পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

이 ঐস্ত্রীরামকৃষ্ণকথামৃত । ১৮৮২,১৪ ডিসেম্বর। - བ১৮:১২, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)১৮:১২, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)১৮:১২, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)১৮:১২, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)১৮:১২, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)NasirkhanBot (আলাপ) ১৮:১২, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)ལ་ g * - - -, * * * অধীর হয়েছিল, আবার কিছুদিন পরে চুল বাধলে, গয়না পরলো। এ রকম লোক মেয়ের বিয়েতে সৰ্ব্বস্বাস্ত হয়, আবার বছরে বছরে তাদের মেয়ে ছেলেও হয় । মোকৰ্দমা করে সর্বস্বাস্ত হয়, আবার মোকৰ্দমা করে। যা ছেলে হয়েছে, তাদেরই খাওয়াতে পারে না, পড়াতে পারে না, ভাল ঘরে রাখতে পারে না, আবার বছরে বছরে ছেলে হয়। “আবার কখনও কখনও যেন সাপে ছুচে গেলা হয়। গিলতেও পারেন। আবার উগ্রাতেও পারে না। বদ্ধজীব হয় ত বুঝছে যে সংসারে কিছুই সার নাই; আমড়ার কেবল অণটা আর চামড়া। তবু ছাড়তে পারে না। তবুও ঈশ্বরের দিকে মন দিতে পারে না। - “কেশব সেনের একজন আত্মীয়—পঞ্চাশ বছর বয়স–দেখি তাস্ খেলছে ! যেন ঈশ্বরের নাম করবার সময় হয় নাই! - “বদ্ধজীবের আর একটা লক্ষণ আছে। তাকে যদি সংসার থেকে সরিয়ে ভাল জায়গায় রাখা যায়, তা হলে হেদিয়ে হেদিয়ে মারা বাবে বিচারশোকার বিষ্ঠাতেই বেশ আনন্দ। এতেই বেশ झट्टै भूछे श्ञ যদি সেই পোকাকে ভাতের হাড়িতে রাখ, তা হলে মরে যাবে। (সকলে স্তব্ধ) তৃতীয় পরিচ্ছেদ । । অসংশয়ং মহাবাহো মনে দ্বনিগ্ৰহং চলম্। । অভ্যাসেন তু কৌন্তেয় বৈরাগ্যেণ চ গৃহতে । গীত, ৬, ৩e । . . . . [ তীব্রবৈরাগ্য । ] | - বিজয়। বদ্ধজীবের মনের কি অবস্থা হ’লে মুক্তি হতে পারে ? - শ্রীরামকৃষ্ণ । ঈশ্বরের কৃপায় তীব্রবৈরাগ্য হ’লে এই কামিনীকাঞ্চনে ইয়াযক্তি থেকে নিস্তার হতে পারে। তীব্র বৈরাগ্য কাকে বলে ? হচ্ছে, হৈবে, ঈশ্বরের নাম করা যা ; এ সব মন্দ বৈরাগ্য । যার তীব্র বৈরাগ্য, তার প্ৰাণ ভগবানের জন্য ব্যাকুল ; মার প্রাণ যেমন পেটের ছেলের জন্ত ব্যাকুল । বার তীব্র বৈরাগ্য, সে ভগবান ভিন্ন আর কিছু চায় না ; সংসারকে পাতকুয় দেখে মনে হয়, বুঝি ডুবে গেলুম। আত্মীয়দের কাল সাপ দেখে, কাছ থেকে পলাতে ইচ্ছা হয় ; আর পলায়ও। বাড়ীর বন্ধোবস্ত করি, ভার পর ঈশ্বর . - চিম্বা করবে। একথা ভাবেই না। ভিতরে খুব খোৰু!”