পাতা:শ্রীশ্রীহরি লীলামৃত.djvu/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৩০
শ্রীশ্রীহরি লীলামৃত

vo - এঐহরিলীলামৃত। রাথাল সঙ্গেতে করিতেন গোচরণ । নূতন মাধুর্য্য খেল খেলিত তপন ॥ গোপাল রাখিতে হ’ত গোপাল আবেশ । গোপালক সঙ্গে হ’ত গোপালের বেশ । খেলিতে থেলিতে সঙ্গীগণ সমিভারে । যাইতেন রত্ন ডাঙ্গা বিলের ভিতরে। বলিতেন সঙ্গীগণে থেকে বিলকুল। উঠাইয়। আন গিয়া কস্তুরীর ফুল ॥ আন ভাই অই ফুল আমি অঙ্গে পরি। রাখলেরা এনে দিত কুসুম কত্ত্বরী ॥ সেই কত্ত্বরীর ফুল পরিত কৰ্ণেতে । পদ পরে পদ রেখে দাড়া’ত ভঙ্গীতে ॥ বলি ত রাখালগণে ওরে ভাই সব । একবার কর সবে অাবা আiব। রব ৷ ঠাকুরে ঘেরিয়া সবে দিত আবাধবনি । গাতী বৎস্য নাচিত মধুর রব শুনি । বাকী সাজে দাড়াতেন কৰ্ণে স্কুল দিয়া। -- কট বেড়ি দিত ফুল গুজিয়া গুজিয়৷ উভ করি মস্তকেতে বাধিতেন চুল। মাথা বেড়ি গুজে দিত কস্তুরীর ফুল। মনোহর বেশ দেখে কাদি ত রাখাল । গো-বৎস্ত নাচিত চক্ষে অবিরত জল ৷ কখন কখন ফুল আনিতেন নিজে । আই ভাবে কঙ্করীর ফুল সাজে সেঙ্গে ॥ বলতেন গিয়া প্রভু রাখালের মাঝ । ঠিক যেন বৃন্দাবনে রাখালের রাজ । পরিধান বসন জলেতে ভিজাইয়ে। রাখালে প্রভুর পদ দিত ধোয়াইয়ে ॥ ধোয়াইত পাদপদ্ম বক্স চিপাড়িয়ে । সেই ভিজা বসনেতে দিত মুছাইয়ে । সখ্যভাবে রাখলের করিত কাকুতি। আমরা রাখাল তুই রাখালের পতি ॥ জনমে জনমে ভাই সঙ্গেতে রাথিস্ । এই ভাবে সাজিয়া মোদেরে দেখা দিস ॥ এই ফুলে সাজিলে .ে . শোভা । 蠶 কৰুেতি। જ્ઞહ?"ઉગ્રે ક્રિt I tsTજાને વિશદ્રો ! এই খেলা খেলিতে অমিয়। মেনপারি। প্রত্ন বলে গরু রাখি রাখালের সনে । রাখাল বাজার রূপ পড়ে মোর মনে ॥ সেই রাখালিয়া ভাব ক্রমে হয় বৃদ্ধি ।- ", কস্তুরীর ফুলে সাজি রাখালিয়া বুদ্ধি। তোমরা ও যে রাখাল আমি সে রাপাল। কলিতে কস্তী ক্রেতাযুগে নীলোৎপল। 皺 সাধারণ লোকে বলে কচড়ী কচড়ী৷ কালগুণে মহতেরা তেজ লুকাইয়া। গোপনে থাকেন তারা ঈশ্বর ভাবিয়া। তাহাতে কি মহতের মান কমে যায় । জহরী জহর পেলে চিনে সেই লয় ॥ মাঝে মাঝে শুনে থাকি গীত রামায়ণ । ঐরাম দেবীর পূজা করিল যখন। করিলেন দেবী পূজা সংকর করিয়া - । শতাধিক অষ্ট পদ্ম দিলেন গণিয়া ॥ ফুল-হেরে প্রসন্ন প্রসন্নময়ী দুর্গে। একপদ্ম হরণ করিল পূজা অগ্ৰে । সবে বলে রাম প্রতি দেবী প্রতিকুল । , নতুবা বল কে নিল নীলপদ্ম ফুল ৷ সেই পদ্ম রামচন্দ্র পূরণ করিতে। উদ্যত হইলু নীলপদ্ম চক্ষু দিতে ॥ চক্ষু লক্ষ্য করি কমলাক্ষ যুড়ে বাণ । বলে এই পদ্মে কর পূজা সমাধান ॥ ২ তাহা দেখি মহামায়া হ’য়ে তুষ্ট মতি। বলে ক্ষান্ত হও শান্ত ওহে রঘুপতি ॥ নীল পদ্ম দেখি মম প্রফুল্লিত মন। তাই এক পদ্ম অগ্রে করেছি গ্রহণ ॥ না পূজিতে অগে পুঞ্জ ল’য়েছি তোমার। হাতে ধরি হও ক্ষান্ত ওহে রঘুবর ॥ এই সেই রাজীব হে রাজীবলোচন । এই কীৰ্ত্তি তোমার ঘুষিবে ত্রিভুবন ॥ অকালে বোধন করে রাম দয়াময়। ধন কস্তুরী কুসুম পেয়ে দেবী তুষ্ট হয় মাত্ম বসন্তে বাসন্তী দুর্গা পূজিত সবায় কর রাম হতে আশ্বিনে অধিক পূজা শ্ব সেই নীলপদ্ম ফুল এই কলি কালে স্ক কস্তুরীর ফুল বিলে সাজি সেই ফুলে এ বড় দুঃখের ফুল দুঃখের সময় । হৃদয় ধরিলে হয় ভক্তি প্রেxেrদয় /