পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ꮼ Ꮜ औत्रीब्रामक्ककथानड-२त्र छान t s४४०, २७cण प्ग:ऐन्वद्र [zकहथाब्रण-बाथि-To be or not to be नरनाब्र अछाब्र कूर्शप्ले] `ಛಿ'; ঐ সব দেখে জ্ঞানীরাউকে খোলস ছাঁদুলে বাঁচি।” [ ঠাকুর কালীঘরে যাইতেছেন। ঠাকুর-কেন? এই সংসার ধোঁকার টাটী, আবার মজার কুটিও বলেছে। দেহ থাকলেই বা। সংসার মজার কুটিত হতে পারে। মণি—নিরবচ্ছিন্ন আনন্দ কোথায় ? ঠাকুর—হাঁ, তা বটে। ঠাকুর কালীঘরের সম্মখে আসিয়াছেন। মাকে ভূমিষ্ঠ হইয়া প্রণাম করিলেন। মণিও প্রণাম করিলেন। ঠাকুর কালীঘরের সমুখে নীচের চাতালের উপর নিরাসনে মা কালীকে সম্মুখে করিয়া বসিয়াছেন। পরনে কেবল লাল পেড়ে কাপড়খানি, তার খানিকটা পিঠে ও কাঁধে। পশ্চাদ্দেশে নাটমন্দিরের একটি স্তম্ভ। কাছে মণি বসিয়া আছেন। মণি—তাই যদি হ’লো, তা হলে দেহ ধারণের কি দরকার? এ তো দেখছি, কতকগুলো কমভোগ করবার জন্য দেহ। কি করছে কে জানে! মাঝে আমরা মারা যাই। so- ঠাকুর—ছোলা বিষ্ঠাকুড়ে পড়লেও ছোলাগাছই হয়। মণি—তা হলেও অস্টবন্ধন তো আছে ? [जाँक्रमानन्न भएब्रु-शुक्राख्न कृणाग्न अक्ति] ঠাকুর—অন্ট বন্ধন নয়, অস্টপাশ । তা থাকলেই বা। তাঁর কৃপা হলে এক মহতে অষ্টপাশ চলে যেতে পারে। কি রকম জান, যেমন হাজার বৎসরের অন্ধকার ঘর, আলো লয়ে এলে একক্ষণে অন্ধকার পালিয়ে যায়! একটা একটা করে যায় না! ভেলকীবাজি করে, দেখেছ ? অনেক গেরো দেওয়া দড়ি একধার একটা জায়গায় বাঁধে, আর এক ধার নিজুের হাতে ধরে: ধরে দড়িটাকে দই একবার নাড়া দেয়। নাড়াও দেওয়া, আর সব গেরো খালেও যাওয়া। কিন্তু অন্য লোকে সেই গেরো প্রাণপণ চেষ্টা করেও খলতে পারে নাই। গরের কৃপা হলে সব গেরো এক মহেনতে খালে যায়। [কেশৰ সেনের পরিবত্তনের কারণ শ্রীরামকৃষ্ণ] আচ্ছা, কেশব সেন এত বদলালো কেন, বল দেখি ? এখানে কিন্তু খুব আসতো। এখান থেকে নমস্কার করুতে শিখলে। একদিন বললাম, সাধদের, ও রকম করে নমস্কার করতে নাই। একদিন ঈশানের সঙ্গে কলকাতায় গাড়ী করে যাচ্ছিলাম। সে কেশব সেনের সব কথা শনলে। হরিশ বেশ বলে এখান থেকে সব চেক পাশ করে নিতে হবে; তবে ব্যাঙ্কে টাকা পাওয়া যাবে।” (ঠাকুরের হাস্য)।