পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काषौच्एब्र—प्लाङ्कङ्ग छैोब्राप्रङ्क ७ महत्वन्द्रानि कटल्लग्न अस्त्रीजन Հ8Տ মাস্টার—তা হলে তুমি বরং জাব দাও, আমরা রাজবাড়ী যাই ; না হয় আমরা রাজবাড়ী যাই আর তুমি জাব দাও! (সকলের হাস্য)। •" নরেন্দ্র (সহস্যে)—ঐ গল্প উনি (পরমহংস্রদেব) শুনেছিলেন—অীর শনতে শুনতে হেসেছিলেন ।* সপ্তম পরিচ্ছেদ ठेाकूब्र टैंोब्राञङ्कक्ष्। ७ नटब्रण्प्लानि स्त्रट्जुङ्ग अछार्गशन বৈকাল হইয়াছে। উপরের হলঘরে অনেকগুলি ভক্ত বসিয়া আছেন। নরেন্দ্র, শরৎ, শশী, লাট, নিত্যগোপাল, কেদার, গিরিশ, রাম, মাস্টার, সরেশ অনেকেই আছেন। সকলের অগ্ৰে নিত্যগোপাল আসিয়াছেন ও ঠাকুরকে দেখিবামাত্র তাঁহার চরণে মস্তক দিয়া বন্দনা করিয়াছেন। উপবেশনানন্তর নিত্যগোপাল বালকের ন্যায় বলিতেছেন কেদারবাব এসেছে। কেদার অনেকদিন পরে ঠাকুরকে দেখিতে আসিয়াছিলেন। তিনি বিষয়কম উপলক্ষে ঢাকায় ছিলেন। সেখানে ঠাকুরের অসখের কথা শুনিয়া আসিয়াছেন। কেদার ঘরে প্রবেশ করিয়াই ঠাকুরের ভক্তসম্ভাষণ দেখিতেছেন। কেদার ঠাকুরের পদধলি নিজে মস্তকে গ্রহণ করিলেন ও আনন্দে সেই ধালি লইয়া সকলকে বিতরণ করিতেছেন। ভক্তেরা মস্তক অবনত করিয়া ধুলি গ্রহণ করিতেছেন। O শরৎকে দিতে যাইতেছেন, এমন সময় তিনি নিজেই ঠাকুরের চরণধুলি লইলেন। মাস্টার হাসিলেন। ঠাকুরও মাস্টারের দিকে চাহিয়া হাসিলেন। ভক্তেরা নিঃশব্দে বসিয়া আছেন। ঠাকুরের ভাব লক্ষণ দেখা যাইতেছে। মাঝে মাঝে নিঃশ্বাস ত্যাগ করিতেছেন, যেন ভাব চাপিতেছেন। অবশেষে কেদারকে ইঙ্গিত করিতেছেন—গিরিশ ঘোষের সহিত তক কর। গিরিশ কাণ নাক মলিতেছেন আর বলিতেছেন, “মহাশয় নাক কাণ মলছি ! আগে জানতাম না, আপনি কে ! তখন তক করেছি ; সে এক ” (ঠাকুরের হাস্য)। শ্রীরামকৃষ্ণ নরেন্দ্রের প্রতি অঙ্গলিনিন্দেশ করিয়া কেদারকে দেখাইতেছেন ও বলিতেছেন, “সৰ ত্যাগ করেছে। (ভক্তদের প্রতি) কেদার নরেন্দ্রকে বলেছিল, এখন তক কর বিচার কর ; কিন্তু শেষে হরিনামে গড়াগড়ি দিতে হবে। (নরেন্দ্রের প্রতি)—কেদারের পায়ের ধলো নাও।”

  • কথাটি প্রহাদ চরিত্রের। প্ৰহাদের বাবা ষণ্ড আর অমক দলই গরে মহাশয়কে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। রাজা জিজ্ঞাসা কাঁরবেন, প্রহয়াদকে তারা কেন হরিনাম শিখাইয়াছে ? তাদের, রাজার কাছে যেতে ভয় হয়েছিল । তাই বন্ড অমককে ঐ কথা বলছে ।

B لاس3;