o 下霹 ت অন্ত খণ্ড । ・ Nヘヘ・ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘいヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ এক দিন বেঁকি দাও করেতে করিয়া। বলে যে আসিবি তারে ফেলিব কাটিয়া ॥ . ক্রোধিত হইল দেবী ষেন উগ্র চণ্ড । বেঁকি দণও হাতে নিল যেন থর খণ্ড ॥ তাহা দেখে ভয় পেল যত পাষণ্ডীর । ভীত হয়ে উত্তর না করিল তাহার ॥. “মেয়ের স্বভাব নাই’ হ’য়ে হরিবোল।। . সে কারণে লোকে বলে তীর্থরামবালা ॥ আর শুন তাহার চরিত্র গুণ গ্রাম। হরি প্রেম রসে মেতে বলে হরিনাম ॥ বিবাহিত হয়ে ছিল বেড়াশী গ্রামেতে। তার পতি মরিল সে অল্প বয়সেতে ॥ রূপবতী,অতিশয় যৌবন সময়।
- ঠাকুর যাইত তথা সময় সময় ॥
畿 ঠাকুরে,কুরিত তীর্থ পিতৃ সম্বোধন। - - , ঠাকুর জানিত তারে কন্যার মতন। ক্ষণে তীর্থ ক্ষণে মা ! মা ! বলিয়া ডাকিত। মাঝে মাঝে বোড়াশা করিত যাতায়াত। একদিন তীর্থমণি পাকশালা ঘরে । ঠাকুরকে মনে করি ভাসে অশ্রনীরে। পায়স পিষ্টক রাধি প্রাকশালে বসি। মনে ভাবে বাবা যদি আসিত বেড়াশী। স্বহস্তে তুলিয়া দিতাম শ্রীচন্দ্র বদনে । এত ভাবি অশ্র ধারা বহিছে নয়নে ৷ দিব অবস্নান প্রায় এমন সময় । সকলে খাইল তীর্থ কিছু নাহি খায়। বদন বিশ্বাস বলে বধুমার ঠাই । খাও গিয়া, বধু বলে ক্ষুধা লাগে নাই ॥ মীর বাই, রাধিতেন খিচড়ির ভাত । প্রীত হ’য়ে খেত গিয়ে প্রভু জগন্নাথ ॥ " সেই মত মহাপ্রভু তীর্থমণি ঘরে । চলিলেন ভক্তি অল্প খাইবার তরে ॥ তীর্থমণি গৃহে প্ৰভু গেলেন যখন। জল আনি তীর্থমণি ধোয়ায় চরণ ॥ কেশ মুক্ত করি পাদ পদ্ম মুছাইয়ে। করিছেন পদ সেবা আসনে বসা’য়ে ॥ পায়স পিষ্টক আদি ব্যাঞ্জন শাল্যন্ত । অগ্রে তুলে রেখে ছিল ঠাকুরের জন্ত ॥ ঠাকুরের সেবা পরে প্রসাদান্ন যাহা । তীর্থমণি যতনে ভোজন কৈল তাহা ॥ [ २७ ] v + ఫి c ) তাহা দেখে সবে বলে বদনের কাছে । দেখগে এখনে বেীর ক্ষুধা লাগিয়াছে ॥ . কেহ গিয়া জানাইল বদনের ঠাই। দেখগে বধূর ঘরে নাগর কানাই । ইতি উতি বদন ক’রেছে অনুমান। ভাবে বধূ হ’তে বুঝি গেল কুলমান ॥ বদন বিশ্বাস বলে ঠাকুরেকে রুষি । দেখ প্রভু আর তুমি এসন বোড়াশী ॥ চিরদিন জানি ম’তো দের ব্যবহার । মানা করি মোর বাড়ী আসিও না অার। শ্ৰীেহরি গমন কৈল ওঢ়ার্কাদী যেতে। কেঁদে কেঁদে তীর্থমণি আগুলিল পথে ॥ মহাপ্রভু নিজ ধামে করিলে গমন । বাবা ! বাবা ! বলে তীর্থ করিত ক্ৰন্দন । দিবানিশি অই চিন্তা মুদে দ্বিনয়ন। কিছু দিন পরে সিদ্ধ আরোপ সাধন ॥ আরোপে প্রভুর রূপ যখনে দেখিত । নয়ন মেলিলে রূপ দেখিবারে পেত। মহাপ্রভু থাকিতেন ওঢ়ার্কাদি বসি । লোকে দেখে প্ৰভু যেন আছেন বোড়াশী । ষোড়শ হাজার একশত অষ্ট নারী। প্রতি ঘরে এক কৃষ্ণু বাঞ্ছাপূর্ণকারী ॥ যখন করিত তীর্থ দেখিবারে মন । বাঞ্ছা-কল্পতরু হরি দিত দরশন ॥ গৃহ কাৰ্য্য যখন করিত তীর্থমণি । বাবা বলে ডাকিত যেমন উন্মাদিনী ॥ সবে বলে বধু গেল পাগলা হইয়ে। শিকল লাগায়ে পায় রাখিত বঁধিয়ে। বদন বলিল আমি চির দিন জানি। - সাধ্বী সতী পুত্রবধূ অব্যভিচারিণী । চেহারায় বাহিরীয় সতীতার জ্যোতি । তবে কেন বধূ হেন হ’ল ছন্নমতি ॥ বাবা ! বাবা । বাবা ! ব’লে ডাক ছেড়ে উঠে । ঝাড় দিলে লোহার শিকল যেত কেটে ॥ বদনের দৰ্প, দৰ্পহারী কৈল চুর। এর মধ্যে তীর্থমণি এল কৃষ্ণপুর। ভ্ৰাতৃ অন্ন ভুক্ত অতি নির্ভয়া হৃদয় ॥ মহাভাব অনুরাগে তেজোময়ী কায় ॥ তীর্থমণি বালায় সুকীৰ্ত্তি চমৎকার। কহে কবি রসরাজ রায় সরকার ॥