সব বেরিয়ে যায়। “আমাদের দেশে মাঠে আল বাঁধে। আল জানো ? যারা খুব যত্ন করে চারিদিকে আল দেয়, তাদের আল জলের তোড়ে ভেঙ্গে যায়। যারা এক দিক খলে ঘাসের চাপড়া দিয়ে রাখে, তাদের কেমন পলি পড়ে, কত ধান হয়। “যারা টাকার সাব্যবহার করে, ঠাকুরসেবা, সাধন ভক্তের সেবা করে, দান করে তাদেরই কাজ হয়। তাদেরই ফসল হয়। আমি ডাক্তার কবিরাজের জিনিস খেতে পারি না। যারা লোকের কট থেকে টাকা রোজগার করে! ওদের ধন যেন রক্ত পজৈ ”ি এই বলিয়া ঠাকুর দুইজন চিকিৎসকের নাম করিলেন। গিরিশ–রাজেন্দ্র দত্তের খুব দরাজ মন; কার কাছে একটি পয়সা লয় না। তার দান-ধ্যান আছে।