পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठैोब्राबक्ररकत्र अषम अझै-नटद्वान्प्लानिङ्ग नावना ● एक्लौछ ऐवज्ञाशा ૨ઉઉ “তাই ত আর বাড়ীতে ফিরে গেলাম না। যদি কেউ বলে, ঈশ্বরকে পেলে না, তবে আর কেন। তা নরেন্দ্র বেশ বলে, রামকে পেলাম না বলে কি শ্যামের সঙ্গে ঘর করতেই হবে; আর ছেলেপলের বাপ হতেই হবে! আহা। নরেন্দ্র এক একটি বেশ কৃথা বলে! আপনি বরং জিজ্ঞাসা করবেন। মাস্টার—তা ঠিক কথা। রাখাল বাব, তোমারও দেখছি মনটা খুব ব্যাকুল হয়েছে । রাখাল-মাস্টার মশায়, কি বলবো ? দপর বেলায় নমদায় যাবার জন্য প্রাণ ব্যাকুল হয়েছিল! মাস্টার মশায়, সাধন করন, তা না হ’লে কিছ হচ্ছে না; দেখনে না, শুকদেবেরও ভয় । জন্মগ্রহণ করেই পলায়ন ! ব্যাসদেব দাঁড়াতে বললেন, তা দাঁড়ায় না! মাস্টার—যোগোপনিষদের কথা। মায়ার রাজ্য থেকে শুকদেব পালাচ্ছিলেন। হাঁ, ব্যাস আর শুকদেবের বেশ কথাবাতা আছে। ব্যাস সংসারে থেকে ধম’ করতে বলছেন। শুকদেব বলছেন, হরিপাদপদ্মই সার! আর সংসারীদের বিবাহ করে মেয়েমানুষের সঙ্গে বাস, এতে ঘৃণা প্রকাশ করেছেন। রাখাল—অনেকে মনে করে, মেয়েমানুষ না দেখলেই হলো। মেয়েমানুষ দেখে ঘাড় নীচু করলে কি হবে? নরেন্দ্র কাল রাত্রে বেশ বললে, যতক্ষণ আমার কাম, ততক্ষণই সীলোক; তা না হ’লে সত্ৰী-পুরুষ ভেদ বোধ থাকে না। মাল্টার—ঠিক কথা। ছেলেদের ছেলেমেয়ে বোধ নাই। রাখাল—তাই বলছি, আমাদের সাধন চাই। মায়াতীত না হলে কেমন করে জ্ঞান হবে। চলন বড় ঘরে যাই; বরাহনগর থেকে কতকগুলি ভদ্রলোক এসেছে। নরেন্দ্র তাদের কি বলছে, চলন শুনি গিয়ে। [নরেন্দ্র ও अब्रथाशङि (Resignation)] নরেন্দ্র কথা কহিতেছেন। মাস্টার ভিতরে গেলেন না। বড় ঘরের পাবদিকের দালানে বেড়াইতে বেড়াইতে কিছু কিছু শনিতে পাইলেন। নরেন্দ্র বলিতেছেন—সন্ধ্যাদি কমের, পথান সময় নাই। একজন ভদ্রলোক—আচ্ছা মশায়, সাধন করলেই তাঁকে পাওয়া যাবে? নরেন্দ্র—তাঁর কৃপা । গীতায় বলছেন,— ঈশ্বরঃ সব্বভূতানাং হৃদ্দেশেহজন তিষ্ঠতি। ভ্ৰাময়ন সব্বভূতানি যন্ত্রারঢ়োনি মায়য়া৷ তমেব শরণং গচ্ছ সব্বভাবুেন ভারত। তৎপ্রসাদাৎ পরাং শান্তিং পথানং প্রাপ্স্যসি শাশ্ববতম। “তাঁর কৃপা না হলে সাধন ভজনে কিছদ হয় না। তাই তাঁর শরণাগত হতে হয় ।” ভদ্রলোক—আমরা মাঝে মাঝে এসে বিরক্ত করবো।