পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्रिौश्ा निर्भन] উপায়-বিশ্বাস । १é যে, কেবল রামনাল লেখা রয়েছে । তখন সে ভাবলে, এ কি ! শুধু রামনাম একটা লেখা রয়েছে! যাই অবিশ্বাস, অমনি ডুবে গেল। . “যার ঈশ্বরে বিশ্বাস আছে, সে যদি মহাপাতক করে—গে, ব্রাহ্মণ, খ্রী হত্যা করে, তবুও ভগবানে এই বিশ্বাসের বলে ভারি ভারি পাপ থেকে উদ্ধার হতে পারে। সে যদি বলে, আর আমি এমন কাজ করবে। না, তার কিছুতেই ভয় হয় না।” এই বলিয়া ঠাকুর গান গাইতে লাগিলেন— [ গীত ; মহাপাতক ও নাম-মাহাত্ম্য । ] “আমি দুর্গ দুর্গ বলে মা ঘদি মল্লি । । আখেরে এ দীনে, না তার কেমনে, জানা যাবে গো শঙ্করী ॥ - নাশি গো ব্রাহ্মণ, হত্যা করি ভ্রণ, স্বরাপান আদি বিনাশি নারী। । এ সব পাতক, না ভাবি তিলেক, ব্রহ্মপদ নিতে পারি। নরেন্দ্রের কথা পড়িল। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তদের ব’ল্পেন— “এই ছেলেটিকে দেখছ, এখানে এক রকম। দুরন্ত ছেলে বাবার কাছে যখন বসে, যেমন জুজুটি , আবার চাদনিতে যখন গুরু জুন আর এক মূৰ্ত্তি। এরা নিত্যসিদ্ধের থাক। এর সংসারে কখন বদ্ধ হয় না। একটু বয়স হ’লেই চৈতন্য হয়; আর ভগবানের দিকে চলে যায়। এর সংসারে আসে জীবশিক্ষার জন্য । এদের সংসারের বস্তু কিছু ভাল লাগে ন—এর । কামিনী কাঞ্চনে কখনও আসক্ত হয় না। * ... . “বেদে আছে হোম পাখীর কথা। খুব উচু আকাশে সে পাখী থাকে। সেই আকাশেতেই ডিম পাড়ে। ডিম পাড়লে ডিমটা পড়তে থাকে—কিন্তু এত উচু যে, অনেক দিন থেকে ডিম পড়তে থাকে। ডিম পড়তে পড়তে ফুটে যায়। তখন ছানাটা পড়তে থাকে পীড়তে পড়তে তার চোক ফোটে ও ডান বেরোয়। চোখ ফুটুলেই দেখতে পায় যে, সে পড়ে যাচ্ছে, আর মাটাতে লাগলে একেবারে চুরমার হয়ে যাবে। তখন সে পাখী মার দিকে একেবারে চোচা দৌড় দেয়, আর উচুতে উঠে যায়।” । নরেন্দ্র উঠিয়া গেলেন। 亨 . . . . - সভামধ্যে কেদার, প্রাণকৃষ্ণ, মাষ্টার ইত্যাদি অনেকে ছিলেন । । ত্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি ) ৷ স্থাখো, নরেন্দ্র গাইতে, বাজাতে, পড়৷ শুনায় সব তাতেই ভাল। সেদিন কেদারের সঙ্গে তর্ক করছিল। কেদারের কথাগুলো কচ, কচ, ক’রে কেটে দিতে লাগল ! (ঠাকুরের ও য লর হাত ) ৷