আদি খণ্ড । ৭১ ক্রোধভরে তুমি কিছু বলিতে নারিলে। বালা মহাশয় কিম্ব য় ত ছিল আর । বলিতে পরিবে কেন বলিতে না দিলে । মহাপ্রভু পদে সবে করে পরিহার ॥ দুর হতে কত লোকে করে আস্ফালন। কেহ বলে হরিরুপে হরি অবতীর্ণ। আসিলে তোমার ঠাই ন ফুরে বচন ॥ কেহ বলে নমঃপূদ্রবংশ হ’ল ধন্ত । তা হ’লে মোহিনী মন্ত্ৰে তুমি কিসে কম। শ্ৰীহরি চরিত্র সুধা যেই করে পান । আমি জানি মোহিনী এ তব মতিভ্ৰম । কৰ্ম্মক্ষুধ পাপে তাপে সেই পরিত্রাণ ॥ " সমুদ্র মন্থনকালে যে হ’ল মোহিনী । আকাশ ভেদিয়া উঠে হরিনাম ধ্বনি । দেব দৈত্যে ভুলাইল ভুলে শূলপাণি ॥ হরি হরি ময় ময় অীর নাহি শুনি ॥ তার মন যে ভুলায় গাঢ় অনুরাগে । পিও সাধু নাম মধু রসনা আশয় । তারঠাই তোমার এ মোহিনী কি লাগে ॥ অন্ধকারে জোনাকের আলো হয় বনে। সে জ্যোতি থাকিবে কেন সুধাংশুকিরণে। " নিশা কর করে কর তারাগণ ঘিরে। . . সবাকার অন্ধকার দিবাকর হরে ॥. -- ” সেই দিবাকর যার নধরে উদয়। , সেই পাদপদ্ম সদা যাহার হৃদয় । দিবাকর নিণাকর এসে তার ঠাই। ب..-.تسه. কর যোড়ে স্তব বরে বলিয়া গোঁসাই ॥ তার সাক্ষী হনুমান রামভক্তি জোরে । রামকার্য্যে স্বৰ্য্য দেবে রাখে কর্ণে ভরে ॥ ছাড় সব ধ। ধ। বাজী কাজে কাজী হও । হরিপদ ভাবি কাল মুখেতে কাটাও ॥ কি দোষ করেছি আমি মেতে হরি প্রেমে। বল তব কি ক্ষতি হয়েছে হরিনামে ॥ মেয়েরা করে না পাক ক্ষতি কি তাহাতে। dবসাইয়া দেও লোক পায় কিনা খেতে । এই অবকাশে লক্ষ্মীকান্ত কৃপাযোগে । এ দিকেতে রান্না হইয়াছে দশ ভাগে ॥ * বালা বলে সবলোক বসাইয়া দিব । অন্নে না কুলা’লে ঠাকুরালী দেখাইব ॥ অল্প অন্ন অল্প অল্প ডা’ল তরকারী। কেহ রাদ না থাকিও বৈস সারি সারি ॥ শীঘ্র শীঘ্র ডেকে সব লোক বসাইল । অবলীলা ক্রমে পরিপোষণ হইল ॥ রেন্থে সুরধুলাকে বলে অদ্য কিবা রান্ন। জ্ঞান হয় রোধেছে কমলা অন্নপূর্ণ । অন্ন অন্ন বহু লোক হ’বে নাহি জানি। ত্রিলোকে ফুরা’তে নারে এবে ইহা মানি ॥ ২ জ্ঞানশূন্ত শ্ৰীচৈতন্তবালা মহাশয়। মজুত অজুত লোকে মানিল বিস্ময় ॥
- . - ***
দিনত অন্ত যাবে দুরন্ত কৃতান্ত ভয় ॥ তারক রসন কহে হরিচাদ লীলে । হরিচাদ প্রীতে ডাক হরি হরি বলে ৷ গোস্বামী গোলোকচাদের বংশাখ্যান । / পয়ার । , যে ভাবেতে উদাসীন হইল গোলোক। , গোলোক চরিত্র কিছু শুন সৰ্ব্বলোক । , সাহাপুর-পরগণ। তাহার অধীনে । নারিকেল বাড়ীগ্রাম জানে সৰ্ব্বজনে । এই বংশে যত জন সবে মহোদয় । বংশ অনুরাগ হরিভক্ত অতিশয় ॥ মহৎ পুরুষ ছিল কেনাই মণ্ডল । কৃষ্ণ ভক্ত চূড়ামণি প্রেমেতে বিহবল ৷ কেনাইর চারি পুত্ৰ সবে গুণাকর , , , প্রথম অযোধ্যারাম প্রেমের সাগর ॥ / . দ্বিতীয় নন্দন হ’ল হরেকৃষ্ণ নাম । তৃতীয়তঃ স্বষ্টিধর সাধু অম্বুপম ৷ নয়নমণ্ডল সূৰ্ব্বানুজ হন তিনি । করিতেন হরিনাম দিবস রজনী ॥ সকলেই কৃষ্ণভক্ত সাধু সেবা মতি । নয়নের অতি ভক্তি অতিথিয় প্রতি ॥ মধ্যম হরেকৃষ্ণের দুইটি নন্দন । রামনিধি জ্যৈষ্ঠহয় কনিষ্ঠ বদন । জ্যেষ্ঠ অযোধ্যারামের তিনটী নন্দন । ঠাকুরদাস জ্যেষ্ঠ হয় অতি সুলক্ষণ । মধ্যম শ্ৰীজয়কৃষ্ণ নামে প্রেমে মত্ত । -- হরিপ্রেমে মত্ত হ’য়ে করিতেন নৃত্য ॥ : সবার কনিষ্ঠ হয় চন্দ্রকান্ত নাম। তিন ভাই হরিভক্ত o, हृलश्नः ॥ ‘ji <