পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बाँक्ररक्ष्वत्र-प्रिन्क्रत्व-बाँक्णाजाक् ब्राजाक्णक छेणरक्ष ર૧ মখে একটা দধে দিয়ে দেখা যাক। মুখে দুধ দিতে দিতে সাধর চৈতন্য হ’ল। চোখ মেলে দেখতে লাগলো। একজন বল্লে, ওহে দেখি, জ্ঞান হয়েছে কি না ? লোক চিনতে পারছে, কি না ? তখন সে সাধকে খুব 'চে'চিয়ে জিজ্ঞাসা করলে, “মহারাজ ! তোমাকে কে দুধ খাওয়াচ্ছে ? সাধন আস্তে আস্তে বলছে, ‘ভাই! যিনি আমাকে মেরেছিলেন, তিনিই দুধ খাওয়াচ্ছেন। “ঈশ্বরকে জানতে না পারলে এরুপ অবস্থা হয় না।” মণিলাল—আজ্ঞে আপনি যে কথা বল্লেন, সে বড় উচ্চ অবস্থা! ভাস্করানন্দের সঙ্গে এই সব পাঁচ রকম কথা হয়েছিল। মণিলাল—পঞ্চান্ন হবে। শ্রীরামকৃষ্ণ—আর কিছু কথা হল ? মণিলাল—আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ভক্তি কিসে হয় ? তিনি বল্লেন, নাম ण्बिज्रीम्न अब्रिट्झन গহপথ ও কম যোগ ঠাকুরবাড়ীতে শ্ৰীশ্ৰীভবতারিণী, শ্রীশ্রীরাধাকান্ত ও বাদশ শিবের পজা শেষ হইল। ক্লমে ভোগারতির বাজনা বাজিতেছে। চৈত্র মাস বিপ্রহর বেলা । ভারী রৌদ্র। এই মাত্র জোয়ার আরম্ভ হইয়াছে। দক্ষিণ দিক হইতে হাওয়া উঠিয়াছে। পতসলিলা ভাগীরথী এইমাত্র উত্তরবাহিনী হইয়াছেন। ঠাকুর আহারান্তে কক্ষমধ্যে একটা বিশ্রাম করিতেছেন। রাখালের দেশ বসিরহাটের কাছে। দেশে গ্রীষ্মকালে বড় জলকট। শ্রীরামকৃষ্ণ (মণি মল্লিকের প্রতি)—দেখ রাখাল বলছিল, ওদের দেশে বড় জলকট। তুমি সেখানে একটা পাকরিণী কাটাও না কেন। তাহলে কত লোকের উপকার হয়। (সহাস্যে) তোমার ত অনেক টাকা আছে, অত টাকা নিয়ে কি করবে? তা শুনেছি, তেলির নাকি বড় হিসাবী। (ঠাকুরের ও ভক্তগণের হাস্য)। মণিলাল মল্লিকের বাড়ী কলিকাতা সিন্দরিয়াপটি। সিন্দরিয়াপটির ব্রাহ্মসমাজের অধিবেশন তাঁহার বাড়ীতে হয়। ব্রাহ্মসমাজের সাংবৎসরিক উৎসব উপলক্ষ্যে তিনি অনেককে নিমন্ত্রণ করিয়া থাকেন। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকেও