পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झाँक्रट्नथ्वब्र-अग्निटङ्ग–ठेाकूब्र छैोब्रामकृक खल्लन८°ग ヒチ。 করে দিয়েছিল। অমনি তার শরীর সিথর হয়ে গেল। লোকে মনে করলে, মরে গেছে। অনেক বৎসর সে গোর দেওয়া রহিল। বহনকালের পরে সেই গোর কোন সত্রে ভেঙ্গে গিয়েছিল! সেই লোকটার তখন হঠাৎ চৈতন্য হ’লো। চৈতন্য হবার পরই, সে চোঁচাতে লাগল,—লাগ ভেলিক, লাগ ভেলিক! (সকলের হাস্য)। এ সব বায়রে কায । “হঠযোগ বেদান্তবাদীরা মানে না। “হঠযোগ আর রাজযোগ। রাজযোগে মনের দ্বারা যোগ হয়—ভক্তির বারা, বিচারের দ্বারা যোগ হয়। ঐ যোগই ভাল। হঠযোগ ভাল নয় ; ফলিতে অন্নগত প্রাণ!” ष्बिङौन्न श्रृब्रिटऋान ठेाकूटब्रन्न ऊभना–ठाकूटब्रन्न आज्रौग्नकाल ७ छविषा९ अझाङौथ" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নহৰতের পাশেব রাস্তায় দাঁড়াইয়া আছেন। দেখিতেছেন নহবতের বারান্দার একপাশেব বসিয়া, বেড়ার আড়ালে মণি গভীর চিন্তানিমগন। তিনি কি ঈশ্বর চিন্তা করিতেছেন ? ঠাকুর ঝাউতলায় গিয়াছিলেন, মুখ ধইয়া ঐখানে আসিয়া দাঁড়াইলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ—কিগো, এইখানে বসে! তোমার শীঘ্র হবে। একটা করলেই কেউ বলবে, এই এই! n চকিত হইয়া তিনি ঠাকুরের দিকে তাকাইয়া আছেন। এখনও আসন ত্যাগ করেন নাই। . শ্রীরামকৃষ্ণ--তোমার সময় হয়েছে। পাখী ডিম ফটোবার সময় না হলে ডিম ফটোয় না। যে ঘর বলেছি, তোমার সেই ঘরই বটে। এই বলিয়া ঠাকুর মণির ঘর আবার বলিয়া দিলেন। “সকলেরই যে বেশী তপস্যা করতে হয়, তা নয়। আমার কিন্তু বড় কট করতে হয়েছিল। মাটির ঢিপি মাথায় দিয়ে পড়ে থাকতাম। কোথা দিয়ে দিন চলে যেত। কেবল মা মা বলে ডাকতাম, কাঁদতাম।” মণি ঠাকুরের কাছে প্রায় দুই বৎসর আসিতেছেন। তিনি ইংরাজী পড়েছেন। ঠাকুর তাঁহাকে কখন কখন ইংলিশম্যান বলতেন। কলেজে পড়াশনা করেছেন। বিবাহ করেছেন। তিনি, কেশব ও অন্যান্য পণ্ডিতদের লেকচার শুনিতে, ইংরাজী দশন ও বিজ্ঞান পড়িতে ভালবাসেন। কিন্তু ঠাকুরের কাছে আসা অবধি, ইয়োরোপীয় পণ্ডিতদের গ্রন্থ ও ইংরাজী বা অন্য ভাষার লেকচার তাঁহার وھامس-{*ج