পাতা:শ্রীশ্রীহরি লীলামৃত.djvu/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্য খণ্ড । Yన আমিত পাষণ্ডী নাহি ভকতি আমার । তুমিত করুণা নিধি অামি দুরাচার ॥ পতিত পাবননাম ধর দয়াময় । এমন পতিত আর পাইবা কোথায় ॥ কোন যুগে পেয়েছ কি এমন পতিত। মহাউদ্ধারণ নাম ধর কর হিত। অজামিলে উদ্ধারিলে সে হয় ব্রাহ্মণ । পূর্ণে তার ছিল কত সাধন ভজন ॥ – মাতৃ সেবা পিতৃ সেবা করিত সদায় । । বৈষ্ণব আচার ছিল সরল হৃদয় ॥ মায়ু নারী দিয়ু তারে মোহে পুরন্দর । । সেই মায়া নু সঙ্গে করে পাপাচার। নারায়ণ য়ে হইল উদ্ধার। তাহাতে ক্লাল নাম না হ’ল প্রচার। কলিকালে দয়াল অবতারে দুটি ভাই। “ í উদ্ধার করিলে প্ৰভু জগাই মাধাই .. ব্ৰহ্ম বংশে অবঞ্জ জন্মা'লে দোহারে। নাম ব্ৰহ্ম 霹偽點 করে ॥ : না করে বৈষ্ণবপল্লী-পরীfহরণ :এ সকল পাপ নষ্ঠুরুরিল কদাচন । জোর জার করেখেত মাঝুি কাড়িয়ুশি তাহা দোহে উদ্ধারিলে নাম ব্রহ্ম দিয়া ॥ তোমাদের দয়াগুণ করিলে প্রচার । তাহার-হইতে হ’ল তোমায় উদ্ধার । উদ্ধারিলে হীরানটা প্রচারিলে ভক্তি। ' ' দারু ব্ৰহ্ম অবতারে, তারে কৈলে মুক্তি। ভক্তিহীন জ্ঞানহীন আমি পাপাচারী। পশু হতে পশুগণ্য মিছা দেহ ধরি। ঠাকুর বলেন বাছা নন্থেত কপট । আমার মত ঠাকুরে বহে তোর মোট । জগতের মোট বহী ঘুচাই সংকট। দেরে মোট উঠাইয়া বহি তোর মোট । গোলোক বলিছে মোট দিব দয়াময় । । হেন শক্তি দেহ যদি তবে দেওয়া যায় ॥ মোট যদি নিতে চাইলে বলিলে শ্ৰীমুখে। তবে মোট নিতে হ’বে এই দায় ঠেকে ॥ তুমিত করুণ ময় এবে গেল বোঝা । নিজ শক্তি প্রকাশিয়া তুলে লও বোঝা। ঠাকুর বলেন ভাল ঠেকাইলি দায়। নিলাম এ বোঝা তোর গ৷ তুলিয়া বয় ॥ । 莺

  • .

গোলোকের দেহে প্রভু শক্তি সঞ্চারিল । , গেল রোগ সে গোলোক উঠিয়া বসিল ॥ স্বেদ কম্প পুলকাশ্ৰ বহিতে লাগিল। . ঠাকুরের পদধরি স্তব আরম্ভিল। " ভুভার হরণ জন্য তব অবতার। এবার হরহে ! হরি গোলোকের ভার ॥ পাষণ্ড দলন কৈলে গৌর অবতারে । পাপ শিরোশেদ কৈলে দয়া অস্ত্র ধরে ॥ চক্রধারী দয়া সুদর্শন চক্ৰধরি । , ভূভার হরণ কর গোলোকে উদ্ধারY। প্রতিজ্ঞ করেছ তুমি ভুভার হরিবী। সাধু পরিত্রাণ আর দুস্কৃতি নাশিবা ॥ শ্লোক । পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কতাম । ধৰ্ম্মসংস্থাপনার্থয় সস্তবামি যুগে যুগে । . . পয়ার । । এ তোমার স্বীয় কাৰ্য্য না করিলে নয়। যার যে স্বভাব তাহ খণ্ডন না যায় । মনে ভাবি হেন কৰ্ম্ম না করিব আর । , স্বভাবে ক্রয় কৰ্ম্ম কি দোষ আমার ॥ তব দয়া লীলাগুণ নাম গুণ কত। . কে বৰ্ণিতে পারে তাহ অক্ষম অনন্ত ॥ " যা কিছু বর্ণনা করি বলিবারে চাই। : - বর্ণনায় দোষতার তুলনাই নাই ॥ ২, . যদ্যপি ভৎসনা করি তবু তুমি সাঁই। ৮ জিহব মন বাক্য তুমি গে-লোক গোঁসাই ৷ বিধি বিষ্ণু শিব তোমা চিনিতে না পারে । বর্ণেহারে বর্ণেশ্বরী বাগীশ্বরী হারে । অনন্ত তোমার লীলা বুঝে শক্তি কার । - বিধিহর হারে আর মানব কি ছার ॥ । ভাগবতে শ্ৰীমুখেতে করেছ স্বীকার । আমার যে লীলা তা আমার বোঝা ভার ॥ " ভাল হ’ল ব্যাধি হ’ল মঙ্গল লাগিয়া - পাইনু পরম পদ সেই সেতু দিয়া । এই মত স্থতি বাক্য বলিতে বলিতে । বেলা অপরায়ু হ'ল বিশুদ্ধ ভাবেতে ॥ " প্রভু বলে য। গোলোক যা এখন ধরে । ভক্তি গুণে বন্দী রহিলাম তোর তরে ॥৮ গোলোক বলিছে আর নাহি দিব ছাড়ী ৷ ” ভক্তি নাই দয়া করে চল মম বাড়ী।